ক্যানিংয়ে অবৈধ পাকা নির্মাণ,তদন্তে নামলো পুলিশ
ক্যানিং|দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের মাতলা এক নম্বর বাজার এলাকায় লকডাউনের সুযোগ নিয়ে আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে সরকারি ক্যানিং খাস মহল দফতরের জায়গায় প্রকাশ্যে চলছে জবর দখল করে অবৈধ পাকা নির্মাণ।আর সব কিছু জানে শুনে নীরব দর্শক হয়ে বসে আছে প্রশাসন থেকে শুরু করে বিভাগীয় দফতরের আধিকারিকরা।ফলে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।তবে এ বিষয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা গত ৯ মে ক্যানিং থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পাশাপাশি এ বিষয়ে ক্যানিং মহকুমা শাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে।পুলিশ অভিযোগ পেয়ে রবিবার সকালে ঘটনাস্থলে আসে আসে।জবরদখলকারীকে কাজ বন্ধ করে দিতে বলেন।জবরদখলকারী প্রাথমিক ভাবে কাজ বন্ধ করে দেয়।পুলিশ চলে গেলে জবরদখলকারী আবার কাজ শুরু করেন।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে গোলকুঠি পাড়া এলাকার বেশ কিছু যুবক ছেলে রাতের অন্ধকারে সরকারি ক্যানিং খাস মহল দফতরের জায়গা জবর দখল বেশ কয়েক মাস আগে।
সেই জায়গা রাতের অন্ধকারে কয়েক লক্ষ টাকায় বিক্রি করে দেয় মিঠাখালি গ্রামের এক বাসিন্দা কে।সেই ব্যক্তি প্রকাশ্যে আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে লকডাউনের সুযোগ নিয়ে অবৈধ ভাবে পাকা বাড়ি নির্মাণ করছে।আর এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।এলাকাবাসী ক্ষোভের সঙ্গে অভিযোগ করে বলেন প্রায় ৩০ একর সরকারি জমিতে ক্যানিং খাস মহল দফতরটি ছিল।ক্যানিং পোর্টের আমলে এই বিল্ডিংয়ে সরকারি কাজকর্ম হত।দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই বিল্ডিংয়ে ক্যানিং-২ বিডিও অফিস কার্য্যলয় চালু হয়।পরবর্তীকালে ১৯৯৩ সালে ক্যানিং-২ বিডিও অফিসটি জীবনতলায় স্থান্তরিত হয়।তারপর থেকে এই ক্যানিং খাস মহলের জমিতে একটু একটু করে জবর দখল করে অবৈধ পাকা বাড়ি ঘর নির্মাণ হতে থাকে।বর্তমানে এই সরকারি জমিতে এখনও পর্যন্ত অর্বাধে চলছে জবরদখল অবৈধ পাকা বাড়ি নির্মাণ।স্থানীয় মানুষজন ক্ষোভের সঙ্গে আরও অভিযোগ করে বলেন প্রশাসনের উচিত যথাযথ আইনী ব্যবস্থা নেওয়া।নাহলে সরকারি জমিতে বেড়ে যাবে জবরদখলের প্রতিযোগিতা। মাতলা মৌজায় ১০৪২ খতিয়ানে এই ক্যানিং খাস মহল দফতরটি অবস্থিত।সরকারি এই জমি থাকতে বহু সরকারি অফিস গুলি ভাড়া বাড়িতে চলছে।ফলে সরকারের কোটি কোটি খরচ হচ্ছে ভাড়া বাড়িতে সরকারি অফিস গুলি চলানোর জন্য।এই সরকারি জমিতে বিভিন্ন সরকারি অফিস কাছারি গড়ে উঠলে এক দিকে যেমন সরকারি অর্থ বাঁচবে, অপরদিকে গড়ে উঠবে বহু মানুষের কর্ম সংস্থান।
সেই জায়গা রাতের অন্ধকারে কয়েক লক্ষ টাকায় বিক্রি করে দেয় মিঠাখালি গ্রামের এক বাসিন্দা কে।সেই ব্যক্তি প্রকাশ্যে আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে লকডাউনের সুযোগ নিয়ে অবৈধ ভাবে পাকা বাড়ি নির্মাণ করছে।আর এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।এলাকাবাসী ক্ষোভের সঙ্গে অভিযোগ করে বলেন প্রায় ৩০ একর সরকারি জমিতে ক্যানিং খাস মহল দফতরটি ছিল।ক্যানিং পোর্টের আমলে এই বিল্ডিংয়ে সরকারি কাজকর্ম হত।দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই বিল্ডিংয়ে ক্যানিং-২ বিডিও অফিস কার্য্যলয় চালু হয়।পরবর্তীকালে ১৯৯৩ সালে ক্যানিং-২ বিডিও অফিসটি জীবনতলায় স্থান্তরিত হয়।তারপর থেকে এই ক্যানিং খাস মহলের জমিতে একটু একটু করে জবর দখল করে অবৈধ পাকা বাড়ি ঘর নির্মাণ হতে থাকে।বর্তমানে এই সরকারি জমিতে এখনও পর্যন্ত অর্বাধে চলছে জবরদখল অবৈধ পাকা বাড়ি নির্মাণ।স্থানীয় মানুষজন ক্ষোভের সঙ্গে আরও অভিযোগ করে বলেন প্রশাসনের উচিত যথাযথ আইনী ব্যবস্থা নেওয়া।নাহলে সরকারি জমিতে বেড়ে যাবে জবরদখলের প্রতিযোগিতা। মাতলা মৌজায় ১০৪২ খতিয়ানে এই ক্যানিং খাস মহল দফতরটি অবস্থিত।সরকারি এই জমি থাকতে বহু সরকারি অফিস গুলি ভাড়া বাড়িতে চলছে।ফলে সরকারের কোটি কোটি খরচ হচ্ছে ভাড়া বাড়িতে সরকারি অফিস গুলি চলানোর জন্য।এই সরকারি জমিতে বিভিন্ন সরকারি অফিস কাছারি গড়ে উঠলে এক দিকে যেমন সরকারি অর্থ বাঁচবে, অপরদিকে গড়ে উঠবে বহু মানুষের কর্ম সংস্থান।
0 Comments
Welcome