ফাজিলে রাজ্যে নবম স্থানাধিকার সুন্দরবনের আব্দুস সামাদ। শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রীর
নুরসেলিম লস্কর | মাদ্রাসা বোর্ডের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যের মধ্যে নবম স্থান অর্জন করে চমক দিলো দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বাসন্তীর আব্দুস সামাদ। ফুরফুরিয়া ফতেহিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসার ছাত্রের সাফল্যে খুশি জোয়ার এলাকা জুড়ে। জানা গিয়েছে, বাসন্তী ব্লকের পানিখালী গ্রামের পেশায় কৃষক সাইফুদ্দিন লস্কর ও গৃহবধূ জাহানারা লস্করের বড়ো ছেলে আব্দুস সামাদ লস্কর। তিন ভাই ও দুই বোনের সকলের বড়ো সে। আব্দুস সামাদ, ছোট থেকে মেধাবী। এই ছাত্র পঞ্চম শ্রেণী থেকে হুগলীতে অবস্থিত ফুরফুরিয়া ফতেহিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতো। এবছর সেখান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল সে। আর তাতে বাজিমাত সুন্দরবনের সামাদের। তার প্রাপ্ত নম্বর 532। ছেলের সাফল্যে আনন্দিত ও উচ্ছসিত সামাদের বাবা - মা জানান ' আমরা অত্যন্ত আনন্দিত, ছেলের সাফল্যে খুব ভালো লাগছে। ছেলের প্ররিশ্রম ও পড়াশোনার একাগ্রতা তাকে এই স্থানে পৌঁছে দিয়েছে '।
এ দিন সামাদ কে অভিনন্দন জানাতে গিয়ে বাসন্তী থানার ভারপ্রাপ্ত ও.সি বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন ' সামাদের এই সাফল্যে আজ শুধু তার গোটা গ্রাম খুশি নন তার এই সাফল্যে খুশি গোটা সুন্দরবন। তিনি আরও জানান যে আমরা সামাদের ভবিষ্যত জীবনে আরও সাফল্য কামনা করি এবং ওর পাশে আমরা সব সময় আছি, যে কোন সাহায্যে'। এদিন ও.সি সাহেব সামাদ কে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি তার হাতে পাঞ্জাবী, ম্যাক্স, স্যানিটাইজার ও পুস্পস্তবক তুলে দেন। সামাদ কে শুভেচ্ছা জানাতে এদিন ও.সি সাহেবের পাশাপাশি হাজির ছিলেন সুন্দরবনের সুনামধন্য কবি ফারুক আহমেদ সরদার অন্যদিকে সামাদ জানান যে "আমি প্রথমে ধন্যবাদ জানাবো আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে কারণ উনি আমার সফলতার কথা জেনে বি ডি ও সাহেবের হাত দিয়ে আমাকে শংসা পত্র পাঠিয়েছেন। সেই সঙ্গে আমি আমার থানার ও.সি সাহেব কেও ধন্যবাদ জানায়, যে ওনারাও আজ আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছে। সবাইকে তার পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ জানানোর পাশাপাশি সামাদ সুন্দরবন টিভি কে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বলতে গিয়ে বলেন - আমি আরবী নিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি রিসার্চ করতে চাই এবং শিক্ষক হয়ে ভবিষ্যত প্রজন্মকে সু শিক্ষা দান করতে চায় "
নুরসেলিম লস্কর | মাদ্রাসা বোর্ডের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যের মধ্যে নবম স্থান অর্জন করে চমক দিলো দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বাসন্তীর আব্দুস সামাদ। ফুরফুরিয়া ফতেহিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসার ছাত্রের সাফল্যে খুশি জোয়ার এলাকা জুড়ে। জানা গিয়েছে, বাসন্তী ব্লকের পানিখালী গ্রামের পেশায় কৃষক সাইফুদ্দিন লস্কর ও গৃহবধূ জাহানারা লস্করের বড়ো ছেলে আব্দুস সামাদ লস্কর। তিন ভাই ও দুই বোনের সকলের বড়ো সে। আব্দুস সামাদ, ছোট থেকে মেধাবী। এই ছাত্র পঞ্চম শ্রেণী থেকে হুগলীতে অবস্থিত ফুরফুরিয়া ফতেহিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতো। এবছর সেখান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল সে। আর তাতে বাজিমাত সুন্দরবনের সামাদের। তার প্রাপ্ত নম্বর 532। ছেলের সাফল্যে আনন্দিত ও উচ্ছসিত সামাদের বাবা - মা জানান ' আমরা অত্যন্ত আনন্দিত, ছেলের সাফল্যে খুব ভালো লাগছে। ছেলের প্ররিশ্রম ও পড়াশোনার একাগ্রতা তাকে এই স্থানে পৌঁছে দিয়েছে '।
এ দিন সামাদ কে অভিনন্দন জানাতে গিয়ে বাসন্তী থানার ভারপ্রাপ্ত ও.সি বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন ' সামাদের এই সাফল্যে আজ শুধু তার গোটা গ্রাম খুশি নন তার এই সাফল্যে খুশি গোটা সুন্দরবন। তিনি আরও জানান যে আমরা সামাদের ভবিষ্যত জীবনে আরও সাফল্য কামনা করি এবং ওর পাশে আমরা সব সময় আছি, যে কোন সাহায্যে'। এদিন ও.সি সাহেব সামাদ কে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি তার হাতে পাঞ্জাবী, ম্যাক্স, স্যানিটাইজার ও পুস্পস্তবক তুলে দেন। সামাদ কে শুভেচ্ছা জানাতে এদিন ও.সি সাহেবের পাশাপাশি হাজির ছিলেন সুন্দরবনের সুনামধন্য কবি ফারুক আহমেদ সরদার অন্যদিকে সামাদ জানান যে "আমি প্রথমে ধন্যবাদ জানাবো আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে কারণ উনি আমার সফলতার কথা জেনে বি ডি ও সাহেবের হাত দিয়ে আমাকে শংসা পত্র পাঠিয়েছেন। সেই সঙ্গে আমি আমার থানার ও.সি সাহেব কেও ধন্যবাদ জানায়, যে ওনারাও আজ আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছে। সবাইকে তার পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ জানানোর পাশাপাশি সামাদ সুন্দরবন টিভি কে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বলতে গিয়ে বলেন - আমি আরবী নিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি রিসার্চ করতে চাই এবং শিক্ষক হয়ে ভবিষ্যত প্রজন্মকে সু শিক্ষা দান করতে চায় "
0 Comments
Welcome