সুন্দরবন TV
কৃষ্ণ সাগরে জাহাজ বিস্ফোরণে মৃত্যু কাকদ্বীপের নাবিক শোকের ছায়া পরিবারে
কাকদ্বীপ|গত ২২ জানুয়ারি রাশিয়ার কৃষ্ণ সাগরের কাঠ প্রনালীতে ২ টি জাহাজে বিস্ফোরণ হলে মৃত্যু হয় ভারতীয় ৫ নাবিকের।এ বিষয়ে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক এক প্রেস বিবৃতিতে এই খবর দিয়ে মৃতের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানায়।আর এই ৫ জনের মধ্যে একজন এই রাজ্যর দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপের হারুর পয়েন্ট কোষ্টাল থানার পূর্ব গঙ্গাধরপুর গ্রামের বাসিন্দা রাজা দেবনারায়ণ পানিগ্রাহী(২৫)।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে পূর্ব গঙ্গাধরপুর গ্রামের বাসিন্দা দেবব্রত পানিগ্রাহী ছেলে রাজা দেবনারায়ণ পানিগ্রাহী কাকদ্বীপ থেকে উচ্চ-মাধ্যমিকের বিজ্ঞানের প্রথম বিভাগে পাশ করে হলদিয়ার মেরিন কলেজে পড়াশুনা করেন।রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর বিষয় ছিল নেভিগ্রেটার ইঞ্জিনিয়াররিং।রাজা দেবনারায়ণ পাশ করে মহারাষ্ট্রের আন্ধেরির নিমবাস মেরি টাইম সার্ভিস প্রাইভেট লিমিটেডর মাধ্যমে ক্যান্ডি জাহাজ যোগদান করে।
২০১৮ সালে ২৬ জানুয়ারি প্রথম চাকুরিতে যোগদান করে রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহী।আর এটাই ছিল রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর ফাস্ট জাহাজ।এক বছরের চুক্তি ছিল।আগামী ২৭ জানুয়ারি তার বাড়ি আসার কথা ছিল।আর রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর মৃত্যু খবর ছড়িয়ে পড়তেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে মৃতের পরিবারের সদস্যরা।এদিকে রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর দেহ বাড়িতে ফিরিয়ে আনতে মৃতের পরিবারের সদস্যরা রাজ্য ও কেন্দ্রে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে।এমনকি মৃতের পরিবারের সদস্যরা মুম্বই যাওয়ার সব কিছু ব্যবস্থা করেছে।উল্লেখ্য গত ২২ জানুয়ারি কৃষ্ণ সাগরে তানজানিয়া পতাকা লাগানোর ২ টি জাহাজ ক্যান্ডি ও মাক্সটো দুর্ঘটনা বিস্ফোরণের জেরে জাহাজে বিধংসি আগুন লেগে যায়।অনেকে জাহাজ থেকে সাগরের জলে ঝাঁপ দেয় আগুনের হাত থেকে বাঁচার জন্য।এ পর্যন্ত ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।নিখোঁজ আছে ১০ জনের উপরে।উদ্ধার হওয়া নাবিকদের কাটসিটি হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।
এদিকে মৃত নাবিক রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর বাবা দেবব্রত পানিগ্রাহী এবং পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন কি ভাবে ছেলের দেহ ভাবো তা ভেবে উঠতে পারছি না।এ বিষয়ে রাজ্য ও কেন্দ্র সরকারের কাছে সাহায্য চাওয়া হয়েছে।ছেলে মহারাষ্ট্রের যে সংস্থা মাধ্যমে কাজে যোগদান করেছিল সেই সংস্থার কাছ থেকে তেমন কোন খবর পাওয়া যায়নি।এক বছরের চুক্তি ছিল।আগামী ২৭ জানুয়ারি ছেলের বাড়ি ফেরার কথা ছিল।ভাবতেই পারছি না।রাজা দেবনারায়ণ খুব মেধা ছিল লেখাপড়ায়।পাড়াই সকলের সাথে খোলা মনে মেলামেশা করত এবং মানুষের বিপদে পাশে দাঁড়াত।এ দিকে এই ঘটনায় এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।সবাই তাকিয়ে কফিন বন্দি রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর দেহ কখন আসবে গ্রামে।
কৃষ্ণ সাগরে জাহাজ বিস্ফোরণে মৃত্যু কাকদ্বীপের নাবিক শোকের ছায়া পরিবারে
কাকদ্বীপ|গত ২২ জানুয়ারি রাশিয়ার কৃষ্ণ সাগরের কাঠ প্রনালীতে ২ টি জাহাজে বিস্ফোরণ হলে মৃত্যু হয় ভারতীয় ৫ নাবিকের।এ বিষয়ে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক এক প্রেস বিবৃতিতে এই খবর দিয়ে মৃতের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানায়।আর এই ৫ জনের মধ্যে একজন এই রাজ্যর দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপের হারুর পয়েন্ট কোষ্টাল থানার পূর্ব গঙ্গাধরপুর গ্রামের বাসিন্দা রাজা দেবনারায়ণ পানিগ্রাহী(২৫)।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে পূর্ব গঙ্গাধরপুর গ্রামের বাসিন্দা দেবব্রত পানিগ্রাহী ছেলে রাজা দেবনারায়ণ পানিগ্রাহী কাকদ্বীপ থেকে উচ্চ-মাধ্যমিকের বিজ্ঞানের প্রথম বিভাগে পাশ করে হলদিয়ার মেরিন কলেজে পড়াশুনা করেন।রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর বিষয় ছিল নেভিগ্রেটার ইঞ্জিনিয়াররিং।রাজা দেবনারায়ণ পাশ করে মহারাষ্ট্রের আন্ধেরির নিমবাস মেরি টাইম সার্ভিস প্রাইভেট লিমিটেডর মাধ্যমে ক্যান্ডি জাহাজ যোগদান করে।
রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহী পশুদের খুব ভালোবাসতেন।
২০১৮ সালে ২৬ জানুয়ারি প্রথম চাকুরিতে যোগদান করে রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহী।আর এটাই ছিল রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর ফাস্ট জাহাজ।এক বছরের চুক্তি ছিল।আগামী ২৭ জানুয়ারি তার বাড়ি আসার কথা ছিল।আর রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর মৃত্যু খবর ছড়িয়ে পড়তেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে মৃতের পরিবারের সদস্যরা।এদিকে রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর দেহ বাড়িতে ফিরিয়ে আনতে মৃতের পরিবারের সদস্যরা রাজ্য ও কেন্দ্রে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে।এমনকি মৃতের পরিবারের সদস্যরা মুম্বই যাওয়ার সব কিছু ব্যবস্থা করেছে।উল্লেখ্য গত ২২ জানুয়ারি কৃষ্ণ সাগরে তানজানিয়া পতাকা লাগানোর ২ টি জাহাজ ক্যান্ডি ও মাক্সটো দুর্ঘটনা বিস্ফোরণের জেরে জাহাজে বিধংসি আগুন লেগে যায়।অনেকে জাহাজ থেকে সাগরের জলে ঝাঁপ দেয় আগুনের হাত থেকে বাঁচার জন্য।এ পর্যন্ত ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।নিখোঁজ আছে ১০ জনের উপরে।উদ্ধার হওয়া নাবিকদের কাটসিটি হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।
এদিকে মৃত নাবিক রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর বাবা দেবব্রত পানিগ্রাহী এবং পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন কি ভাবে ছেলের দেহ ভাবো তা ভেবে উঠতে পারছি না।এ বিষয়ে রাজ্য ও কেন্দ্র সরকারের কাছে সাহায্য চাওয়া হয়েছে।ছেলে মহারাষ্ট্রের যে সংস্থা মাধ্যমে কাজে যোগদান করেছিল সেই সংস্থার কাছ থেকে তেমন কোন খবর পাওয়া যায়নি।এক বছরের চুক্তি ছিল।আগামী ২৭ জানুয়ারি ছেলের বাড়ি ফেরার কথা ছিল।ভাবতেই পারছি না।রাজা দেবনারায়ণ খুব মেধা ছিল লেখাপড়ায়।পাড়াই সকলের সাথে খোলা মনে মেলামেশা করত এবং মানুষের বিপদে পাশে দাঁড়াত।এ দিকে এই ঘটনায় এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।সবাই তাকিয়ে কফিন বন্দি রাজা দেবনারায়ণ প্রানিগ্রাহীর দেহ কখন আসবে গ্রামে।