সুন্দরবনের বাসন্তী রোডের বেহালদশা,যত্রতত্র তৈরী হয়েছে মরণ ফাঁদ দেখুন সেই ভিডিও
নিজস্ব প্রতিনিধি ,ক্যানিং -সুন্দরবনের বাসন্তী ব্লকের শিমুলতলা হাসপাতাল মোড় থেকে মাদার টেরিজা মোড় পর্যন্ত প্রায় কুড়ি কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তায় যত্রতত্র তৈরী হয়েছে মরণ ফাঁদ। যে কোন মুহূর্তে ঘটে যেতে পার বড়সড় দুর্ঘটনা।দীর্ঘ এই কুড়ি কিলোমিটার রাস্তার অধিকাংশ জায়গায় পিচের আস্তরণ উঠে গিয়ে মাটি বেরিয়ে গিয়ে কঙ্কালসার হয়েছে।বর্ষার জমা জলে কোথাও কোথাও আবার নদীর মতো আকৃতি হয়েছে দীর্ঘ এই রাস্তার। প্রতিদিনই বাস,অটো,ম্যাজিক সহ হাজার হাজার ভারী মাল বোঝাই ট্রাকও যাতায়াত করে এই রাস্তা দিয়ে।অভিযোগ সব দেখেশুনেও প্রশাসনের কোন হুঁশ নেই।প্রায় ২৪ ঘন্টা এই রাস্তা যান চলাচলে ব্যস্ত।এই রাস্তা ধরেই শিমুলতলা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র,বাসন্তী গ্রামীণ হাসপাতাল,বাসন্তী থানা,সহ বহু স্কুল কলেজ,বাজারহাট রয়েছে।প্রতিদিনই গোসাবা,ঝড়খালী,বাসন্তী,সরবেড়িয়া,সন্দেশখালি,মালঞ্চ,চুনাখালি,পাণিখালি,ক্যানিং এলাকার লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষজন এই রাস্তাদিয়ে যাতায়াত করেন।স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা এই রাস্তাদিয়ে যাতায়াত করলেও রাস্তা মেরামেতির জন্য কোন উদ্যোগ নেই।রাস্তা সম্পূর্ণ সংস্কার না করে মাঝে মধ্যে তাপ্তি দেওয়ায় আরো বেশি করে গর্ত তৈরী হচ্ছে।কোন একটা নির্বাচন আসলে ফের তৈরী হবে রাস্তা। অন্যদিকে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে দিনের পর দিন অ্যাম্বুলেন্সে করে রোগীদের নিয়ে যেতে প্রাণ ওষ্ঠাগত অ্যাম্বুলেন্স চালক সহ রোগীর পরিবার পরিজনদেরও।দীর্ঘ এই রাস্তার পরিস্থিতি এতোটা খারাপ যে ,সুষ্ঠুভাবে গাড়ী চলাচলের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ কর্মীরা ব্যস্ততম রাস্তার উপর তৈরী হওয়া গর্তের সামনে দাঁড়িয়ে গাড়ি চালকদের কে সাবধান করতেও দেখা য়ায়। অন্যদিকে বাসন্তীর কলতলা থেকে চুনাখালি পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলেমিটার রাস্তার পিচের আস্তরণ উঠেগিয়ে কঙ্কালসার চেহারাও বেরিয়ে পড়েছে।যানবাহন দুরের কথা ,রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলাচল করতে নাভিশ্বাস উঠছে সাধারণ মানুষের।
এ বিষয়ে বাসন্তী পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কামাল উদ্দিন লস্কর বলেন “রাস্তা মেরামতির কাজ অনেক আগেই শুরু হওয়ার কথা ছিল। করোনা সংক্রমণের ভয় আর লকডাউন চলায় কোন লেবার কাজ করতে চাইছিলো না।তারপর ভারী বর্ষণ হওয়ায় রাস্তা আরো খারাপ হয়ে যায়।কিছু কিছু জায়গায় কাজ শুরু হয়েছে। যাতে দ্রুততার সাথে রাস্তা মেরামতির কাজ হয় তার জন্য পূর্তদফতর কে জানাবো।”
নিজস্ব প্রতিনিধি ,ক্যানিং -সুন্দরবনের বাসন্তী ব্লকের শিমুলতলা হাসপাতাল মোড় থেকে মাদার টেরিজা মোড় পর্যন্ত প্রায় কুড়ি কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তায় যত্রতত্র তৈরী হয়েছে মরণ ফাঁদ। যে কোন মুহূর্তে ঘটে যেতে পার বড়সড় দুর্ঘটনা।দীর্ঘ এই কুড়ি কিলোমিটার রাস্তার অধিকাংশ জায়গায় পিচের আস্তরণ উঠে গিয়ে মাটি বেরিয়ে গিয়ে কঙ্কালসার হয়েছে।বর্ষার জমা জলে কোথাও কোথাও আবার নদীর মতো আকৃতি হয়েছে দীর্ঘ এই রাস্তার। প্রতিদিনই বাস,অটো,ম্যাজিক সহ হাজার হাজার ভারী মাল বোঝাই ট্রাকও যাতায়াত করে এই রাস্তা দিয়ে।অভিযোগ সব দেখেশুনেও প্রশাসনের কোন হুঁশ নেই।প্রায় ২৪ ঘন্টা এই রাস্তা যান চলাচলে ব্যস্ত।এই রাস্তা ধরেই শিমুলতলা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র,বাসন্তী গ্রামীণ হাসপাতাল,বাসন্তী থানা,সহ বহু স্কুল কলেজ,বাজারহাট রয়েছে।প্রতিদিনই গোসাবা,ঝড়খালী,বাসন্তী,সরবেড়িয়া,সন্দেশখালি,মালঞ্চ,চুনাখালি,পাণিখালি,ক্যানিং এলাকার লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষজন এই রাস্তাদিয়ে যাতায়াত করেন।স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ প্রশাসনের একাধিক কর্মকর্তা এই রাস্তাদিয়ে যাতায়াত করলেও রাস্তা মেরামেতির জন্য কোন উদ্যোগ নেই।রাস্তা সম্পূর্ণ সংস্কার না করে মাঝে মধ্যে তাপ্তি দেওয়ায় আরো বেশি করে গর্ত তৈরী হচ্ছে।কোন একটা নির্বাচন আসলে ফের তৈরী হবে রাস্তা। অন্যদিকে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে দিনের পর দিন অ্যাম্বুলেন্সে করে রোগীদের নিয়ে যেতে প্রাণ ওষ্ঠাগত অ্যাম্বুলেন্স চালক সহ রোগীর পরিবার পরিজনদেরও।দীর্ঘ এই রাস্তার পরিস্থিতি এতোটা খারাপ যে ,সুষ্ঠুভাবে গাড়ী চলাচলের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ কর্মীরা ব্যস্ততম রাস্তার উপর তৈরী হওয়া গর্তের সামনে দাঁড়িয়ে গাড়ি চালকদের কে সাবধান করতেও দেখা য়ায়। অন্যদিকে বাসন্তীর কলতলা থেকে চুনাখালি পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলেমিটার রাস্তার পিচের আস্তরণ উঠেগিয়ে কঙ্কালসার চেহারাও বেরিয়ে পড়েছে।যানবাহন দুরের কথা ,রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলাচল করতে নাভিশ্বাস উঠছে সাধারণ মানুষের।
এ বিষয়ে বাসন্তী পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কামাল উদ্দিন লস্কর বলেন “রাস্তা মেরামতির কাজ অনেক আগেই শুরু হওয়ার কথা ছিল। করোনা সংক্রমণের ভয় আর লকডাউন চলায় কোন লেবার কাজ করতে চাইছিলো না।তারপর ভারী বর্ষণ হওয়ায় রাস্তা আরো খারাপ হয়ে যায়।কিছু কিছু জায়গায় কাজ শুরু হয়েছে। যাতে দ্রুততার সাথে রাস্তা মেরামতির কাজ হয় তার জন্য পূর্তদফতর কে জানাবো।”
1 Comments
Ei Rasta Jibone Thik Hobe Na 😒😒😒😒😒
ReplyDeleteWelcome