করোনা কে হার মানিয়ে বাড়ি ফিরলেন ৬৭ বছর বয়স্ক বিজেপি র দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব জেলার সভাপতি
নিজস্ব প্রতিনিধি |ক্যানিং - করোনা যুদ্ধে সপাটে ব্যাট চালিয়ে জয়ের মালা পরলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব জেলার বিজেপি সভাপতি ৬৭ বছর বয়স্ক হরিকৃষ্ণ দত্ত।
সোনাপুর এলাকার গোবিন্দ নগরের বাসিন্দা হরিকৃষ্ণ দত্ত পেশায় একজন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব।তিনি নিজের জীবন বাজী রেখে মানুষের সেবা করতে গিয়েই তিনি করোনায় আক্রান্ত হন গত ৪ জুলাই । এমন খবর প্রকাশ্যে আসতেই দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব জেলার সর্বত্র চাপা গুঞ্জন শুরু হয় আর রক্ষা করা গেলো না!সমগ্র এলাকা শেষ হয়ে যেতে পারে এই করোনা ভাইরাসে। পাড়ার মোড়ে মোড়ে রাস্তায় বাঁশের ব্যারিকেড দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় চলাচলের রাস্তা।ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে সচেতনতার সাথে গড়ে ওঠে প্রতিরোধ।জেলা সভাপতি কে নিয়ে যাওয়া হয় চিকিৎসার জন্য একটি বেসরকারী হাসপাতালে।পাশাপাশি তাঁর পরিবারের সকল সদস্য হোম কোয়ারেন্টিন থাকেন।রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব হরিকৃষ্ণ দত্ত সুস্থ হয়ে বাড়িতে না ফেরায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন এলাকার লোকজন সহ বিজেপি কর্মীরা।রাজনৈতিক করোনা যোদ্ধা কে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকার বাসিন্দা সহ অন্যান্য লোকজনের মুখে একটাই আলোচ্য বিষয় ছিল আর বাঁচানো সম্ভব নয়।বিমর্ষ হয়ে পড়েন বিজেপির ছোট বড় মাঝারী কর্মী থেকে সাধারণ মানুষজনও।সহজে হাল ছাড়ার পাত্র নন এই বিজেপি নেতা। করোনার শুরু থেকে নিজের জীবন উপেক্ষা করে দাপটের সাথে মাঝমাঠে দাঁড়িয়ে ফিল্ডিং ও ব্যাট করে আসছিলেন এই বিজেপি নেতা। আচমকা লকডাউন আর করোনার ঝাপটায় তিনি করোনা পজিটিভ এ আক্রান্ত হয়ে মাঠের বাইরে চলে যান।আচমকা এই করোনা যোদ্ধা মাঠের বাইরে চলে যেতেই ভেঙে পড়ে সমগ্র পূর্ব জেলার বিজেপি সংগঠনের কর্মীরা। বুক চিতিয়ে জীবন বাজী রেখে মাঠে এবং মাঠের বাইরে থেকে সপাটে ব্যাট চালিয়ে লড়াই করেন এই নেতা। প্রাণপণ লড়াই চালিয়ে প্রায় দশদিন পর সুস্থ হয়ে ওঠেন ৬৭ বছরের যুবক হরিকৃষ্ণ দত্ত। মঙ্গলবার বিকালে ফিরে আসেন নিজের বাড়িতে।তিনি বাড়ি ফিরতেই বিজেপি কর্মীরা আনন্দে উল্লাসিত হয়ে ওঠেন।
নিজস্ব প্রতিনিধি |ক্যানিং - করোনা যুদ্ধে সপাটে ব্যাট চালিয়ে জয়ের মালা পরলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব জেলার বিজেপি সভাপতি ৬৭ বছর বয়স্ক হরিকৃষ্ণ দত্ত।
সোনাপুর এলাকার গোবিন্দ নগরের বাসিন্দা হরিকৃষ্ণ দত্ত পেশায় একজন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব।তিনি নিজের জীবন বাজী রেখে মানুষের সেবা করতে গিয়েই তিনি করোনায় আক্রান্ত হন গত ৪ জুলাই । এমন খবর প্রকাশ্যে আসতেই দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব জেলার সর্বত্র চাপা গুঞ্জন শুরু হয় আর রক্ষা করা গেলো না!সমগ্র এলাকা শেষ হয়ে যেতে পারে এই করোনা ভাইরাসে। পাড়ার মোড়ে মোড়ে রাস্তায় বাঁশের ব্যারিকেড দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় চলাচলের রাস্তা।ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে সচেতনতার সাথে গড়ে ওঠে প্রতিরোধ।জেলা সভাপতি কে নিয়ে যাওয়া হয় চিকিৎসার জন্য একটি বেসরকারী হাসপাতালে।পাশাপাশি তাঁর পরিবারের সকল সদস্য হোম কোয়ারেন্টিন থাকেন।রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব হরিকৃষ্ণ দত্ত সুস্থ হয়ে বাড়িতে না ফেরায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন এলাকার লোকজন সহ বিজেপি কর্মীরা।রাজনৈতিক করোনা যোদ্ধা কে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকার বাসিন্দা সহ অন্যান্য লোকজনের মুখে একটাই আলোচ্য বিষয় ছিল আর বাঁচানো সম্ভব নয়।বিমর্ষ হয়ে পড়েন বিজেপির ছোট বড় মাঝারী কর্মী থেকে সাধারণ মানুষজনও।সহজে হাল ছাড়ার পাত্র নন এই বিজেপি নেতা। করোনার শুরু থেকে নিজের জীবন উপেক্ষা করে দাপটের সাথে মাঝমাঠে দাঁড়িয়ে ফিল্ডিং ও ব্যাট করে আসছিলেন এই বিজেপি নেতা। আচমকা লকডাউন আর করোনার ঝাপটায় তিনি করোনা পজিটিভ এ আক্রান্ত হয়ে মাঠের বাইরে চলে যান।আচমকা এই করোনা যোদ্ধা মাঠের বাইরে চলে যেতেই ভেঙে পড়ে সমগ্র পূর্ব জেলার বিজেপি সংগঠনের কর্মীরা। বুক চিতিয়ে জীবন বাজী রেখে মাঠে এবং মাঠের বাইরে থেকে সপাটে ব্যাট চালিয়ে লড়াই করেন এই নেতা। প্রাণপণ লড়াই চালিয়ে প্রায় দশদিন পর সুস্থ হয়ে ওঠেন ৬৭ বছরের যুবক হরিকৃষ্ণ দত্ত। মঙ্গলবার বিকালে ফিরে আসেন নিজের বাড়িতে।তিনি বাড়ি ফিরতেই বিজেপি কর্মীরা আনন্দে উল্লাসিত হয়ে ওঠেন।
0 Comments
Welcome