ক্যানিং মহকুমা জুড়ে পালিত হল মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিন।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং| মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। যিনি বিশ্বের মানুষের কাছে মহাত্মা গান্ধী নামেই বেশি পরিচিত। ২ অক্টোবর তার জন্মদিন।বিশ্বের অনন্য রাজনীতিবিদদের তালিকায় তার নাম অনেক উপরে। তিনি ভারতের জাতির জনক ও সত্যাগ্রহ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা।১৮৬৯ সালে ব্রিটিশ ভারতের গুজরাটে তার জন্ম হয়। হিন্দু বৈশ্য গোত্রেম ও মোধ পরিবারে জন্ম নেওয়া মোহনদাস করমচাঁদের বাবা করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন পোরবন্দরের দেওয়ান (প্রধানমন্ত্রী)।ইতিহাসের পাতা খুললেই উঠে আসে তার নাম।
ইতিহাস ঘুরলে দেখা যায়, ব্রিটিশ আইনজীবী গান্ধী দক্ষিণ আফ্রিকায় নিপীড়িত ভারতীয় সম্প্রদায়ের নাগরিকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলন দিয়ে প্রথম তিনি তার অহিংস শান্তিপূর্ণ নাগরিক আন্দোলনের অভিযান শুরু করেন। ভারতের দারিদ্র দূরীকরণ, নারী স্বাধীনতা, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠির মধ্যে ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, বর্ণ বৈষম্য দূরীকরণে তিনি অনবদ্য ভূমিকা পালন করেন।আর এই দিনকে উপলক্ষ করে মঙ্গলবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন অঞ্চলে যথাযথ ভাবে পালিত হল মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিন ক্যানিং-১ সমিষ্টি আধিকারিক করন উদ্যোগে।
এদিন ক্যানিং স্পোর্টস কমপ্লেক্স ময়দান থেকে শুরু হল স্বচ্ছ অভিযান।আর এই স্বচ্ছ অভিযানে অংশগ্রহণ করেন ক্যানিং পশ্চিম কেন্দ্রের বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল, ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে, যুগ্ম বিডিও জয়প্রকাশ মন্ডল, মাতলা-১ প্রধান হরেন ঘোড়ুই, উপ প্রধান প্রদীপ দাস ,আই সি ডি এস,আশা কর্মী,জব কার্ডের বেনিফিসারিরা সহ প্রমুখ বিশিষ্টজনেরা।এদিন রাস্তাঘাট পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে স্বচ্ছ ক্যানিং গড়ে তুলার প্রয়াস করে সকলেই মিলে।যা এক নতুন প্রজন্ম কে স্বচ্ছতার পথ দেখার আহ্বান হয়ে ওঠে।অনুষ্ঠানে স্বচ্ছতার উপর সচেতনতা করে তোলে সাধারণ মানুষজনকে।এদিন মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের জব কার্ডের বেনিফিসারিদের বৃক্ষ রোপনের কাজে মহত্মা গন্ধীর ছবি মাল্য ও পুষ্প দিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানায়।এদিন বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল, ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে প্রমুখরা মহত্মা গন্ধীর আদর্শ তুলে ধরেন এবং বিস্তারিত ভাবে আলোকপাত করেন।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং| মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। যিনি বিশ্বের মানুষের কাছে মহাত্মা গান্ধী নামেই বেশি পরিচিত। ২ অক্টোবর তার জন্মদিন।বিশ্বের অনন্য রাজনীতিবিদদের তালিকায় তার নাম অনেক উপরে। তিনি ভারতের জাতির জনক ও সত্যাগ্রহ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা।১৮৬৯ সালে ব্রিটিশ ভারতের গুজরাটে তার জন্ম হয়। হিন্দু বৈশ্য গোত্রেম ও মোধ পরিবারে জন্ম নেওয়া মোহনদাস করমচাঁদের বাবা করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন পোরবন্দরের দেওয়ান (প্রধানমন্ত্রী)।ইতিহাসের পাতা খুললেই উঠে আসে তার নাম।
ইতিহাস ঘুরলে দেখা যায়, ব্রিটিশ আইনজীবী গান্ধী দক্ষিণ আফ্রিকায় নিপীড়িত ভারতীয় সম্প্রদায়ের নাগরিকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলন দিয়ে প্রথম তিনি তার অহিংস শান্তিপূর্ণ নাগরিক আন্দোলনের অভিযান শুরু করেন। ভারতের দারিদ্র দূরীকরণ, নারী স্বাধীনতা, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠির মধ্যে ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, বর্ণ বৈষম্য দূরীকরণে তিনি অনবদ্য ভূমিকা পালন করেন।আর এই দিনকে উপলক্ষ করে মঙ্গলবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন অঞ্চলে যথাযথ ভাবে পালিত হল মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিন ক্যানিং-১ সমিষ্টি আধিকারিক করন উদ্যোগে।
এদিন ক্যানিং স্পোর্টস কমপ্লেক্স ময়দান থেকে শুরু হল স্বচ্ছ অভিযান।আর এই স্বচ্ছ অভিযানে অংশগ্রহণ করেন ক্যানিং পশ্চিম কেন্দ্রের বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল, ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে, যুগ্ম বিডিও জয়প্রকাশ মন্ডল, মাতলা-১ প্রধান হরেন ঘোড়ুই, উপ প্রধান প্রদীপ দাস ,আই সি ডি এস,আশা কর্মী,জব কার্ডের বেনিফিসারিরা সহ প্রমুখ বিশিষ্টজনেরা।এদিন রাস্তাঘাট পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে স্বচ্ছ ক্যানিং গড়ে তুলার প্রয়াস করে সকলেই মিলে।যা এক নতুন প্রজন্ম কে স্বচ্ছতার পথ দেখার আহ্বান হয়ে ওঠে।অনুষ্ঠানে স্বচ্ছতার উপর সচেতনতা করে তোলে সাধারণ মানুষজনকে।এদিন মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে মহত্মা গাঁধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের জব কার্ডের বেনিফিসারিদের বৃক্ষ রোপনের কাজে মহত্মা গন্ধীর ছবি মাল্য ও পুষ্প দিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানায়।এদিন বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল, ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে প্রমুখরা মহত্মা গন্ধীর আদর্শ তুলে ধরেন এবং বিস্তারিত ভাবে আলোকপাত করেন।