ত্রাণ না পেয়ে পঞ্চায়েত অফিসে প্রধান কে ঘিরে বিক্ষোভ দেখালো আম্ফান দুর্গত গ্রামবাসীরা
নিজস্ব প্রতিনিধি ,ক্যানিং -২০ শে মে সুপার সাইক্লোন আম্ফানের তান্ডবে বাড়িঘর,গাছপালা,বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়েছে যত্রতত্র।অসহায় হয়ে খোলা আকাশের নীচে বসবাস করছেন দুর্গত পরিবারের লোকজন। দীর্ঘ একমাস অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও আজও অবধি মেলেনি কোন সরকারী ত্রাণ। আর ত্রাণ না পাওয়ার কারণ জানতে পঞ্চায়েত অফিসে প্রধান কে ঘিরে বিক্ষোভ দেখালেন আম্ফান বিধ্বস্ত গ্রামবাসীরা। যদিও পরে পুলিশি হস্তক্ষেপে আম্ফান দুর্গত উত্তেজিত মানুষজন শান্ত হয়ে বিক্ষোভ অবরোধ তুলেনেন। ।শুক্রবার বিকালে ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ক্যানিং ১ ব্লকের গোপালপুর গ্রামপঞ্চায়েত অফিসে।ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী সহ পঞ্চায়েত সদস্য মদন নস্কর অভিযোগ করে বলেন “প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলো ঘর ভাঙার জন্য আংশিক সংকারী অনুদান পায়নি। অথচ যারা ক্ষতিগ্রস্ত নন তারা আংশিক ক্ষতিপূরণের সরকারী বরাদ্দ কুড়ি হাজার টাকা যথারীতি পেয়ে গেছেন। অথচ পঞ্চায়েত প্রধান নন্দকিশোর সরদার পক্ষপাতিত্ব করে এমন কাজ করে চলেছেন।প্রকৃত আম্ফান বিধ্বস্ত পরিবারগুলো খোলা আকাশের নীচে রয়েছেন,প্রধানের অঙ্গুলীহেলনে ধনী শ্রেণীর লোকজন কুড়ি হাজার টাকা পেয়ে যাচ্ছেন ।”
গোপালপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান নন্দকিশোর সরদার বিক্ষোভ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন “গোপালপুর গ্রামপঞ্চায়েত এলাকায় প্রায় সাড়ে ছয় হাজারেরও বেশী বাড়িঘর আম্ফান ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দশ হাজারের ও বেশী গাছপালা ভেঙে পড়েছে। ১৮০ টি বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ায় পঞ্চায়েত এলাকার বেশকিছু জায়গা এখনও বিদ্যুৎহীন ভাবেই রয়েছে। যে সমস্ত মানুষজন ক্ষতিপূরণের দাবীতে আজকে বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন। তাঁরা প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত। কেন তাদের নাম লিষ্টে নেই সে বিষয়ে অবিলম্বে ক্ষতিয়ে দেখবো। পাশাপাশি তাঁরা যাতে আংশিক ক্ষতিপূরণের কুড়ি হাজার টাকা পায় দ্রুততার সাথে সেই ব্যবস্থা করা হবে।
নিজস্ব প্রতিনিধি ,ক্যানিং -২০ শে মে সুপার সাইক্লোন আম্ফানের তান্ডবে বাড়িঘর,গাছপালা,বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়েছে যত্রতত্র।অসহায় হয়ে খোলা আকাশের নীচে বসবাস করছেন দুর্গত পরিবারের লোকজন। দীর্ঘ একমাস অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও আজও অবধি মেলেনি কোন সরকারী ত্রাণ। আর ত্রাণ না পাওয়ার কারণ জানতে পঞ্চায়েত অফিসে প্রধান কে ঘিরে বিক্ষোভ দেখালেন আম্ফান বিধ্বস্ত গ্রামবাসীরা। যদিও পরে পুলিশি হস্তক্ষেপে আম্ফান দুর্গত উত্তেজিত মানুষজন শান্ত হয়ে বিক্ষোভ অবরোধ তুলেনেন। ।শুক্রবার বিকালে ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ক্যানিং ১ ব্লকের গোপালপুর গ্রামপঞ্চায়েত অফিসে।ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী সহ পঞ্চায়েত সদস্য মদন নস্কর অভিযোগ করে বলেন “প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলো ঘর ভাঙার জন্য আংশিক সংকারী অনুদান পায়নি। অথচ যারা ক্ষতিগ্রস্ত নন তারা আংশিক ক্ষতিপূরণের সরকারী বরাদ্দ কুড়ি হাজার টাকা যথারীতি পেয়ে গেছেন। অথচ পঞ্চায়েত প্রধান নন্দকিশোর সরদার পক্ষপাতিত্ব করে এমন কাজ করে চলেছেন।প্রকৃত আম্ফান বিধ্বস্ত পরিবারগুলো খোলা আকাশের নীচে রয়েছেন,প্রধানের অঙ্গুলীহেলনে ধনী শ্রেণীর লোকজন কুড়ি হাজার টাকা পেয়ে যাচ্ছেন ।”
গোপালপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান নন্দকিশোর সরদার বিক্ষোভ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন “গোপালপুর গ্রামপঞ্চায়েত এলাকায় প্রায় সাড়ে ছয় হাজারেরও বেশী বাড়িঘর আম্ফান ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দশ হাজারের ও বেশী গাছপালা ভেঙে পড়েছে। ১৮০ টি বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ায় পঞ্চায়েত এলাকার বেশকিছু জায়গা এখনও বিদ্যুৎহীন ভাবেই রয়েছে। যে সমস্ত মানুষজন ক্ষতিপূরণের দাবীতে আজকে বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন। তাঁরা প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত। কেন তাদের নাম লিষ্টে নেই সে বিষয়ে অবিলম্বে ক্ষতিয়ে দেখবো। পাশাপাশি তাঁরা যাতে আংশিক ক্ষতিপূরণের কুড়ি হাজার টাকা পায় দ্রুততার সাথে সেই ব্যবস্থা করা হবে।
0 Comments
Welcome