আমফানের তান্ডবে মাতলা নদীর তিন কিলোমিটার বাঁধ ভেঙে নোনাজল লোকালয়ে অসহায় ক্যানিংবাসী
ক্যানিং|গত ২০ মে ঘূর্ণিঝড় আমফানের তান্ডবে ধ্বংস স্তূপে পরিণত হয়েছে ক্যানিং মহকুমা বাসন্তী,গোসাবা,ক্যানিং-১ ও ২ ব্লকের বিভিন্ন অঞ্চলগুলি।ঝড়ে পড়ে গেছে হাজার হাজার গাছপালা,ঘরবাড়ি।ভেঙেছে নদীগুলির বাঁধ।জলমগ্ন বিভিন্ন এলাকা।ঝড়ের দাপটে এবং নদীর নোনা জল ঢুকে ক্ষয়গ্রস্ত কৃষি জমি।অসহায় ক্যানিং মহকুমা বসবাসকারী প্রায় ১৮ লক্ষ মানুষ।
আমফানের তান্ডবে চারিদিকে হাহাকার।যেন শশ্মানে পরিণত হয়েছে ক্যানিং মহকুমা জুড়ে।একদিকে করোনা ভাইরাস, লকডাউন,অপরদিকে ঘূর্ণিঝড়।যা সুন্দরবনকে এক অন্য মাত্রা এনে দিয়েছে জীবনযুদ্ধে।এদিকে আমফানের দাপটে ক্যানিং-১ ব্লকের মাতলা নদীর বাঁধ প্রায় তিন কিলোমিটার বেশি ভেঙে নদীর নোনাজল ঢুকছে গোলাবাড়ির বিভিন্ন এলাকায়।ফলে গ্রামের পর গ্রাম জলমগ্ন হয়ে পড়ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান আজ প্রায় পাঁচ দিন কেটে গেলেও প্রশাসনের তরফ থেকে বাঁধ মেরামত করার জন্য কোন উদ্যোগ নেয়নি।যার ফলে দিনে দুবার করে নদীতে জোয়ার হওয়ায় সেই নদীর জল গ্রামের আর কোন কিছু অস্তিত্ব রাখেনি। পুকুরের মাছ থেকে বাগানে সবজি, জমির ফসল, প্রায় ঘরের রান্না করা হাড়ি, কড়া, সরকারি গ্যাস, ওভেন, দরকারি কাগজ পত্র সবটাই কোথায় নদীর নোনা জল আমফানের রাতেই নিয়ে চলে গেছে। সেই সমস্ত পরিবার গুলো আর কিছু খুঁজে পায়নি।
প্রচুর মাটির বাড়ি ভেঙে গেছে এলবেসটার এর বাড়ি ও বড় বড় গাছ চাপা পড়ে আছে।সবটাই এখন গ্রামে নদীর নোনাজলের রাজত্ব।গ্রামবাসীরা তারা আরো জানান সরকারিভাবে কোনো ত্রান কেউই পাননি। তারা খেতে পারছে না।সরকারি ভাবে তাদেরকে সেভাবে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা হয়নি।যেটুকু পাচ্ছে তাতে তাদের পেট ভরছে না।তারা আরো জানান যে যেভাবে পুকুরের মাছ মরে এবং আবর্জনা হয়ে যে দূষণ তৈরি হচ্ছে তাতে বাচ্চা থেকে বয়স্ক নানারকম রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।আরো বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে পানীয় জল।একটি মাত্র টিউবলের নোনা জলে ভেসে আছে,সেই টিউঅল এর জল নিয়ে গ্রামে মানুষরা কিছুটা জলের সমস্যা মেটাচ্ছে। এলাকায় কোন বিদ্যুৎ নেই। রাতের ছবি আরো ভয়ঙ্কর সাপ বিষাক্ত পোকা-মাকড়ের উপদ্রব আছে। তাই সব মিলে মিশিয়ে মাতলা নদী বাঁধ ভেঙে ক্যানিং গোলাবাড়ি গ্রামের পর গ্রাম পুরোপুরি শ্মশানে পরিণত হয়েছে।
ক্যানিং|গত ২০ মে ঘূর্ণিঝড় আমফানের তান্ডবে ধ্বংস স্তূপে পরিণত হয়েছে ক্যানিং মহকুমা বাসন্তী,গোসাবা,ক্যানিং-১ ও ২ ব্লকের বিভিন্ন অঞ্চলগুলি।ঝড়ে পড়ে গেছে হাজার হাজার গাছপালা,ঘরবাড়ি।ভেঙেছে নদীগুলির বাঁধ।জলমগ্ন বিভিন্ন এলাকা।ঝড়ের দাপটে এবং নদীর নোনা জল ঢুকে ক্ষয়গ্রস্ত কৃষি জমি।অসহায় ক্যানিং মহকুমা বসবাসকারী প্রায় ১৮ লক্ষ মানুষ।
আমফানের তান্ডবে চারিদিকে হাহাকার।যেন শশ্মানে পরিণত হয়েছে ক্যানিং মহকুমা জুড়ে।একদিকে করোনা ভাইরাস, লকডাউন,অপরদিকে ঘূর্ণিঝড়।যা সুন্দরবনকে এক অন্য মাত্রা এনে দিয়েছে জীবনযুদ্ধে।এদিকে আমফানের দাপটে ক্যানিং-১ ব্লকের মাতলা নদীর বাঁধ প্রায় তিন কিলোমিটার বেশি ভেঙে নদীর নোনাজল ঢুকছে গোলাবাড়ির বিভিন্ন এলাকায়।ফলে গ্রামের পর গ্রাম জলমগ্ন হয়ে পড়ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান আজ প্রায় পাঁচ দিন কেটে গেলেও প্রশাসনের তরফ থেকে বাঁধ মেরামত করার জন্য কোন উদ্যোগ নেয়নি।যার ফলে দিনে দুবার করে নদীতে জোয়ার হওয়ায় সেই নদীর জল গ্রামের আর কোন কিছু অস্তিত্ব রাখেনি। পুকুরের মাছ থেকে বাগানে সবজি, জমির ফসল, প্রায় ঘরের রান্না করা হাড়ি, কড়া, সরকারি গ্যাস, ওভেন, দরকারি কাগজ পত্র সবটাই কোথায় নদীর নোনা জল আমফানের রাতেই নিয়ে চলে গেছে। সেই সমস্ত পরিবার গুলো আর কিছু খুঁজে পায়নি।
প্রচুর মাটির বাড়ি ভেঙে গেছে এলবেসটার এর বাড়ি ও বড় বড় গাছ চাপা পড়ে আছে।সবটাই এখন গ্রামে নদীর নোনাজলের রাজত্ব।গ্রামবাসীরা তারা আরো জানান সরকারিভাবে কোনো ত্রান কেউই পাননি। তারা খেতে পারছে না।সরকারি ভাবে তাদেরকে সেভাবে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা হয়নি।যেটুকু পাচ্ছে তাতে তাদের পেট ভরছে না।তারা আরো জানান যে যেভাবে পুকুরের মাছ মরে এবং আবর্জনা হয়ে যে দূষণ তৈরি হচ্ছে তাতে বাচ্চা থেকে বয়স্ক নানারকম রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।আরো বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে পানীয় জল।একটি মাত্র টিউবলের নোনা জলে ভেসে আছে,সেই টিউঅল এর জল নিয়ে গ্রামে মানুষরা কিছুটা জলের সমস্যা মেটাচ্ছে। এলাকায় কোন বিদ্যুৎ নেই। রাতের ছবি আরো ভয়ঙ্কর সাপ বিষাক্ত পোকা-মাকড়ের উপদ্রব আছে। তাই সব মিলে মিশিয়ে মাতলা নদী বাঁধ ভেঙে ক্যানিং গোলাবাড়ি গ্রামের পর গ্রাম পুরোপুরি শ্মশানে পরিণত হয়েছে।
0 Comments
Welcome