রায়দিঘী,পাথর প্রতিমা, নামখানা,সাগর নদীর জলস্ফীতিতে বন্যা পরিস্থিতি
নিজস্ব প্রতিনিধি | দক্ষিণ ২৪ পরগনা|বৃহস্পতিবার নদীর ভরা কোটালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের রায়দিঘী,পাথর প্রতিমা,নামখানা,সাগর সহ বিভিন্ন অঞ্চলে নদীর জলস্ফীতিতে বন্যা পরিস্থিতি হয়েছে।পাশাপাশি চলছে তিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাত।ফলে জলমগ্ন সুন্দরবনের বিভিন্ন অঞ্চলগুলিতে।এদিকে গত ১৯ আগস্ট ছিল অমাবস্যার কোটাল।যার জন্য মণি নদীর জলস্ফীতিতে বন্যপরিস্থিতি রায়দিঘীতে। অনবরত বর্ষায় বেড়েছে জলের স্তর।তার উপরে এদিন সকালের কোটালে হু হু করে জল রায়দিঘী বাজারে প্রবেশ করেছে। সমগ্র রায়দিঘী বাজার এই মূহুর্তে জলের তলায়। জলের তলায় চলে গিয়েছে রায়দিঘীর ৮ টি ওয়ার্ড।
জলে ডুবে গিয়েছে বাজারের দোকান , ব্রিজ সংলগ্ন বাড়ি ঘর।ক্ষতি হয়েছে ধানের গোলা গুলি। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে কোটালে জল অল্প স্বল্প ওঠে।কিন্তু এবার অতিরিক্ত জল এসে বন্য পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।গ্রামের ভিতরে এলাকার বাড়িতে বাড়িতে জল ঢুকে যাওয়ার সমস্যা পড়েছে ব্যবসায়ী থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা।একে বর্ষাকাল তার উপরে নদীর উপরে আসা জল নাজেহাল হচ্ছে এলাকার বাসিন্দারা।ফলে ভরা কটালে সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকা ইতিমধ্যে প্লাবিত, আশ্রয়হীন বহু মানুষ। পাথরপ্রতিমা, নামখানা,সাগরের গঙ্গাসাগর এলাকার বহু জায়গায় প্লাবিত হয়েছে।এলাকার মানুষজন কে নিরাপদ আশ্রয়স্থলে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে প্রশাসনের উদ্যোগে।পাথরপ্রতিমার জি-প্লট গ্রাম পঞ্চায়েতের গোবর্ধনপুরে প্রায় এক কিলোমিটার নদী বাঁধের উপর দিয়ে জল এলাকা প্লাবিত করে শতাধিক বিঘে চাষের জমি এবং অটো থেকে পাথর প্রতিমার দূর্বা চটি গ্রাম পঞ্চায়েতের সুইজ গেটের ফাটল দিয়ে জল ঢুকে এলাকা প্লাবিত হয়।নামখানার হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর জলোচ্ছ্বাসে ইশ্বরীপুর নামখানা নারায়নপুর রাস্তাঘাট যান বাহন চলছে না বললেই চলে।সাগরের গঙ্গাসাগরের মনসা বাজার ধবলাট এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ি নদীগর্ভে চলে গেছে।তবে প্রশাসনের তৎপরতায় এলাকার মানুষ জনকে সরিয়ে আনা শুরু হয়েছে।রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন গতকাল বুধবার ছিল অমাবস্যা কোটাল।ফলে নদী গুলির জলের উচ্চতা ছিল বেশি।বেশ কিছু জায়গায় নদীর জল ওভারফলো হয়েছে।তবে বিভাগীয় দফতর গুলি সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।এমনকি সব সময় নজর রাখা হচ্ছে নদী বাঁধের।
--
নিজস্ব প্রতিনিধি | দক্ষিণ ২৪ পরগনা|বৃহস্পতিবার নদীর ভরা কোটালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের রায়দিঘী,পাথর প্রতিমা,নামখানা,সাগর সহ বিভিন্ন অঞ্চলে নদীর জলস্ফীতিতে বন্যা পরিস্থিতি হয়েছে।পাশাপাশি চলছে তিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাত।ফলে জলমগ্ন সুন্দরবনের বিভিন্ন অঞ্চলগুলিতে।এদিকে গত ১৯ আগস্ট ছিল অমাবস্যার কোটাল।যার জন্য মণি নদীর জলস্ফীতিতে বন্যপরিস্থিতি রায়দিঘীতে। অনবরত বর্ষায় বেড়েছে জলের স্তর।তার উপরে এদিন সকালের কোটালে হু হু করে জল রায়দিঘী বাজারে প্রবেশ করেছে। সমগ্র রায়দিঘী বাজার এই মূহুর্তে জলের তলায়। জলের তলায় চলে গিয়েছে রায়দিঘীর ৮ টি ওয়ার্ড।
জলে ডুবে গিয়েছে বাজারের দোকান , ব্রিজ সংলগ্ন বাড়ি ঘর।ক্ষতি হয়েছে ধানের গোলা গুলি। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে কোটালে জল অল্প স্বল্প ওঠে।কিন্তু এবার অতিরিক্ত জল এসে বন্য পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।গ্রামের ভিতরে এলাকার বাড়িতে বাড়িতে জল ঢুকে যাওয়ার সমস্যা পড়েছে ব্যবসায়ী থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা।একে বর্ষাকাল তার উপরে নদীর উপরে আসা জল নাজেহাল হচ্ছে এলাকার বাসিন্দারা।ফলে ভরা কটালে সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকা ইতিমধ্যে প্লাবিত, আশ্রয়হীন বহু মানুষ। পাথরপ্রতিমা, নামখানা,সাগরের গঙ্গাসাগর এলাকার বহু জায়গায় প্লাবিত হয়েছে।এলাকার মানুষজন কে নিরাপদ আশ্রয়স্থলে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে প্রশাসনের উদ্যোগে।পাথরপ্রতিমার জি-প্লট গ্রাম পঞ্চায়েতের গোবর্ধনপুরে প্রায় এক কিলোমিটার নদী বাঁধের উপর দিয়ে জল এলাকা প্লাবিত করে শতাধিক বিঘে চাষের জমি এবং অটো থেকে পাথর প্রতিমার দূর্বা চটি গ্রাম পঞ্চায়েতের সুইজ গেটের ফাটল দিয়ে জল ঢুকে এলাকা প্লাবিত হয়।নামখানার হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর জলোচ্ছ্বাসে ইশ্বরীপুর নামখানা নারায়নপুর রাস্তাঘাট যান বাহন চলছে না বললেই চলে।সাগরের গঙ্গাসাগরের মনসা বাজার ধবলাট এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ি নদীগর্ভে চলে গেছে।তবে প্রশাসনের তৎপরতায় এলাকার মানুষ জনকে সরিয়ে আনা শুরু হয়েছে।রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন গতকাল বুধবার ছিল অমাবস্যা কোটাল।ফলে নদী গুলির জলের উচ্চতা ছিল বেশি।বেশ কিছু জায়গায় নদীর জল ওভারফলো হয়েছে।তবে বিভাগীয় দফতর গুলি সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।এমনকি সব সময় নজর রাখা হচ্ছে নদী বাঁধের।
--
0 Comments
Welcome