সুন্দরবন TV
ভারতীয় ট্রলার বিকল হয়ে প্রবেশ করল বাংলাদেশের জল সীমানায়,ট্রলারে রয়েছে ১৩ জন মৎস্যজীবী
নিজস্ব প্রতিনিধি|পাথর প্রতিমা|শনিবার বিকালে ভারতীয় এফবি তারা শংকর ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে ভাসতে ভাসতে ঢুকে পড়ে বাংলাদেশের জল সীমানার মধ্যে।ফলে ট্রলার ও ট্রলারের মাঝি সহ ১৩ জন মৎস্যজীবী কে উদ্ধার করে বাংলাদেশের বর্ডার গার্ড।স্থানীয় ও মৎস্যজীবী সূত্রে জানা গিয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথর প্রতিমা থানার শ্রীপতিনগর এলাকার বাসিন্দা ট্রলারের মাঝি রনজিৎ জানা,মৎস্যজীবী মহাদেব মাইতি,অভিজিৎ জানা, নকুল মন্ডল,শুকদেব ভক্তা,কিংকর ভক্তা,অভিজিৎ দেবনাথ, বলরাম সাউ,গুরুপদ পাত্র,অমিয় জানা সহ আরও ৪ জন মৎস্যজীবী গত ১ জুলাই এফবি তারা শংকর ট্রলারে করে গভীর সমুদ্র মাছ ধরার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।ট্রলারটি কয়েক দিন ধরে গভীর সমুদ্র মাছ ধরছিল মৎস্যজীবীরা।গত ৬ জুলাই ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতে হঠাৎই এফবি তারা শংকর ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়।অন্য দিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সমুদ্রের ঢেউয়ে উত্তাল পাতাল হতে থাকে।বাতাসের টানে ট্রলারটি ভাসতে ভাসতে বাংলাদের রায়মঙ্গল দ্বীপ জল সীমানায় ঢুকে পড়ে।এদিকে এফবি তারা শংকর ট্রলারের মাঝি ওয়ারলেসের মাধ্যমে পাশাপাশি থাকা ট্রলার গুলির সঙ্গে যোগাযোগ করে।কিন্তু সমুদ্রে উত্তাল থাকার কারণে ভারতীয় কোন ট্রলারই বিকল হওয়া ট্রলারটিকে উদ্ধার করতে পারেনি।সেই সময় জল পথে বাংলাদের বর্ডার গার্ড ডিউটি দেওয়ার সময় দেখতে পায় ভারতীয় একটি ট্রলার ভাসছে বাংলাদেশের জল সীমানার মধ্যে।তারা বিকল ট্রলারটি এবং ট্রলারের মাঝি সহ ১৩ জন মৎস্যজীবী কে উদ্ধার করে।এদিকে খবর পেয়ে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশ উপকূল রক্ষী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করে।এমনকি বিকল হয়ে যাওয়া ট্রলারটি এবং ট্রলারের সমস্ত মৎস্যজীবীদের দ্রুত উদ্ধার করে ভারতে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে অনুরোধ করে।এ বিষয়ে কাকদ্বীপ ফিশারম্যান ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়ানের সম্পাদক বিজন মাইতি বলেন এদিন জি.পি.এস. মেশিনের মাধ্যমে জানা যায় এফবি তারা শংকর ট্রলারটি ইঞ্জিন বিকল হয়ে ভাসতে ভাসতে ভারতীয় সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশের জল পথের মধ্যে প্রবেশ করেছে।এ বিষয়ে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশ উপকূল রক্ষী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। বিকল হয়ে যাওয়া ট্রলারটিকে দ্রুত উদ্ধার করে ভারতে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে অনুরোধও করা হয়।ট্রলারটিতে মাঝি সহ ১৩ জন মৎস্যজীবী ছিল।প্রত্যেকে সুস্থ আছে।তাদের এবং বিকল হাওয়া ট্রলারটি বাংলাদেশের বর্ডার গার্ড উদ্ধার করে।
ভারতীয় ট্রলার বিকল হয়ে প্রবেশ করল বাংলাদেশের জল সীমানায়,ট্রলারে রয়েছে ১৩ জন মৎস্যজীবী
নিজস্ব প্রতিনিধি|পাথর প্রতিমা|শনিবার বিকালে ভারতীয় এফবি তারা শংকর ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে ভাসতে ভাসতে ঢুকে পড়ে বাংলাদেশের জল সীমানার মধ্যে।ফলে ট্রলার ও ট্রলারের মাঝি সহ ১৩ জন মৎস্যজীবী কে উদ্ধার করে বাংলাদেশের বর্ডার গার্ড।স্থানীয় ও মৎস্যজীবী সূত্রে জানা গিয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথর প্রতিমা থানার শ্রীপতিনগর এলাকার বাসিন্দা ট্রলারের মাঝি রনজিৎ জানা,মৎস্যজীবী মহাদেব মাইতি,অভিজিৎ জানা, নকুল মন্ডল,শুকদেব ভক্তা,কিংকর ভক্তা,অভিজিৎ দেবনাথ, বলরাম সাউ,গুরুপদ পাত্র,অমিয় জানা সহ আরও ৪ জন মৎস্যজীবী গত ১ জুলাই এফবি তারা শংকর ট্রলারে করে গভীর সমুদ্র মাছ ধরার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।ট্রলারটি কয়েক দিন ধরে গভীর সমুদ্র মাছ ধরছিল মৎস্যজীবীরা।গত ৬ জুলাই ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতে হঠাৎই এফবি তারা শংকর ট্রলারটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়।অন্য দিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সমুদ্রের ঢেউয়ে উত্তাল পাতাল হতে থাকে।বাতাসের টানে ট্রলারটি ভাসতে ভাসতে বাংলাদের রায়মঙ্গল দ্বীপ জল সীমানায় ঢুকে পড়ে।এদিকে এফবি তারা শংকর ট্রলারের মাঝি ওয়ারলেসের মাধ্যমে পাশাপাশি থাকা ট্রলার গুলির সঙ্গে যোগাযোগ করে।কিন্তু সমুদ্রে উত্তাল থাকার কারণে ভারতীয় কোন ট্রলারই বিকল হওয়া ট্রলারটিকে উদ্ধার করতে পারেনি।সেই সময় জল পথে বাংলাদের বর্ডার গার্ড ডিউটি দেওয়ার সময় দেখতে পায় ভারতীয় একটি ট্রলার ভাসছে বাংলাদেশের জল সীমানার মধ্যে।তারা বিকল ট্রলারটি এবং ট্রলারের মাঝি সহ ১৩ জন মৎস্যজীবী কে উদ্ধার করে।এদিকে খবর পেয়ে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশ উপকূল রক্ষী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করে।এমনকি বিকল হয়ে যাওয়া ট্রলারটি এবং ট্রলারের সমস্ত মৎস্যজীবীদের দ্রুত উদ্ধার করে ভারতে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে অনুরোধ করে।এ বিষয়ে কাকদ্বীপ ফিশারম্যান ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়ানের সম্পাদক বিজন মাইতি বলেন এদিন জি.পি.এস. মেশিনের মাধ্যমে জানা যায় এফবি তারা শংকর ট্রলারটি ইঞ্জিন বিকল হয়ে ভাসতে ভাসতে ভারতীয় সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশের জল পথের মধ্যে প্রবেশ করেছে।এ বিষয়ে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশ উপকূল রক্ষী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। বিকল হয়ে যাওয়া ট্রলারটিকে দ্রুত উদ্ধার করে ভারতে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে অনুরোধও করা হয়।ট্রলারটিতে মাঝি সহ ১৩ জন মৎস্যজীবী ছিল।প্রত্যেকে সুস্থ আছে।তাদের এবং বিকল হাওয়া ট্রলারটি বাংলাদেশের বর্ডার গার্ড উদ্ধার করে।