পাথর প্রতিমার দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত কে পুরস্কৃত করলেন রাজ্য সরকারের তরফে,পুরস্কার তুলে দিলেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জী
ভারত সেরা দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রবীন্দ্রনাথ বেরা।
পাথর প্রতিমা |মঙ্গলবার দক্ষিণ ২৪পরগনার পাথর প্রতিমা ব্লকের দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের গদামথুরা শিক্ষা নিকেতন স্কুল প্রাঙ্গণে ভারত সেরা দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত কে গ্রাম পঞ্চায়েত উন্নয়ন পরিকল্পনা পুরস্কৃত করলেন রাজ্য সরকারের তরফে।এই পঞ্চায়েতের প্রধান রবীন্দ্রনাথ বেরার হাতে পুরস্কার তুলে দেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জী।এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য সভার সাংসদ শুভাশীষ চক্রবর্তী, মথুরাপুর কেন্দ্রর সাংসদ সি এম জাটুয়া, স্থানীয় বিধায়ক সমীর জানা প্রমুখ।
এদিন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জী দুপুরে দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে যান।সেখানে জল প্রকল্প ঘুরে দেখেন।তারপর স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের সঙ্গে মন্ত্রী কথা বলেন।উল্লেখ্য কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রাময়ন্নয়ন দফতরের পক্ষ থেকে চলতি বছরে মে মাসে পরিকল্পনা ও রুপায়নে জন্য মধ্যপ্রদেশর জব্বলপুরে ভারতের সেরা বাংলার দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত পুরস্কৃত করে।দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রবীন্দ্রনাথ বেরার হাতে ভারত সেরা পুরস্কার তুলে দেন কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত মন্ত্রী।আর এই শিরোপা পাওয়ার পর রাজ্য সরকারের তরফে এদিন পুরস্কৃত করলেন।এদিনের অনুষ্ঠানের শেষে রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জী বলেন ২০১১ সাল থেকে বাংলাজুড়ে উন্নয়ন হয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ও অনুপ্রেরণায়।জ্যামিতিক হারে উন্নয়ন হয়েছে।কিন্তু উল্লেখযোগ্য উন্নয়নের ফসল এ বছর দিয়েছি সারা ভারতের মধ্যে।দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত ভারত সেরা সেটা এবার কেন্দ্রীয়সরকার ঘোষণা করেছে।
এটা বাংলার গর্ভের।বিরোধী হওয়া সত্বেও এই স্বীকৃতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত দেশের আড়াই লক্ষ গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে প্রথম হয়েছে।আর এইটা ঘোষনা হওয়ার পর দফতর ঠিক করে ছিল এখানে এসে যারা কাজ করছে সেগুলি দেখা হবে এবং তাদের সঙ্গে কথা বলা হবে।মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জী আরও বলেন পুরস্কৃত হওয়া এবং পুরস্কার স্বীকৃতি কে রক্ষা করা আরও কঠিন কাজ।তাই এই এলাকার আরও পঞ্চায়েত গুলি জানো এই আর্দশকে নিয়ে এগিয়ে চলে আরো ভাল করে কাজ করে।বিভাগীয় দফতর সব রকম ভাবে সাহায্য করবে।এদিনের অনুষ্ঠানে সাধারণ মানুষের ভীড় ছিল চোখে পড়ার মতন।
এটা বাংলার গর্ভের।বিরোধী হওয়া সত্বেও এই স্বীকৃতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত দেশের আড়াই লক্ষ গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে প্রথম হয়েছে।আর এইটা ঘোষনা হওয়ার পর দফতর ঠিক করে ছিল এখানে এসে যারা কাজ করছে সেগুলি দেখা হবে এবং তাদের সঙ্গে কথা বলা হবে।মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জী আরও বলেন পুরস্কৃত হওয়া এবং পুরস্কার স্বীকৃতি কে রক্ষা করা আরও কঠিন কাজ।তাই এই এলাকার আরও পঞ্চায়েত গুলি জানো এই আর্দশকে নিয়ে এগিয়ে চলে আরো ভাল করে কাজ করে।বিভাগীয় দফতর সব রকম ভাবে সাহায্য করবে।এদিনের অনুষ্ঠানে সাধারণ মানুষের ভীড় ছিল চোখে পড়ার মতন।