কোনো শীর্ষক নেই

ক্যানিং হেলিপ্যাড গ্রাউন্ডে হেলিকপ্টার পরিষেবা চালুর জন্য চলছে পরীক্ষা



ক্যানিং|দক্ষিণ ২৪পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের মাতলা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের থুমকাঠি গ্রামে ৫ একর জমি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ও নির্দশে রাজ্যের অসমারিক-প্রতিরক্ষা দফতর হেলিপ্যাড নির্মাণের কাজ শুরু শুরু করে ২০১৪ সালে।সেই কাজ দ্রুততার সঙ্গে শেষ হলে নব নির্মিত ক্যানিং হেলিপ্যাড গ্রাউন্ড টি ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারির মাসে শুভ উদ্বোধন করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।আর এই ক্যানিং হেলিপ্যাড কেন্দ্রটি চালু করতে পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করলো রাজ্যের অসমারিক-প্রতিরক্ষা দফতরের কর্মীরা।ইতিমধ্যে কলকাতা থেকে ভিটি-আই বি এ একটি হেলিকপ্টার কলকাতা থেকে ক্যানিং হেলিপ্যাড গ্রাউন্ডে নামে গত ৩ জুলাই।


আকাশ পথে হেলিকপ্টার এসে চলছে তার পরীক্ষা নিরীক্ষা।সুন্দরবনের সঙ্গে আকাশ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে রাজ্য অসমারিক-প্রতিরক্ষা দফতরের উদ্যোগ।প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে কলকাতা থেকে ক্যানিং পর্যন্ত আকাশ পথে নব নির্মিত ক্যানিং হেলিপ্যাড কেন্দ্রটি পরীক্ষা নিরীক্ষা পর চালু হবে।প্রথম পর্যায়ে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ কাজে এই হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু হবে।আগামী দিনে যাতে সুন্দরবনে আকাশ  পথে যাতায়াতে সাধারণ মানুষজন এবং সুন্দরবন পযটকরা  এই হেলিপ্যাড কেন্দ্রটিতে  পরিষেবা পায় সে বিষয়ে বিভাগীয় দফতরে আলোচনা চলছে।ফলে খুব অল্প সময়ের সুন্দরবনের চলে আসতে পারবে পযটক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষজন।তবে বর্তমানে প্রথম পর্যায়ে সরকারি কাজে ব্যবহার হবে এই হেলিকপ্টার পরিষেবা।ইতিমধ্যে ক্যানিং হেলিপ্যাড কেন্দ্রটি চালু করার জন্য পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করল বিভাগীয় দফতর।আর বিভাগীয় দফতর সবুজ সংকেত দিলে চালু হয়ে যাবে এই নব নির্মিত ক্যানিং হেলিপ্যাড কেন্দ্রটি।ক্যানিং পশ্চিম কেন্দ্রের বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ও অনুপ্রেরণা নব নির্মিত  ক্যানিং হেলিপ্যাড কেন্দ্রটির শুভ উদ্বোধন হয়েছে।


আকাশ পথে যাতায়াতে জন্য এই হেলিপ্যাড কেন্দ্রটি চালু করার জন্য রাজ্যের অসমারিক-প্রতিরক্ষা দফতরের আধিকারিক ও কর্মীরা পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করছে।ইতিমধ্যে কলকাতা থেকে হেলিকপ্টার আকাশ পথে এসে এই হেলিপ্যাড গ্রাউন্ডে নেমেছে পরীক্ষা নিরীক্ষা করার জন্য।তিনি আরও বলেন প্রথম পর্যায়ে সরকারি কাজে এই হেলিপ্যাড কেন্দ্রটি চালু হবে।তবে আগমী দিনে যাতে আকাশ পথে সুন্দরবনের পযটক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষজন এই পরিষেবা পায় সে বিষয়ে বিভাগীয় দফতরে আলোচনা চলছে।আর এই পরিষেবা চালু হয়ে গেলে আকাশ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটবে।ফলে খুব তাড়াতাড়ি পৌঁছে যেতে পারবে সুন্দরবনে এই পরিষেবার মাধ্যমে।ভারতের স্বাধীনতার পর সুন্দরবনের প্রবেশ দ্বার  ক্যানিং এ এই হেলিপ্যাড কেন্দ্র এই প্রথম হেলিকপ্টার নামতে উৎসাহে মেতে ওঠে ক্যানিং মহকুমাবাসী।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে সর্ব প্রথম চালু হতে চলেছে ক্যানিং এ হেলিকপ্টার পরিষেবা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন