কাকদ্বীপে বিরল প্রজাতির হলুদ রঙের কচ্ছপ উদ্ধার
কাকলি পাল |কাকদ্বীপ|শুক্রবার বন দফতরের কর্মীরা একটি বিরল প্রজাতির হলুদ রংঙের কচ্ছপ উদ্ধার করে।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ থানার পুকুরবেড়িয়া গ্রামে।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে পুকুরবেড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা কৃষক অমিত হালদার পনেরো কুড়ি দিন আগে নিজের ধানের জমিতে ধানের চারা রোপণ করার সময় জমির কাদার মধ্যে পায়ে ঠেকে শক্ত মতন জিনিস।এরপর সেটি তুলে দেখেন একটি হলুদ রংঙের কচ্ছপ।যার ওজন প্রায় ১০০ গ্রাম।আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তে কৃষক অমিত হালদারের বাড়িতে কচ্ছপটিকে দেখার জন্য ভিড় জমাতে থাকে গ্রামবাসীরা।এই প্রজাতির কচ্ছপ প্রধানত সুন্দরবন এ দেখা যায় না।নদী খাল ও পুকুরের মিষ্টি জলে এই প্রজাতির কচ্ছপের স্বাভাবিক বাসস্থান।এই কচ্ছপ প্রায় সাড়ে তিন ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়।মিষ্টি জলের কাছিমদের মধ্যে এই প্রজাতি বিশ্বে বৃহত্তম।এদিকে গত বছর রায়দিঘী থেকে একটি হলুদ কচ্ছপ উদ্ধার করে বন দফতরের বনকমীর্রা।
এই নিয়ে সুন্দরবনে ২ টি হলুদ রংঙের কচ্ছপ উদ্ধার হলো।এদিকে খবর পেয়ে বন দফতরের বনকমীর্রা অমিত হালদারের বাড়িতে এসে বিরল প্রজাতির হলুদ রংঙের কচ্ছপটি উদ্ধার করে নামখানা ফরেস্ট রেঞ্জে নিয়ে যায়।সেখানে চিকিৎসকরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করছে।বর্তমানে কচ্ছপটি সুস্থ আছে।রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ঝড়খালিতে গড়ে উঠছে ইকো ট্যুরিজম।সেখানে এই উদ্ধার হওয়া বিরল প্রজাতির হলুদ রংঙের কচ্ছপটি নিয়ে গবেষণা করার জন্য বিভাগীয় দফতর গুলি কে বলা হয়েছে।পাশাপাশি পরিবেশ বান্ধব বজায় রেখে সুন্দরবন পযটকদের আর্কষণ করে তোলা জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।বন দফতর জানান একটি বিরল প্রজাতির হলুদ রংঙের কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়েছে।উদ্ধার হওয়া কচ্ছপটি বর্তমানে সুস্থ আছে।কচ্ছপটিকে নামখানা ফরেস্ট ক্যাম্পে রাখা হয়েছে।
কাকলি পাল |কাকদ্বীপ|শুক্রবার বন দফতরের কর্মীরা একটি বিরল প্রজাতির হলুদ রংঙের কচ্ছপ উদ্ধার করে।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ থানার পুকুরবেড়িয়া গ্রামে।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে পুকুরবেড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা কৃষক অমিত হালদার পনেরো কুড়ি দিন আগে নিজের ধানের জমিতে ধানের চারা রোপণ করার সময় জমির কাদার মধ্যে পায়ে ঠেকে শক্ত মতন জিনিস।এরপর সেটি তুলে দেখেন একটি হলুদ রংঙের কচ্ছপ।যার ওজন প্রায় ১০০ গ্রাম।আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তে কৃষক অমিত হালদারের বাড়িতে কচ্ছপটিকে দেখার জন্য ভিড় জমাতে থাকে গ্রামবাসীরা।এই প্রজাতির কচ্ছপ প্রধানত সুন্দরবন এ দেখা যায় না।নদী খাল ও পুকুরের মিষ্টি জলে এই প্রজাতির কচ্ছপের স্বাভাবিক বাসস্থান।এই কচ্ছপ প্রায় সাড়ে তিন ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়।মিষ্টি জলের কাছিমদের মধ্যে এই প্রজাতি বিশ্বে বৃহত্তম।এদিকে গত বছর রায়দিঘী থেকে একটি হলুদ কচ্ছপ উদ্ধার করে বন দফতরের বনকমীর্রা।
এই নিয়ে সুন্দরবনে ২ টি হলুদ রংঙের কচ্ছপ উদ্ধার হলো।এদিকে খবর পেয়ে বন দফতরের বনকমীর্রা অমিত হালদারের বাড়িতে এসে বিরল প্রজাতির হলুদ রংঙের কচ্ছপটি উদ্ধার করে নামখানা ফরেস্ট রেঞ্জে নিয়ে যায়।সেখানে চিকিৎসকরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করছে।বর্তমানে কচ্ছপটি সুস্থ আছে।রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ঝড়খালিতে গড়ে উঠছে ইকো ট্যুরিজম।সেখানে এই উদ্ধার হওয়া বিরল প্রজাতির হলুদ রংঙের কচ্ছপটি নিয়ে গবেষণা করার জন্য বিভাগীয় দফতর গুলি কে বলা হয়েছে।পাশাপাশি পরিবেশ বান্ধব বজায় রেখে সুন্দরবন পযটকদের আর্কষণ করে তোলা জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।বন দফতর জানান একটি বিরল প্রজাতির হলুদ রংঙের কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়েছে।উদ্ধার হওয়া কচ্ছপটি বর্তমানে সুস্থ আছে।কচ্ছপটিকে নামখানা ফরেস্ট ক্যাম্পে রাখা হয়েছে।
0 Comments
Welcome