চাপ বাড়াচ্ছে আম্ফান ক্ষতির সম্মুখীন সুন্দরবন
প্রশান্ত সরকার | ঝড়খালী | সুন্দরবনের ঝড়খালী অঞ্চলের মানুষ শিক্ষা নিয়েছেন আয়লা,বুলবুল, ফনীর থেকে। তাই এবার আগের থেকে সচেতনতা অবলম্বন করছেন ঝড়খালীর মানুষ।জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ এরই মাঝে জীবন সংগ্রামের লড়াই করে বেঁচে থাকতে হয় সুন্দরবনের মানুষের। কখনো নদীতে মাছ কাঁকড়া ধরতে গিয়ে কুমিরের পেটে প্রাণ যাচ্ছে কখনো সুন্দরবনের জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে বাঘের হানায় প্রাণ হারাতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে রীতিমতন অসহায় হয়ে দিন কাটাচ্ছেন সুন্দরবনের মানুষ। এর মধ্যে প্রভাব ফেলেছে করোনা ভাইরাস। বন্ধ হয়ে গেছে সাধারণ মানুষের রুটি রোজগারের পথ। সরকারের রেশন ব্যবস্থার উপর ভরসা কেবল, তবুও সব মিলছে না সংসারের অন্য প্রয়োজনীয় সরমজাম জোগাড় করতে হিমসিম খেয়ে যাচ্ছে। এরই মাঝে আবহাওয়া দপ্তরের খবর অনুযায়ী প্রবল গতিতে এগিয়ে আসছে সুপার সাইক্লোন ঘূর্ণিঝড় আম্ফান। গতিবেগ ঘন্টায় ১৬০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার। সুন্দরবন এলাকার মানুষকে সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী সাধারণ মানুষকে সচেতন করেছেন প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
শুকনো খাবার ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুছিয়ে রাখতে বলেছেন। এর পাশাপাশি নদীতে মাছ ধরতে যেতে বারণ করেছে মৎস্যজীবীদের। গ্রামবাসীরাও সরকারের নির্দেশ মেনে ঝড়ের আগে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থেকে শুরু করে শুকনো খাবার গুছিয়ে ফেলছেন ঝড়খালীর মানুষ।
প্রশান্ত সরকার | ঝড়খালী | সুন্দরবনের ঝড়খালী অঞ্চলের মানুষ শিক্ষা নিয়েছেন আয়লা,বুলবুল, ফনীর থেকে। তাই এবার আগের থেকে সচেতনতা অবলম্বন করছেন ঝড়খালীর মানুষ।জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ এরই মাঝে জীবন সংগ্রামের লড়াই করে বেঁচে থাকতে হয় সুন্দরবনের মানুষের। কখনো নদীতে মাছ কাঁকড়া ধরতে গিয়ে কুমিরের পেটে প্রাণ যাচ্ছে কখনো সুন্দরবনের জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে বাঘের হানায় প্রাণ হারাতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে রীতিমতন অসহায় হয়ে দিন কাটাচ্ছেন সুন্দরবনের মানুষ। এর মধ্যে প্রভাব ফেলেছে করোনা ভাইরাস। বন্ধ হয়ে গেছে সাধারণ মানুষের রুটি রোজগারের পথ। সরকারের রেশন ব্যবস্থার উপর ভরসা কেবল, তবুও সব মিলছে না সংসারের অন্য প্রয়োজনীয় সরমজাম জোগাড় করতে হিমসিম খেয়ে যাচ্ছে। এরই মাঝে আবহাওয়া দপ্তরের খবর অনুযায়ী প্রবল গতিতে এগিয়ে আসছে সুপার সাইক্লোন ঘূর্ণিঝড় আম্ফান। গতিবেগ ঘন্টায় ১৬০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার। সুন্দরবন এলাকার মানুষকে সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী সাধারণ মানুষকে সচেতন করেছেন প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
শুকনো খাবার ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুছিয়ে রাখতে বলেছেন। এর পাশাপাশি নদীতে মাছ ধরতে যেতে বারণ করেছে মৎস্যজীবীদের। গ্রামবাসীরাও সরকারের নির্দেশ মেনে ঝড়ের আগে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থেকে শুরু করে শুকনো খাবার গুছিয়ে ফেলছেন ঝড়খালীর মানুষ।
0 Comments
Welcome