এগিয়ে আসছে আমফান, সুন্দরবনের নদীগুলির জলের উচ্চতা বাড়লো,প্রশাসনের কড়া নজর,বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুতি তুঙ্গে
কাকদ্বীপ|বুধবার সন্ধ্যা নাগাদ ঘূর্ণিঝড় আমফান স্থাল ভূমিতে আছড়ে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।আর এই বিপর্যয় থেকে সুন্দরবনের মানুষজনকে বাঁচাতে চূড়ান্ত তৎপরতা চলছে প্রশাসনিক মহলে।খোলা হয়েছে ব্লক ও পঞ্চায়েত ভিত্তিক কন্টোল রুম।ইতিমধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন ব্লকের নদী বাঁধ সংলগ্ন এলাকা গুলি থেকে প্রায় আড়াই লক্ষ মানুষজনকে সরিয়ে আনা হয়েছে নিরাপদ স্থানে।বিপর্যয় মোকাবিলায় নামানো হয়েছে ৬ টি এসডিআরএফ,৫ টি এসডিআরএফ টিম।নামানো হয়েছে ২৬০০ সিভিক ভলান্টিয়ার্স এবং ১০ টি বোর্ড।ড্রোনের মাধ্যমে রাখা হচ্ছে নজরদারি।রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন ঘূর্ণিঝড় আমফান স্থল ভূমিতে আছড়ে পড়ার আগে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে।বিভিন্ন ব্লকের নদী বাঁধ সংলগ্ন এলাকা থেকে প্রায় আড়াই লক্ষ মানুষজনকে সরিয়ে আনা হয়েছে নিরাপদ স্থানে।তাদের খাওয়া দাওয়ার সব ধরনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।এমনকি প্রতিটি ব্লকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।নামখানা, সাগর, পাথর প্রতিমা,গোসাবা ব্লকে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীদের মোতায়েন করা হয়েছে।মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা আরও বলেন ২০০৯ সালে ২৫ মে আয়লা এবং ২০১৯ সালে ৮ নভেম্বর রাতে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ঘূর্ণিঝড় আমফানের ক্ষয়ক্ষতি রুখতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।এদিকে সুন্দরবনের নদী গুলিতে এদিন জোয়ারের সময় জলের উচ্চতা অনেকটা বেড়ে যায়।ফলে নদীর বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়তে থাকে নদীরকূলে।বইছে ঝড়ো হাওয়া।চলছে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাত।ইতিমধ্যে ঘোড়ামারা দ্বীপ থেকে মানুষজনকে সরিয়ে আনা ফ্লাড সেন্টারে।সুন্দরবনের আয়লার পর ৪০০ টি ফ্লাড সেন্টার তৈরি করা হয়।এই ফ্লাড সেন্টারে তাদের আনা হচ্ছে।এছাড়া বহু হাইস্কুল গুলিতে খোলা হয়েছে ত্রাণ শিবির।সেখানেও রাখা হচ্ছে তাদের।কেওড়াখালি, গোবর্ধনপুর,সীতারামপুর,বুড়োবুড়ির চর সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষজনকে সরিয়ে আনা হচ্ছে নিরাপদ স্থানে।
কাকদ্বীপ|বুধবার সন্ধ্যা নাগাদ ঘূর্ণিঝড় আমফান স্থাল ভূমিতে আছড়ে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।আর এই বিপর্যয় থেকে সুন্দরবনের মানুষজনকে বাঁচাতে চূড়ান্ত তৎপরতা চলছে প্রশাসনিক মহলে।খোলা হয়েছে ব্লক ও পঞ্চায়েত ভিত্তিক কন্টোল রুম।ইতিমধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন ব্লকের নদী বাঁধ সংলগ্ন এলাকা গুলি থেকে প্রায় আড়াই লক্ষ মানুষজনকে সরিয়ে আনা হয়েছে নিরাপদ স্থানে।বিপর্যয় মোকাবিলায় নামানো হয়েছে ৬ টি এসডিআরএফ,৫ টি এসডিআরএফ টিম।নামানো হয়েছে ২৬০০ সিভিক ভলান্টিয়ার্স এবং ১০ টি বোর্ড।ড্রোনের মাধ্যমে রাখা হচ্ছে নজরদারি।রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন ঘূর্ণিঝড় আমফান স্থল ভূমিতে আছড়ে পড়ার আগে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে।বিভিন্ন ব্লকের নদী বাঁধ সংলগ্ন এলাকা থেকে প্রায় আড়াই লক্ষ মানুষজনকে সরিয়ে আনা হয়েছে নিরাপদ স্থানে।তাদের খাওয়া দাওয়ার সব ধরনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।এমনকি প্রতিটি ব্লকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।নামখানা, সাগর, পাথর প্রতিমা,গোসাবা ব্লকে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীদের মোতায়েন করা হয়েছে।মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা আরও বলেন ২০০৯ সালে ২৫ মে আয়লা এবং ২০১৯ সালে ৮ নভেম্বর রাতে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ঘূর্ণিঝড় আমফানের ক্ষয়ক্ষতি রুখতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।এদিকে সুন্দরবনের নদী গুলিতে এদিন জোয়ারের সময় জলের উচ্চতা অনেকটা বেড়ে যায়।ফলে নদীর বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়তে থাকে নদীরকূলে।বইছে ঝড়ো হাওয়া।চলছে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাত।ইতিমধ্যে ঘোড়ামারা দ্বীপ থেকে মানুষজনকে সরিয়ে আনা ফ্লাড সেন্টারে।সুন্দরবনের আয়লার পর ৪০০ টি ফ্লাড সেন্টার তৈরি করা হয়।এই ফ্লাড সেন্টারে তাদের আনা হচ্ছে।এছাড়া বহু হাইস্কুল গুলিতে খোলা হয়েছে ত্রাণ শিবির।সেখানেও রাখা হচ্ছে তাদের।কেওড়াখালি, গোবর্ধনপুর,সীতারামপুর,বুড়োবুড়ির চর সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষজনকে সরিয়ে আনা হচ্ছে নিরাপদ স্থানে।
0 Comments
Welcome