বিশ্ব বাঘ দিবস উপলক্ষ্যে মৎস্যজীবীদের তুলে দেওয়া হল রান্নার গ্যাস
কাকলি পাল | ক্যানিং|শুক্রবার সুন্দরবন বসিরহাট রেঞ্জের ঝিলা ফরেস্ট ভবনে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প এবং শের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে অবসর প্রাপ্ত কর্মীদের সম্বর্ধনা দেওয়া এবং বিশ্ব বাঘ দিবস উপলক্ষ্যে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বন দফতরের প্রধান মুখ্য বনপাল রবিকান্ত সিনহা,সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর তাপস দাস, এএফডি অনিন্দ্য গুহ,বিভিন্ন অঞ্চলের পঞ্চায়েত প্রধান প্রমুখ।এদিনের অনুষ্ঠানে বন দফতরের অবসরপ্রাপ্ত ৬ জন কর্মীকে সম্বর্ধনা দেওয়া হয়।পাশাপাশি শিক্ষার্থীর জন্য ১০০০ জনকে স্টাডি ম্যাটেরিয়াল কিটস তুলে দেওয়া হয়।এছাড়া ১০০ জন মৎস্যজীবীকে এলপিজি রান্নার গ্যাস,৫০ জন বন কর্মীকে ওয়াটার প্রুফ জ্যাকেট তুলে দেওয়া হয়।
এদিনের অনুষ্ঠানে রাজ্যের বন দফতরের প্রধান মুখ্য বনপাল রবিকান্ত সিনহা বলেন করোনা ভাইরাস,লকডাউন, ঘূর্ণিঝড় আমফানের কারণে গত ২৯ জুলাই আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবস ঠিক মতন পালন করা যায়নি।তাই ব্যাঘ্র দিবস উপলক্ষে এবং অবসর প্রাপ্ত কর্মীদের সম্বর্ধনা সহ বিভিন্ন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।সমগ্র বিশ্বে বাঘের সংরক্ষণের জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে প্রতি বছর ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবস পালন করা হয়।২০১০ সালে সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত ব্যাঘ্র অভিবর্তনে এই দিবসের সূচনা হয়।ফলে বাঘের প্রাকৃতিক আবাস রক্ষা করা বাঘের সংরক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতন গড়ে তোলা।শের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জয়দীপ কুন্ডু বলেন ৬৫০ জনের উপর লাইসেন্স প্রাপ্ত মৎস্যজীবী আছে।তারা রান্না করার জন্য জ্বালানির কাঠ সংগ্রহ করতে গেলে বাঘের শিকারের মুখে পড়তে হচ্ছে।এরজন্য মৎস্যজীবীদের এলপিজি গ্যাস দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।প্রথম পর্যায়ে ১০০ জন মৎস্যজীবীকে এই গ্যাস তুলে দেওয়া হবে।করোনা ভাইরাস ও লকডাউন কারণে ২৫ জন করে মৎস্যজীবীকে এলপিজি গ্যাস দেওয়া হচ্ছে।এছাড়া ওয়াটার প্রুফ জ্যাকেট,শিক্ষার্থীর জন্য ১০০০ জনকে স্টাডি ম্যাটেরিয়াল কিটস তুলে দেওয়া হচ্ছে।
কাকলি পাল | ক্যানিং|শুক্রবার সুন্দরবন বসিরহাট রেঞ্জের ঝিলা ফরেস্ট ভবনে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প এবং শের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে অবসর প্রাপ্ত কর্মীদের সম্বর্ধনা দেওয়া এবং বিশ্ব বাঘ দিবস উপলক্ষ্যে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বন দফতরের প্রধান মুখ্য বনপাল রবিকান্ত সিনহা,সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর তাপস দাস, এএফডি অনিন্দ্য গুহ,বিভিন্ন অঞ্চলের পঞ্চায়েত প্রধান প্রমুখ।এদিনের অনুষ্ঠানে বন দফতরের অবসরপ্রাপ্ত ৬ জন কর্মীকে সম্বর্ধনা দেওয়া হয়।পাশাপাশি শিক্ষার্থীর জন্য ১০০০ জনকে স্টাডি ম্যাটেরিয়াল কিটস তুলে দেওয়া হয়।এছাড়া ১০০ জন মৎস্যজীবীকে এলপিজি রান্নার গ্যাস,৫০ জন বন কর্মীকে ওয়াটার প্রুফ জ্যাকেট তুলে দেওয়া হয়।
এদিনের অনুষ্ঠানে রাজ্যের বন দফতরের প্রধান মুখ্য বনপাল রবিকান্ত সিনহা বলেন করোনা ভাইরাস,লকডাউন, ঘূর্ণিঝড় আমফানের কারণে গত ২৯ জুলাই আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবস ঠিক মতন পালন করা যায়নি।তাই ব্যাঘ্র দিবস উপলক্ষে এবং অবসর প্রাপ্ত কর্মীদের সম্বর্ধনা সহ বিভিন্ন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।সমগ্র বিশ্বে বাঘের সংরক্ষণের জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে প্রতি বছর ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবস পালন করা হয়।২০১০ সালে সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত ব্যাঘ্র অভিবর্তনে এই দিবসের সূচনা হয়।ফলে বাঘের প্রাকৃতিক আবাস রক্ষা করা বাঘের সংরক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতন গড়ে তোলা।শের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জয়দীপ কুন্ডু বলেন ৬৫০ জনের উপর লাইসেন্স প্রাপ্ত মৎস্যজীবী আছে।তারা রান্না করার জন্য জ্বালানির কাঠ সংগ্রহ করতে গেলে বাঘের শিকারের মুখে পড়তে হচ্ছে।এরজন্য মৎস্যজীবীদের এলপিজি গ্যাস দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।প্রথম পর্যায়ে ১০০ জন মৎস্যজীবীকে এই গ্যাস তুলে দেওয়া হবে।করোনা ভাইরাস ও লকডাউন কারণে ২৫ জন করে মৎস্যজীবীকে এলপিজি গ্যাস দেওয়া হচ্ছে।এছাড়া ওয়াটার প্রুফ জ্যাকেট,শিক্ষার্থীর জন্য ১০০০ জনকে স্টাডি ম্যাটেরিয়াল কিটস তুলে দেওয়া হচ্ছে।
0 Comments
Welcome