শিশুর চোখে বিশ্বজয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন ওয়ার্ল্ড ভিশন ইণ্ডিয়া।
প্রশান্ত সরকার,ঝড়খালী ঃ "এই ছোট্টছোট্ট পায়ে চলতে চলতে ঠিক পৌঁছে যাবো ঐ চাঁদের পাহাড় " ইচ্ছা শক্তি পাড়ে সঠিক লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে। মহাশূন্য থেকে ভিন গ্রহে পৌঁছে গেছে মানুষ। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বাসন্তী ব্লকের বিভিন্ন গ্রাম গুলিতে সেচ্ছাসেবী সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন ইণ্ডিয়া নানান উন্নয়ন মূলক কাজের মধ্যদিয়ে যেমন গ্রামকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
তেমন শিশুদেরকেও বিভিন্ন ভাবে সহযোগীতা করছেন। "আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে "। শিশু স্বপ্ন বাস্তব করতে নানান পদক্ষেপ নিচ্ছেন বাসন্তী এ ডি পি। প্লে ফর পিছ, আর্ট অ্যান্ড ক্রাফট, লাইফ স্কুল ফর ট্রান্সফরমার ডেভলপমেন্ট, শিশুর পুষ্টি,চাইল্ড হেল্প ডেস্ক সহ বিভিন্ন একগুচ্ছ পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে চলেছেন বাসন্তী এ ডি পি। যে শিশুর পরিবার পিছিয়ে আছে সেই পরিবারকে আর্থিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে সহযোগীতা করেছেন রিক্সা ভ্যান দিয়ে। আবার যে পরিবার চাষের কাজের সাথে যুক্ত সেই পরিবারকে মেশি সহ পাম্পযন্ত্র দিয়েছেন। বর্ষাকালে যে বাচ্চা স্কুলে যেতে অসুবিধে হত মাটির রাস্তার জন্য, সেই রাস্থাটি ইটের করে দিয়েছেন। যে বাচ্চার দুরের স্কুলে যেতে অসুবিধে হত সেই বাচ্চাকে সাইকেল দিছেন।
এমন কি বাচ্চার স্বাস্থ্য সঠিক আছে কিনা তা দেখার জন্য গ্রামে গ্রামে তৈরী করেছেন স্বাস্থ্য টিম। সরকারী প্রকল্পের আশা দিদিদের ও সাইকেল দেওয়া হয়েছে যাতে রাত বিরাতে গর্ভবতী মায়ের দেখাশুনা করতে পারেন। সব দিক থেকে তৈরী করে ফেলেছেন বিভিন্ন গ্রাম গুলিকে। এলাকার কোনো শিশুকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় চাইল্ড হেল্প লাইনের নাম্বার কত সঙ্গে সঙ্গে উত্তর পাবেন "দশ নয় আট" অর্থাৎ ১০৯৮ । এলাকায় স্কুলছুট ছেলে মেয়ের সংখ্যা নেই বললেই চলে। শিশু শ্রমের সংখ্যাও নেই।
এমন কি শিশুরা নিজেরাই বাল্য বিবাহ রোধ করছেন ১০৯৮ এ ফোন করে। সংস্থার পক্ষে সন্দীপ ভৌমিক জানান" সুন্দরবন আর পিছিয়ে নয় বিশ্বের দরবারে সুন্দরবন পৌঁছে যাবে নতুন পরিচয়ে"। সুন্দরবন আর পিছিয়ে থাকবেনা। সুন্দরবনের ছেলে মেয়েরা এলাকার স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজেদের জায়গা করে নিচ্ছে। এগিয়ে যাচ্ছে সুন্দরবন, এগিয়ে যাচ্ছে শিশুর ভাবনা, সত্যি হচ্ছে শিশুর স্বপ্ন।
তেমন শিশুদেরকেও বিভিন্ন ভাবে সহযোগীতা করছেন। "আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে "। শিশু স্বপ্ন বাস্তব করতে নানান পদক্ষেপ নিচ্ছেন বাসন্তী এ ডি পি। প্লে ফর পিছ, আর্ট অ্যান্ড ক্রাফট, লাইফ স্কুল ফর ট্রান্সফরমার ডেভলপমেন্ট, শিশুর পুষ্টি,চাইল্ড হেল্প ডেস্ক সহ বিভিন্ন একগুচ্ছ পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে চলেছেন বাসন্তী এ ডি পি। যে শিশুর পরিবার পিছিয়ে আছে সেই পরিবারকে আর্থিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে সহযোগীতা করেছেন রিক্সা ভ্যান দিয়ে। আবার যে পরিবার চাষের কাজের সাথে যুক্ত সেই পরিবারকে মেশি সহ পাম্পযন্ত্র দিয়েছেন। বর্ষাকালে যে বাচ্চা স্কুলে যেতে অসুবিধে হত মাটির রাস্তার জন্য, সেই রাস্থাটি ইটের করে দিয়েছেন। যে বাচ্চার দুরের স্কুলে যেতে অসুবিধে হত সেই বাচ্চাকে সাইকেল দিছেন।
এমন কি বাচ্চার স্বাস্থ্য সঠিক আছে কিনা তা দেখার জন্য গ্রামে গ্রামে তৈরী করেছেন স্বাস্থ্য টিম। সরকারী প্রকল্পের আশা দিদিদের ও সাইকেল দেওয়া হয়েছে যাতে রাত বিরাতে গর্ভবতী মায়ের দেখাশুনা করতে পারেন। সব দিক থেকে তৈরী করে ফেলেছেন বিভিন্ন গ্রাম গুলিকে। এলাকার কোনো শিশুকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় চাইল্ড হেল্প লাইনের নাম্বার কত সঙ্গে সঙ্গে উত্তর পাবেন "দশ নয় আট" অর্থাৎ ১০৯৮ । এলাকায় স্কুলছুট ছেলে মেয়ের সংখ্যা নেই বললেই চলে। শিশু শ্রমের সংখ্যাও নেই।
এমন কি শিশুরা নিজেরাই বাল্য বিবাহ রোধ করছেন ১০৯৮ এ ফোন করে। সংস্থার পক্ষে সন্দীপ ভৌমিক জানান" সুন্দরবন আর পিছিয়ে নয় বিশ্বের দরবারে সুন্দরবন পৌঁছে যাবে নতুন পরিচয়ে"। সুন্দরবন আর পিছিয়ে থাকবেনা। সুন্দরবনের ছেলে মেয়েরা এলাকার স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজেদের জায়গা করে নিচ্ছে। এগিয়ে যাচ্ছে সুন্দরবন, এগিয়ে যাচ্ছে শিশুর ভাবনা, সত্যি হচ্ছে শিশুর স্বপ্ন।