ক্যানিং রেল ময়দানে তৃণমূলে জনসভায় জন জোয়ার,যেন তৈরি হল মানুষের মিনি বিগ্রেড
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|মঙ্গলবার বিকালে দক্ষিণ ২৪পরগনার ক্যানিং-১ ব্লকের রেল ময়দান মাঠে ক্যানি-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে এবং ক্যানিং-১ ব্লক তৃণমূলের সভাপতি তথা জেলা পরিষদের বিদ্যুৎ কর্মধ্যক্ষ শৈবাল লাহিড়ীর নেতৃত্বে বিজেপির জনবিরোধী নীতি ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আগামী ১৯ জানুয়ারি বিগ্রেড চলো-এর সর্মথনে জনসভায় মানুষের ভীড়ের জোয়ারে তৈরি হল এক মিনি বিগ্রেড।এদিনের জনসভায় উপস্থিত ছিলেন রাজ্য সভার সাংসদ তথা জেলা তৃণমূলের সভাপতি শুভাশীষ চক্রবর্তী, রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী মদন মিত্র, ক্যানিং পূর্ব ও পশ্চিম কেন্দ্রের বিধায়ক সওকাত মোল্লা, শ্যামল মণ্ডল,জয়নগর কেন্দ্রের সাংসদ প্রতিমা মন্ডল নস্কর, জেলা আই এন টি ইউ সির সভাপতি শক্তি মন্ডল প্রমুখ।
রাজ্য সভার সাংসদ তথা জেলা তৃণমূলের সভাপতি শুভাশীষ চক্রবর্তী বলেন আগামী ১৯ জানুয়ারি বিগ্রেড চলো।যার প্রধান বক্তা জননেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।তিনি তৃণমূলের কর্মীসমর্থক এবং সাধারণ মানুষজন কে আহ্বান করে বলে বিজেপি জনস্বার্থ বিরোধী নীতি ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আগামী ১৯ জানুয়ারি বিগ্রেডের কানায় কানায় ভরিয়ে দিন।তবে আজকের জনসভায় যেভাবে মানুষের জোয়ার তা যেন এক মিনি বিগ্রেড তৈরি হয়েছে।সাংবাদিকদের প্রশ্নে রাজ্য সভার সাংসদ তথা জেলা তৃণমূলের সভাপতি শুভাশীষ চক্রবর্তী বলেন এতো দিন পুজো হল,এবার বিসর্জনের পাল্লা।তাই বিজেপি বিসর্জন হবে।বিজেপি রথযাত্রা নিয়ে বেশ কিছু মিডিয়ারা যে ভাবে বলছে মানুষ সেভাবে বিচলিত বা চিন্তিত না।আমরা জগন্নাথের রথযাত্রা দেখে অভ্যস্ত।যে জন্য আর বিজেপির রথ দেখতে চায় না।আগামী ২০১৯ বিজেপি ফিনিস।এ রাজ্যে ৪২ টি লোকসভা আসনে তৃণমূল ৪২ টি পাবে।তিনি আরও বলেন আমি তৃণমূলের এক জন কর্মী হয়ে দলের পোষ্টার মারতে মারতে রাজ্য সভার সাংসদ হয়েছি।আকাশের একটাই সূর্য।আর তিনি হলেন জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।সারা ভারতের মানুষ চাইছেন তাকে ভারতের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য।রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী মদন মিত্র বলেন জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যে গন আন্দোলন শুরু হয়েছে তা এখানে বিজেপির রথ চলবে না।সারা পৃথিবীতে গরু বিক্রিতে কোন দেশ এক নম্বর ছিল।তার নাম ভারতবর্ষ।আর প্রধানমন্ত্রীর নাম নরেন্দ্র মোদী।সারা পৃথিবীতে আমেরিকা, চাইনা,মুসলিম দেশগুলি এত গরু বিক্রি করেনি।যা প্রথম মোদি ২০১৬ সাল।তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নে বলেন মঞ্চ একটা হোক চলো দিল্লী।মোদি যাচ্ছে ২০১৯ এ।বিজেপি ফিনিস।মোদি কাঁদতে আরম্ভ করেছে।রথে বসে কাঁদতে আরম্ভ করেছে।রথ যাত্রা যেখান হবে সেখানে গঙ্গা জল দিয়ে ধুয়ে পবিত্র করা হবে।মরলে রামের হাতে মরবো,রাবনের হাতে না।রাবনটা নরেন্দ্র মোদি।ক্যানিং-এ জনসভায় মিনি বিগ্রেড হয়ে গেল।মানুষের ভীড়ের জোয়ারের ঢল নেমেছে।ক্যানিং পূর্ব কেন্দ্রের বিধায়ক তথা জেলা যুব তৃণমূলের সভাপতি সওকাত মোল্লা বলেন আগামী ৯ জানুয়ারি এ জেলার সাগর থেকে বিজেপি রথ চালাচ্ছে।উদ্দেশ্য একটা দাঙ্গা বাঁধানো।বিজেপি করবে রথযাত্রা আর আমরা করবো পবিত্র যাত্রা।বিজেপি যেটা নোংরা করবে সেটি আমরা গঙ্গা জল ছিটিয়ে পবিত্র করবো।বিজেপি গোসাবা কিছুদিন আগে বলেছে জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রটি বিজেপি জিতবে।সাহস থাকলে নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহ এই কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে জিতে দেখাক।জিতলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেবো।ক্যানিং পশ্চিম কেন্দ্রের বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল বলেন ভারতবর্ষে ১৯ কোটি মানুষ দুবেলা দুমুঠো পেট ভরে খেতে পারে না।জি এস টি তে লক্ষ লক্ষ মানুষ বেকার হয়ে গেছে।এইটাই কি মোদির আচ্ছে দিন।এদিনে জনসভায় মানুষের ভীড়ের ঢল ছিল চোখে পড়ার মতন।স্থানীয় মানুষজনের অভিমত প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার মানুষের ভীড় জমে জনসভাকে কেন্দ্র করে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং|মঙ্গলবার বিকালে দক্ষিণ ২৪পরগনার ক্যানিং-১ ব্লকের রেল ময়দান মাঠে ক্যানি-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে এবং ক্যানিং-১ ব্লক তৃণমূলের সভাপতি তথা জেলা পরিষদের বিদ্যুৎ কর্মধ্যক্ষ শৈবাল লাহিড়ীর নেতৃত্বে বিজেপির জনবিরোধী নীতি ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আগামী ১৯ জানুয়ারি বিগ্রেড চলো-এর সর্মথনে জনসভায় মানুষের ভীড়ের জোয়ারে তৈরি হল এক মিনি বিগ্রেড।এদিনের জনসভায় উপস্থিত ছিলেন রাজ্য সভার সাংসদ তথা জেলা তৃণমূলের সভাপতি শুভাশীষ চক্রবর্তী, রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী মদন মিত্র, ক্যানিং পূর্ব ও পশ্চিম কেন্দ্রের বিধায়ক সওকাত মোল্লা, শ্যামল মণ্ডল,জয়নগর কেন্দ্রের সাংসদ প্রতিমা মন্ডল নস্কর, জেলা আই এন টি ইউ সির সভাপতি শক্তি মন্ডল প্রমুখ।
রাজ্য সভার সাংসদ তথা জেলা তৃণমূলের সভাপতি শুভাশীষ চক্রবর্তী বলেন আগামী ১৯ জানুয়ারি বিগ্রেড চলো।যার প্রধান বক্তা জননেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।তিনি তৃণমূলের কর্মীসমর্থক এবং সাধারণ মানুষজন কে আহ্বান করে বলে বিজেপি জনস্বার্থ বিরোধী নীতি ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আগামী ১৯ জানুয়ারি বিগ্রেডের কানায় কানায় ভরিয়ে দিন।তবে আজকের জনসভায় যেভাবে মানুষের জোয়ার তা যেন এক মিনি বিগ্রেড তৈরি হয়েছে।সাংবাদিকদের প্রশ্নে রাজ্য সভার সাংসদ তথা জেলা তৃণমূলের সভাপতি শুভাশীষ চক্রবর্তী বলেন এতো দিন পুজো হল,এবার বিসর্জনের পাল্লা।তাই বিজেপি বিসর্জন হবে।বিজেপি রথযাত্রা নিয়ে বেশ কিছু মিডিয়ারা যে ভাবে বলছে মানুষ সেভাবে বিচলিত বা চিন্তিত না।আমরা জগন্নাথের রথযাত্রা দেখে অভ্যস্ত।যে জন্য আর বিজেপির রথ দেখতে চায় না।আগামী ২০১৯ বিজেপি ফিনিস।এ রাজ্যে ৪২ টি লোকসভা আসনে তৃণমূল ৪২ টি পাবে।তিনি আরও বলেন আমি তৃণমূলের এক জন কর্মী হয়ে দলের পোষ্টার মারতে মারতে রাজ্য সভার সাংসদ হয়েছি।আকাশের একটাই সূর্য।আর তিনি হলেন জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।সারা ভারতের মানুষ চাইছেন তাকে ভারতের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য।রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী মদন মিত্র বলেন জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যে গন আন্দোলন শুরু হয়েছে তা এখানে বিজেপির রথ চলবে না।সারা পৃথিবীতে গরু বিক্রিতে কোন দেশ এক নম্বর ছিল।তার নাম ভারতবর্ষ।আর প্রধানমন্ত্রীর নাম নরেন্দ্র মোদী।সারা পৃথিবীতে আমেরিকা, চাইনা,মুসলিম দেশগুলি এত গরু বিক্রি করেনি।যা প্রথম মোদি ২০১৬ সাল।তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নে বলেন মঞ্চ একটা হোক চলো দিল্লী।মোদি যাচ্ছে ২০১৯ এ।বিজেপি ফিনিস।মোদি কাঁদতে আরম্ভ করেছে।রথে বসে কাঁদতে আরম্ভ করেছে।রথ যাত্রা যেখান হবে সেখানে গঙ্গা জল দিয়ে ধুয়ে পবিত্র করা হবে।মরলে রামের হাতে মরবো,রাবনের হাতে না।রাবনটা নরেন্দ্র মোদি।ক্যানিং-এ জনসভায় মিনি বিগ্রেড হয়ে গেল।মানুষের ভীড়ের জোয়ারের ঢল নেমেছে।ক্যানিং পূর্ব কেন্দ্রের বিধায়ক তথা জেলা যুব তৃণমূলের সভাপতি সওকাত মোল্লা বলেন আগামী ৯ জানুয়ারি এ জেলার সাগর থেকে বিজেপি রথ চালাচ্ছে।উদ্দেশ্য একটা দাঙ্গা বাঁধানো।বিজেপি করবে রথযাত্রা আর আমরা করবো পবিত্র যাত্রা।বিজেপি যেটা নোংরা করবে সেটি আমরা গঙ্গা জল ছিটিয়ে পবিত্র করবো।বিজেপি গোসাবা কিছুদিন আগে বলেছে জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রটি বিজেপি জিতবে।সাহস থাকলে নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহ এই কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে জিতে দেখাক।জিতলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেবো।ক্যানিং পশ্চিম কেন্দ্রের বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল বলেন ভারতবর্ষে ১৯ কোটি মানুষ দুবেলা দুমুঠো পেট ভরে খেতে পারে না।জি এস টি তে লক্ষ লক্ষ মানুষ বেকার হয়ে গেছে।এইটাই কি মোদির আচ্ছে দিন।এদিনে জনসভায় মানুষের ভীড়ের ঢল ছিল চোখে পড়ার মতন।স্থানীয় মানুষজনের অভিমত প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার মানুষের ভীড় জমে জনসভাকে কেন্দ্র করে।