ক্যানিং-১ ব্লকের মাতলা-১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভায় কেরলের ধাচে নারকেল গাছ চারা রোপনের কাজ পরিদর্শন করলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|রবিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের মাতলা-১ নং ওর্য়াডের গ্রাম সভায় ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপনের কাজ পরিদর্শন করলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে উদ্যোগ নিয়ে পরিকল্পনা করে বৃক্ষ রোপনের কাজ শুরু করে ক্যানিং-১ ব্লক জুড়ে।এই ব্লকের ১০ টি অঞ্চলে চলছে জোর কদমে বৃক্ষ রোপন।আর এই কাজ শুরু হয় চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে।ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে উদ্যোগে ইতিমধ্যে ১০ টি অঞ্চলে চলছে ৫ হাজার নারকেল গাছের চারা রোপন।আর এই ব্লকের নিকাড়ীঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতে নারকেল গাছের চারা রোপন হয়েছে ১৭০০ টি নারকেল গাছের চারা।
পাশাপাশি মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতে ৫০০ টি নারকেল গাছের চারা রোপন করা হয়েছে।এছাড়া বাঁশড়া,দাঁড়িয়া, হাটপুকুরিয়া, তালদি,গোপালপুর,ইটখোলা গ্রাম পঞ্চায়েত গুলি তে জোর কদমে চলছে বৃক্ষ রোপনের কাজ।আর এই কাজ কে বাস্তবে রুপান্তরিত করতে কোমড় বেঁধে নেমে পড়েছে মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।তবে ২০১৮-২০১৯ অর্থবর্ষে, প্রকল্পের নাম ক্যানিং-১ বিডিও অফিস থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত,ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট থেকে নিউ বাসট্রামিন্যাল, ক্যানিং এস ডি ও রোড থেকে অটো স্ট্যান্ড পর্যন্ত নিম গাছের চারা রোপন এবং মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে কেরলের ধাচে নারকেল গাছের চারা ও জবা ফুল গাছের চারা রোপন করে সাড়া ফেলে দিয়েছে জব কার্ডের বেনিফিসারি মলিনা হালদার, লীলা বিশ্বাস, কবিতা মন্ডল,ভাস্বতী সরদার, মিনারানী পাল,মায়ারানী পাল,মিনাক্ষী মন্ডল,লক্ষ্মী সরকার,কাজল মণ্ডল, আলপনা ঘোষ মন্ডল,শর্বানী পাল বোস,কাকলী পাল।এই সমস্ত জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা সকাল থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করে বৃক্ষ রোপন কাজ কে স্বার্থক করে তুলছে।আর এই কাজ কে স্বার্থক করে তুলতে ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে নিজেই কাজের পরিদর্শন করেন এবং জব কার্ডের বেনিফিসারিদের সঙ্গে নিজেই বৃক্ষ রোপনে সামিল হয়।এমনকি এই সমস্ত কাজ গুলি পরিদর্শন করে বিভাগীয় দফতরের আধিকারিকরা।ক্যানিং মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে নারকেল গাছের চারা সহ বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও ফুলের চারা রোপনে শুধু জেলা নয়,রাজ্য জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে এই অভিনব বৃক্ষ রোপনের মডেল।৩ মাস ধরে বৃক্ষ গুলিকে রোপন করে ১০০ মধ্যে ১০০ শতাংশ বৃক্ষ গুলি কে এখনও পর্যন্ত দেখ ভাল করে বৃক্ষ গুলিকে বাঁচিয়ে রেখেছে এই সমস্ত জব কার্ডের বেনিফিসারিরা প্রায় ১৩ ঘন্টা পরিশ্রম করে।আর সেই কাজ পরিদর্শন করতে চলে আসে মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ।এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের নব নির্বাচিত সদস্য সুশীল সরদার,তপন সাহা,মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হরেন ঘোড়ুই, উপ প্রধান প্রদীপ দাস প্রমুখ।এ দিন মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভায় মাতলা নদীর পাড়ে নারকেল গাছের চারা রোপন করে জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ।তিনি জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিদের সঙ্গে কথা বলে প্রশংসা করে।যাতে এই কাজের জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা বৃক্ষ পাট্রা পায় সে বিষয়ে বেনিফিসারিদের আশ্বাস দেয়।জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ বলেন মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপন করছে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।খবর নিয়ে জানা গিয়েছে এই সমস্ত জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা প্রায় ১৩ ঘন্টা শ্রম দিয়ে এই বৃক্ষ রোপনের কাজ কে স্বার্থক করে তুলছে।যাতে এই সমস্ত মহিলারা বৃক্ষ পাট্রা পায় সেটি দেখা হচ্ছে।খুব সুন্দর কাজ করছে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।আগামী দিনে এই বৃক্ষ রোপনের মডেল জেলা জুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া হবে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|রবিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ক্যানিং-১ ব্লকের মাতলা-১ নং ওর্য়াডের গ্রাম সভায় ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপনের কাজ পরিদর্শন করলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে উদ্যোগ নিয়ে পরিকল্পনা করে বৃক্ষ রোপনের কাজ শুরু করে ক্যানিং-১ ব্লক জুড়ে।এই ব্লকের ১০ টি অঞ্চলে চলছে জোর কদমে বৃক্ষ রোপন।আর এই কাজ শুরু হয় চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে।ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে উদ্যোগে ইতিমধ্যে ১০ টি অঞ্চলে চলছে ৫ হাজার নারকেল গাছের চারা রোপন।আর এই ব্লকের নিকাড়ীঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতে নারকেল গাছের চারা রোপন হয়েছে ১৭০০ টি নারকেল গাছের চারা।
পাশাপাশি মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতে ৫০০ টি নারকেল গাছের চারা রোপন করা হয়েছে।এছাড়া বাঁশড়া,দাঁড়িয়া, হাটপুকুরিয়া, তালদি,গোপালপুর,ইটখোলা গ্রাম পঞ্চায়েত গুলি তে জোর কদমে চলছে বৃক্ষ রোপনের কাজ।আর এই কাজ কে বাস্তবে রুপান্তরিত করতে কোমড় বেঁধে নেমে পড়েছে মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীন কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।তবে ২০১৮-২০১৯ অর্থবর্ষে, প্রকল্পের নাম ক্যানিং-১ বিডিও অফিস থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত,ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট থেকে নিউ বাসট্রামিন্যাল, ক্যানিং এস ডি ও রোড থেকে অটো স্ট্যান্ড পর্যন্ত নিম গাছের চারা রোপন এবং মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে কেরলের ধাচে নারকেল গাছের চারা ও জবা ফুল গাছের চারা রোপন করে সাড়া ফেলে দিয়েছে জব কার্ডের বেনিফিসারি মলিনা হালদার, লীলা বিশ্বাস, কবিতা মন্ডল,ভাস্বতী সরদার, মিনারানী পাল,মায়ারানী পাল,মিনাক্ষী মন্ডল,লক্ষ্মী সরকার,কাজল মণ্ডল, আলপনা ঘোষ মন্ডল,শর্বানী পাল বোস,কাকলী পাল।এই সমস্ত জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা সকাল থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করে বৃক্ষ রোপন কাজ কে স্বার্থক করে তুলছে।আর এই কাজ কে স্বার্থক করে তুলতে ক্যানিং-১ বিডিও নীলাদ্রি শেখর দে নিজেই কাজের পরিদর্শন করেন এবং জব কার্ডের বেনিফিসারিদের সঙ্গে নিজেই বৃক্ষ রোপনে সামিল হয়।এমনকি এই সমস্ত কাজ গুলি পরিদর্শন করে বিভাগীয় দফতরের আধিকারিকরা।ক্যানিং মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে নারকেল গাছের চারা সহ বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও ফুলের চারা রোপনে শুধু জেলা নয়,রাজ্য জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে এই অভিনব বৃক্ষ রোপনের মডেল।৩ মাস ধরে বৃক্ষ গুলিকে রোপন করে ১০০ মধ্যে ১০০ শতাংশ বৃক্ষ গুলি কে এখনও পর্যন্ত দেখ ভাল করে বৃক্ষ গুলিকে বাঁচিয়ে রেখেছে এই সমস্ত জব কার্ডের বেনিফিসারিরা প্রায় ১৩ ঘন্টা পরিশ্রম করে।আর সেই কাজ পরিদর্শন করতে চলে আসে মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর চড়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ।এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের নব নির্বাচিত সদস্য সুশীল সরদার,তপন সাহা,মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হরেন ঘোড়ুই, উপ প্রধান প্রদীপ দাস প্রমুখ।এ দিন মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভায় মাতলা নদীর পাড়ে নারকেল গাছের চারা রোপন করে জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ।তিনি জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিদের সঙ্গে কথা বলে প্রশংসা করে।যাতে এই কাজের জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা বৃক্ষ পাট্রা পায় সে বিষয়ে বেনিফিসারিদের আশ্বাস দেয়।জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ বলেন মাতলা ১ নং ওর্য়াড গ্রাম সভার ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপন করছে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।খবর নিয়ে জানা গিয়েছে এই সমস্ত জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা প্রায় ১৩ ঘন্টা শ্রম দিয়ে এই বৃক্ষ রোপনের কাজ কে স্বার্থক করে তুলছে।যাতে এই সমস্ত মহিলারা বৃক্ষ পাট্রা পায় সেটি দেখা হচ্ছে।খুব সুন্দর কাজ করছে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।আগামী দিনে এই বৃক্ষ রোপনের মডেল জেলা জুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া হবে।