সুন্দরবন TV
নামখানায় হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর উপর সেতুুর আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধন
নিজস্ব প্রতিনিধি | নামখানা|বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানা নারায়নপুর সংযোগস্থল হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর উপর সেতুর শুভ উদ্বোধন করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নিজেই নবান্ন থেকে রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে।এদিন নামখানায় এই সেতুুর আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধনে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য পূর্ত মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস,সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা,সুন্দরবন ডেভলপমেন্ট বোর্ড অথরিটি চেয়ারম্যান তথা সাগর কেন্দ্রের বিধায়ক বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা, ভাইস,পাথর প্রতিমা কেন্দ্রের বিধায়ক সমীর কুমার জানা, কুলপির বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার প্রমূখ।
এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সেতুর শুভ উদ্ধোধন করলেন নবান্ন থেকে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে।ফলে সুন্দরবনবাসীর স্বপ্ন পূরণ হল আজ।এই সেতুটি নির্মান করার জন্য দীর্ঘ দিনের দাবী ছিল সুন্দরবনবাসীর।মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস আরও বলেন সুন্দরবনে বকখালিতে পযটক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষজনকে ঘুরতে যাওয়ার জন্য দীর্ঘ বছর ধরে চরম দুর্ভোগে পড়তে হত।এমনকি বেশ ঝঞ্ঝাট পরিপূর্ণ ছিল কলকাতা থেকে আসতে।হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর তীরে যেখান থেকে ভেসেলে নদী পেরিয়ে তবে যাওয়া যেত সমুদ্র সৈকত বকখালি তে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় দীর্ঘ প্রতীক্ষার শেষ হল আজ।মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস বলেন নামখানার হাতানিয়া-দোয়ানিয়া নদীর উপর সেতু সংযোগকারী রাস্তা নিয়ে এই সেতুর দৈর্ঘ্য সাড়ে তিন কিলোমিটার এবং চওড়া ২৮ ফুট।সুন্দরবনের এই সেতু সব থেকে দীর্ঘতম সেতু। এই সেতুটি তৈরি হওয়ার ফলে বকখালি ফ্রেজারগঞ্জ সরাসরি চলে যাবে সুন্দরবনের পযটকরা।ফলে পর্যটন কেন্দ্রের গুরুত্ব বেড়ে গেল।রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ ও রাজ্য সরকারের যৌথ উদ্যোগে ২২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হল দ্বিতীয় হুগলি সেতুর আদলে তৈরি হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর উপর এই সেতু।যা ২০১৫ সালে এই সেতুর কাজ শুরু হয়েছিল আর সেই এই সেতু অল্প দিনের মধ্যে উদ্বোধন হল।ফলে সুন্দরবাসী খুশিতে মেতে উঠেছে।মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা আরও বলেন হাতানিয়া দোয়ানিয়া সেতু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রজেক্ট সম্পূর্ণ হল আজ।অন্য ধরনের প্রযুক্তিতে এই সেতুটি তৈরী করা হয়েছে।অনেকটা উঁচু, যাতে জাহাজ চলাচল করতে কোন অসুবিধা না হয়।ফলে নামখানা এসে আর নৌকা উঠতে হবে না। এলাকার মানুষ গাড়ি চড়ে সরাসরি চলে যেতে পারবে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকা বকখালি ফ্রেজারগঞ্জ হেনরি আইল্যান্ড।এদিন সাধারণ মানুষের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতন।
নামখানায় হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর উপর সেতুুর আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধন
নিজস্ব প্রতিনিধি | নামখানা|বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানা নারায়নপুর সংযোগস্থল হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর উপর সেতুর শুভ উদ্বোধন করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নিজেই নবান্ন থেকে রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে।এদিন নামখানায় এই সেতুুর আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধনে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য পূর্ত মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস,সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা,সুন্দরবন ডেভলপমেন্ট বোর্ড অথরিটি চেয়ারম্যান তথা সাগর কেন্দ্রের বিধায়ক বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা, ভাইস,পাথর প্রতিমা কেন্দ্রের বিধায়ক সমীর কুমার জানা, কুলপির বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার প্রমূখ।
এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সেতুর শুভ উদ্ধোধন করলেন নবান্ন থেকে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে।ফলে সুন্দরবনবাসীর স্বপ্ন পূরণ হল আজ।এই সেতুটি নির্মান করার জন্য দীর্ঘ দিনের দাবী ছিল সুন্দরবনবাসীর।মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস আরও বলেন সুন্দরবনে বকখালিতে পযটক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষজনকে ঘুরতে যাওয়ার জন্য দীর্ঘ বছর ধরে চরম দুর্ভোগে পড়তে হত।এমনকি বেশ ঝঞ্ঝাট পরিপূর্ণ ছিল কলকাতা থেকে আসতে।হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর তীরে যেখান থেকে ভেসেলে নদী পেরিয়ে তবে যাওয়া যেত সমুদ্র সৈকত বকখালি তে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় দীর্ঘ প্রতীক্ষার শেষ হল আজ।মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস বলেন নামখানার হাতানিয়া-দোয়ানিয়া নদীর উপর সেতু সংযোগকারী রাস্তা নিয়ে এই সেতুর দৈর্ঘ্য সাড়ে তিন কিলোমিটার এবং চওড়া ২৮ ফুট।সুন্দরবনের এই সেতু সব থেকে দীর্ঘতম সেতু। এই সেতুটি তৈরি হওয়ার ফলে বকখালি ফ্রেজারগঞ্জ সরাসরি চলে যাবে সুন্দরবনের পযটকরা।ফলে পর্যটন কেন্দ্রের গুরুত্ব বেড়ে গেল।রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ ও রাজ্য সরকারের যৌথ উদ্যোগে ২২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হল দ্বিতীয় হুগলি সেতুর আদলে তৈরি হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর উপর এই সেতু।যা ২০১৫ সালে এই সেতুর কাজ শুরু হয়েছিল আর সেই এই সেতু অল্প দিনের মধ্যে উদ্বোধন হল।ফলে সুন্দরবাসী খুশিতে মেতে উঠেছে।মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা আরও বলেন হাতানিয়া দোয়ানিয়া সেতু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রজেক্ট সম্পূর্ণ হল আজ।অন্য ধরনের প্রযুক্তিতে এই সেতুটি তৈরী করা হয়েছে।অনেকটা উঁচু, যাতে জাহাজ চলাচল করতে কোন অসুবিধা না হয়।ফলে নামখানা এসে আর নৌকা উঠতে হবে না। এলাকার মানুষ গাড়ি চড়ে সরাসরি চলে যেতে পারবে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকা বকখালি ফ্রেজারগঞ্জ হেনরি আইল্যান্ড।এদিন সাধারণ মানুষের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতন।