কুলতলিতে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য বসলো বিনামূল্যের হাট
বাসন্তী|সোমবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের বাসন্তী ব্লকের কুলতলি মাঠে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য বসলো বিনামূল্যের হাট কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটির উদ্যোগে।এদিনের হাটে ৬০০ পরিযায়ী শ্রমিক পরিবারদের তুলে দেওয়া হক বিনামূল্যে চাল,চিনি, সিমাই, আলু,পটল, পেঁয়াজ, কুমড়ো, ধারোশ,বাঁধাকপিসয়াবিন,সরষেরতেল,লবণ,হলুদ,লঙ্কা,সাবান,মাক্স,স্যানিটাইজার সহ বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী সমাজিক দূরত্বে বজায় রেখে এবং সম্পূর্ণ ভাবে লকডাউনের নিয়ম কানুন মেনে।এমনকি এদিন হাটে ব্যবস্থা ছিল স্বাস্থ্য পরিষেবা।প্রত্যেক কে থার্মাল স্ক্যানিং করা হয়।পাশাপাশি এদিন ক্যানিং মহকুমা ১৪ জন সাংবাদিক কে খাদ্য সামগ্রী এবং মাক্স ও স্যানিটাইজার তুলে দেন কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটির কর্ণধার লোকমান মোল্লা।বর্তমানে আধুনিকের ছোঁয়ায় একটু একটু করে হারিয়ে যেতে চলেছে হাট।কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাট কবিতায় উঠে এসে ছিল কুমোর পাড়ার গুরুর গাড়ি, বোঝাই করা কলসি হাড়ি। গাড়ি চালায় বংশীবদন,সঙ্গে যে যায় ভাগ্নে মদন।হাট বসেছে শুক্রবারে বক্সীগঞ্জে পদ্মাপারে।জিনিসপত্র জুটিয়ে এনে,গ্রামের মানুষ বেচে কেনে।আজ তারই ছোঁয়া উঠে এল এই কুলতলির মাঠে।সুন্দরবনের বহু পরিযায়ী শ্রমিক পেটের দায়ে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় এবং রাজ্যের বাইরে বিভিন্ন রাজ্যে গিয়েছে।বর্তমানে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ঘরে ফিরছে পরিযায়ী শ্রমিকরা।সারা দেশে জুড়ে করোনা ভাইরাসের দাপটে দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন।ঘরবন্দি মানুষজন।কাজ নেই বহু মানুষের।অসহায় হয়ে পড়েছে বহু মানুষ।আর এই অসহায় পরিবার এবং অসহায় পরিযায়ী শ্রমিক পরিবারদের পাশে এসে দাঁড়ালেন কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটি।তারা অসহায় ৬০০ জন পরিযায়ী শ্রমিক পরিবার এবং ১৭০০ জন দুঃস্থ পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন।ফলে খুশি অসহায় মানুষগুলি।কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটির কর্ণধার লোকমান মোল্লা বলেন সারা বিশ্ব জুড়ে করোনা ভাইরাস থাবা বসিয়েছে।দেশে করোনা ভাইরাসের আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।বাড়ছে মৃত্যুরও সংখ্যা।সারা দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন।ফলে বহু মানুষজনের কাজ নেই।সোদা মাটির নোনা জলে মানুষগুলি আজ ঘরবন্দি।প্রত্যন্ত গ্রাম গুলিতে অসহায় হয়ে পড়েছে মানুষজন।রেল চলাচল বন্ধ।ফলে বহু পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ বন্ধ।আর এই সমস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে এই বিনামূল্যের হাটের ব্যবস্থা করা হয়েছে।ছোট বেলায় প্রাথমিক স্কুলে কবি গুরুর হাট কবিতা পড়ে বড়ো হয়েছি।অতীতে সুন্দরবনের বিভিন্ন প্রান্তে হাট বসতো।তা আজ দিনের পর দিন হারিয়ে যাচ্ছে।তাই হাটের মাধ্যমে লকডাউনের নিয়ম কানুন মেনেই তুলে দেওয়া হল খাদ্য সামগ্রী অসহায় মানুষগুলিকে।তিনি আরও বলেন এই লকডাউনের সময়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাংবাদিকরা সংবাদ তুলে ধরছেন।তারাও কাজ করে চলছে এই মানুষের জন্য।তাই এই মহকুমা ১৪ জন সাংবাদিকে মাক্স, স্যানিটাইজার এবং খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।
বাসন্তী|সোমবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের বাসন্তী ব্লকের কুলতলি মাঠে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য বসলো বিনামূল্যের হাট কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটির উদ্যোগে।এদিনের হাটে ৬০০ পরিযায়ী শ্রমিক পরিবারদের তুলে দেওয়া হক বিনামূল্যে চাল,চিনি, সিমাই, আলু,পটল, পেঁয়াজ, কুমড়ো, ধারোশ,বাঁধাকপিসয়াবিন,সরষেরতেল,লবণ,হলুদ,লঙ্কা,সাবান,মাক্স,স্যানিটাইজার সহ বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী সমাজিক দূরত্বে বজায় রেখে এবং সম্পূর্ণ ভাবে লকডাউনের নিয়ম কানুন মেনে।এমনকি এদিন হাটে ব্যবস্থা ছিল স্বাস্থ্য পরিষেবা।প্রত্যেক কে থার্মাল স্ক্যানিং করা হয়।পাশাপাশি এদিন ক্যানিং মহকুমা ১৪ জন সাংবাদিক কে খাদ্য সামগ্রী এবং মাক্স ও স্যানিটাইজার তুলে দেন কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটির কর্ণধার লোকমান মোল্লা।বর্তমানে আধুনিকের ছোঁয়ায় একটু একটু করে হারিয়ে যেতে চলেছে হাট।কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাট কবিতায় উঠে এসে ছিল কুমোর পাড়ার গুরুর গাড়ি, বোঝাই করা কলসি হাড়ি। গাড়ি চালায় বংশীবদন,সঙ্গে যে যায় ভাগ্নে মদন।হাট বসেছে শুক্রবারে বক্সীগঞ্জে পদ্মাপারে।জিনিসপত্র জুটিয়ে এনে,গ্রামের মানুষ বেচে কেনে।আজ তারই ছোঁয়া উঠে এল এই কুলতলির মাঠে।সুন্দরবনের বহু পরিযায়ী শ্রমিক পেটের দায়ে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় এবং রাজ্যের বাইরে বিভিন্ন রাজ্যে গিয়েছে।বর্তমানে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ঘরে ফিরছে পরিযায়ী শ্রমিকরা।সারা দেশে জুড়ে করোনা ভাইরাসের দাপটে দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন।ঘরবন্দি মানুষজন।কাজ নেই বহু মানুষের।অসহায় হয়ে পড়েছে বহু মানুষ।আর এই অসহায় পরিবার এবং অসহায় পরিযায়ী শ্রমিক পরিবারদের পাশে এসে দাঁড়ালেন কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটি।তারা অসহায় ৬০০ জন পরিযায়ী শ্রমিক পরিবার এবং ১৭০০ জন দুঃস্থ পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন।ফলে খুশি অসহায় মানুষগুলি।কুলতলি মিলনতীর্থ সোসাইটির কর্ণধার লোকমান মোল্লা বলেন সারা বিশ্ব জুড়ে করোনা ভাইরাস থাবা বসিয়েছে।দেশে করোনা ভাইরাসের আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।বাড়ছে মৃত্যুরও সংখ্যা।সারা দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন।ফলে বহু মানুষজনের কাজ নেই।সোদা মাটির নোনা জলে মানুষগুলি আজ ঘরবন্দি।প্রত্যন্ত গ্রাম গুলিতে অসহায় হয়ে পড়েছে মানুষজন।রেল চলাচল বন্ধ।ফলে বহু পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ বন্ধ।আর এই সমস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে এই বিনামূল্যের হাটের ব্যবস্থা করা হয়েছে।ছোট বেলায় প্রাথমিক স্কুলে কবি গুরুর হাট কবিতা পড়ে বড়ো হয়েছি।অতীতে সুন্দরবনের বিভিন্ন প্রান্তে হাট বসতো।তা আজ দিনের পর দিন হারিয়ে যাচ্ছে।তাই হাটের মাধ্যমে লকডাউনের নিয়ম কানুন মেনেই তুলে দেওয়া হল খাদ্য সামগ্রী অসহায় মানুষগুলিকে।তিনি আরও বলেন এই লকডাউনের সময়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাংবাদিকরা সংবাদ তুলে ধরছেন।তারাও কাজ করে চলছে এই মানুষের জন্য।তাই এই মহকুমা ১৪ জন সাংবাদিকে মাক্স, স্যানিটাইজার এবং খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।
0 Comments
Welcome