বাবা অটো চালক, মা দর্জি কারিগর,দারিদ্রের সাথে লড়াই করে রাজ্যের মধ্যে দশম স্থান অধিকার করলেন উস্তির প্রিয়াংশু দাস
নিজস্ব প্রতিনিধি | উস্তি|বুধবার প্রকাশিত হল রাজ্যের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলফলা।আর এবারে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলফলা সামনেই উঠে আসতেই রাজ্যের মধ্যে দশম স্থান অধিকার করেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার উস্তি থানার বাঞ্চবেড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা দশম শ্রেনীর ছাত্র প্রিয়াংশু দাস।তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩।উস্তির শ্রীচন্দা মহেন্দ্রনাথ মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউশনের মেধাবী ছাত্র হিসাবে সকলের কাছে প্রিয় ছিলেন প্রিয়াংশু দাস।তবে সে দারিদ্রের সাথে লড়াই করে প্রতিদিন সময় করে পড়াশোনা করতেন।প্রিয়াংশুর বাবা পরিতোষ দাস একজন অটোচালক।সংসারে নুন আনতে পান্তা ফুরায় তার।তাই সংসারের হাল ধরতে আর্থিক উর্পাজনের জন্য প্রিয়াংশুর মা বাসন্তী দাস দর্জি টেলারিংয়ের কাজ শুরু করে।তবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করে মন দিয়ে বাড়িতে পড়াশোনা করতেন।আর প্রিয়াংশুকে পড়াশোনা বিষয়ে স্কুলে সমস্ত শিক্ষকরা সাহায্য করতেন।রাজ্যের মধ্যে দশম স্থান অধিকারি ছাত্র প্রিয়াংশু দাস বলেন আমি ডাক্তার হতে চায়।আর ডাক্তার হয়ে সর্ব স্তরের মানুষের সেবা করতে চায়।তবে আমার পড়াশোনার বিষয়ে স্কুলের সমস্ত শিক্ষকরা সাহায্য করতেন।এদিকে প্রিয়াংশু দাস দশম স্থান অধিকারের খবর ছড়িয়ে পড়তে গ্রামে নেমে আসে খুশির জোয়ার।
নিজস্ব প্রতিনিধি | উস্তি|বুধবার প্রকাশিত হল রাজ্যের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলফলা।আর এবারে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলফলা সামনেই উঠে আসতেই রাজ্যের মধ্যে দশম স্থান অধিকার করেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার উস্তি থানার বাঞ্চবেড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা দশম শ্রেনীর ছাত্র প্রিয়াংশু দাস।তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩।উস্তির শ্রীচন্দা মহেন্দ্রনাথ মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউশনের মেধাবী ছাত্র হিসাবে সকলের কাছে প্রিয় ছিলেন প্রিয়াংশু দাস।তবে সে দারিদ্রের সাথে লড়াই করে প্রতিদিন সময় করে পড়াশোনা করতেন।প্রিয়াংশুর বাবা পরিতোষ দাস একজন অটোচালক।সংসারে নুন আনতে পান্তা ফুরায় তার।তাই সংসারের হাল ধরতে আর্থিক উর্পাজনের জন্য প্রিয়াংশুর মা বাসন্তী দাস দর্জি টেলারিংয়ের কাজ শুরু করে।তবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করে মন দিয়ে বাড়িতে পড়াশোনা করতেন।আর প্রিয়াংশুকে পড়াশোনা বিষয়ে স্কুলে সমস্ত শিক্ষকরা সাহায্য করতেন।রাজ্যের মধ্যে দশম স্থান অধিকারি ছাত্র প্রিয়াংশু দাস বলেন আমি ডাক্তার হতে চায়।আর ডাক্তার হয়ে সর্ব স্তরের মানুষের সেবা করতে চায়।তবে আমার পড়াশোনার বিষয়ে স্কুলের সমস্ত শিক্ষকরা সাহায্য করতেন।এদিকে প্রিয়াংশু দাস দশম স্থান অধিকারের খবর ছড়িয়ে পড়তে গ্রামে নেমে আসে খুশির জোয়ার।
0 Comments
Welcome