মাঝ সমুদ্রে দাঁড়িয়ে আছে প্রায় দেড় হাজার মাছের ট্রলার ইলিশের খোঁজে মৎস্যজীবীরা জামাই ষষ্ঠীতে আসছে টাটকা ইলিশ।
বিশ্বজিৎ পাল।কাকদ্বীপ।দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের কাকদ্বীপ মহকুমা এবং ডায়মন্ডহারবার মহকুমা থেকে প্রায় দেড় হাজার ট্রলার পাড়ি দিয়েছে ইলিশের সন্ধানে।আর এই সময়টা ইলিশের প্রথম মরসুম।তবে প্রতি বছর ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত গভীর সমুদ্রে নদী খালে বিলে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে।মাছের প্রজন্ম ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে এই সময়টা মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে।আগামী ১৯ জুন জামাই ষষ্ঠী।আর জামাই ষষ্ঠীতে জামাইয়ের পাতে ইলিশ তুলে দিতে গভীর সমুদ্রে ইলিশ ধরতে পাড়ি দিয়েছে প্রায় দেড় হাজার মাছের ট্রলার।
তবে ১৪ ও ১৫ জুন আবওহয়া খারাপ থাকায় মৎস্যজীবীদের মাছ ধরতে অসুবিধা হচ্ছে।ফলে ট্রলার গুলি দাঁড়িয়ে পড়ে মাঝ সমুদ্রে।সাধারণত পূর্বলী বাতাস বইলে এবং ঝির ঝির করে বৃষ্টি হলে ইলিশের ঝাঁক পড়ে খুব।তবে এখনও পর্যন্ত বাতাস পশ্চিম দিকে বইছে।আর যার জন্য আশঙ্কার মধ্যে মৎস্যজীবীরা।তবে রবিবার সকাল থেকে আবওহয়া উন্নতি হলে মৎস্যজীবী গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে শুরু করেছে।ইতিমধ্যে মৎস্যজীবীদের জালে ইলিশ মাছ পড়তে শুরু করছে।তবে অন্যান্য বারের তুলনায় অনেকটা কম জালে কম পড়ছে ইলিশ মাছ।মৎস্যজীবী সূত্রে জানা গিয়েছে রায়দিঘী থেকে প্রায় ১০০ টি মাছের ট্রলার পাড়ি দিয়েছে গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে।আরও ২০০ টি ট্রলার পাড়ি দিয়েছে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার জন্য রবিবার।এদের মধ্যে বেশ কিছু ট্রলার ইলিশ মাছ নিয়ে আসবে জামাই ষষ্ঠীর আগে।
মুক্তির পথে
দেখুন ট্রেলার ক্লিক করুন
https://youtu.be/pmJX-yWGKzg
ফলে জামাই ষষ্ঠীতে খুব একটা অসুবিধা হবে না ইলিশ মাছের।পাশাপাশি প্রচুর সংখ্যক স্টোরের ইলিশ বাজারে আসছে।বর্তমানে স্টোরের ইলিশ ১ কেজি ওজনের দাম চলছে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা।৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১ কেজি দাম চলছে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা।তবে জামাই ষষ্ঠীর আগে ইলিশ ঢুকে গেলে দাম অনেক টা কমে যাবে এমনি মত মৎস্য ব্যবসায়ীদের।রায়দিঘী ফিসার ম্যান অনার ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রবীন দাস বলেন রায়দিঘী থেকে ১০০ টি ট্রলার গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে গিয়েছে।ইলিশ মাছ জালে ধরাও পড়েছে।তবে তুলনামূলক ভাবে কম ইলিশ মাছ জালে উঠছে।আবওহয়া একটু ভালো হলে ইলিশ মাছ আরও ভালো পাওয়া যেতে পারে।তিনি আরও বলেন রবিবার সকাল থেকে আরও ট্রলার পাড়ি দিয়েছে গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরার জন্য।প্রায় আরও ২০০ টি ট্রলার পাড়ি দিয়েছে।মৎস্যজীবীরা আশায় বুক পেতে আছে জামাই ষষ্ঠীতে বাজারে ইলিশ মাছ তুলতে।তাহলে মৎস্যজীবীরা দুটো পয়সার মুখ দেখতে পারবে।সারা বছরে এই সময়টার দিকে তাকিয়ে থাকে তারা।আর ইলিশের প্রথম মরসুম শুরু হল।সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র বলেন দেড় হাজার ট্রলার গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে পাড়ি দিয়েছে ইলিশের প্রথম মরসুমে।কোন ট্রলার এখনও পর্যন্ত ফেরৎ আসেনি।তবে আবওহয়া খারাপ থাকায় ট্রলার গুলি মাঝ সমুদ্রে দাঁড়িয়ে আছে।আবওহয়া উন্নতি হলে মৎস্যজীবীরা জোর কদমে মাছ ধরা শুরু করবে।কিছু কিছু ট্রলার মাছ ধরছে।কেননা জামাই ষষ্ঠীর বাজারে ইলিশের একটা চাহিদা থাকে।ফলে মৎস্যজীবীরা একটু অর্থের মুখ দেখতে পারে।সমুদ্রে অত্যাধিক রোল হচ্ছে।যার জন্য মৎস্যজীবীদের মাছ ধরতে একটু সমস্যা হচ্ছে।রোলটা একটু কমলে মাছ ধরতে সুবিধা হবে মৎস্যজীবীদের।এ দিকে বাঙালির প্রিয় ইলিশ,আর টাটকা ইলিশ বাজারে কখন আসবে তার আশায় আছে ইলিশ প্রিয় বাঙালি।জামাই ষষ্ঠীর পর্বনে জামাইয়ের পাতে টাটকা ইলিশের হরেক রকম রান্নার বাহার ফুটে উঠবে।
মুক্তির পথে
দেখুন ট্রেলার ক্লিক করুন
https://youtu.be/pmJX-yWGKzg
ফলে জামাই ষষ্ঠীতে খুব একটা অসুবিধা হবে না ইলিশ মাছের।পাশাপাশি প্রচুর সংখ্যক স্টোরের ইলিশ বাজারে আসছে।বর্তমানে স্টোরের ইলিশ ১ কেজি ওজনের দাম চলছে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা।৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১ কেজি দাম চলছে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা।তবে জামাই ষষ্ঠীর আগে ইলিশ ঢুকে গেলে দাম অনেক টা কমে যাবে এমনি মত মৎস্য ব্যবসায়ীদের।রায়দিঘী ফিসার ম্যান অনার ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রবীন দাস বলেন রায়দিঘী থেকে ১০০ টি ট্রলার গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে গিয়েছে।ইলিশ মাছ জালে ধরাও পড়েছে।তবে তুলনামূলক ভাবে কম ইলিশ মাছ জালে উঠছে।আবওহয়া একটু ভালো হলে ইলিশ মাছ আরও ভালো পাওয়া যেতে পারে।তিনি আরও বলেন রবিবার সকাল থেকে আরও ট্রলার পাড়ি দিয়েছে গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরার জন্য।প্রায় আরও ২০০ টি ট্রলার পাড়ি দিয়েছে।মৎস্যজীবীরা আশায় বুক পেতে আছে জামাই ষষ্ঠীতে বাজারে ইলিশ মাছ তুলতে।তাহলে মৎস্যজীবীরা দুটো পয়সার মুখ দেখতে পারবে।সারা বছরে এই সময়টার দিকে তাকিয়ে থাকে তারা।আর ইলিশের প্রথম মরসুম শুরু হল।সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র বলেন দেড় হাজার ট্রলার গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে পাড়ি দিয়েছে ইলিশের প্রথম মরসুমে।কোন ট্রলার এখনও পর্যন্ত ফেরৎ আসেনি।তবে আবওহয়া খারাপ থাকায় ট্রলার গুলি মাঝ সমুদ্রে দাঁড়িয়ে আছে।আবওহয়া উন্নতি হলে মৎস্যজীবীরা জোর কদমে মাছ ধরা শুরু করবে।কিছু কিছু ট্রলার মাছ ধরছে।কেননা জামাই ষষ্ঠীর বাজারে ইলিশের একটা চাহিদা থাকে।ফলে মৎস্যজীবীরা একটু অর্থের মুখ দেখতে পারে।সমুদ্রে অত্যাধিক রোল হচ্ছে।যার জন্য মৎস্যজীবীদের মাছ ধরতে একটু সমস্যা হচ্ছে।রোলটা একটু কমলে মাছ ধরতে সুবিধা হবে মৎস্যজীবীদের।এ দিকে বাঙালির প্রিয় ইলিশ,আর টাটকা ইলিশ বাজারে কখন আসবে তার আশায় আছে ইলিশ প্রিয় বাঙালি।জামাই ষষ্ঠীর পর্বনে জামাইয়ের পাতে টাটকা ইলিশের হরেক রকম রান্নার বাহার ফুটে উঠবে।