বাংলাদেশের ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন , এপার বাংলার ঠাকুর চন্দ্রকান্ত গোসাই।
রনজিৎ সরদার, দক্ষিন ২৪ পরগনা— মনের বিশ্বাস আর ভক্তির কাছে পৃথিবীর সব কিছু যে হার মেনে যায়। এই পৃথিবী বিশ্বাস আর ভক্তির উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। যখন বিশ্বাস ও ভক্তি কমতে থাকবে,তখনিই সৃষ্টি বিনাশের পথে এগিয়ে যাবে। আর এই বিশ্বাস ও ভক্তি টাকে মনের মধ্যে জড়িয়ে ধরে রেখেছেন প্রত্যন্ত সুন্দরবনের মানুষ জন। যাদের পূর্ব পুরুষ ছিল ওপার বাংলার বাসিন্দা। এমনিই অভিরূপ চিত্র দেখা গেল সুন্দরবন লাগোয়া ঝড়খালি প্রজাঘেরী গ্রামে। আর এই গ্রামের পাস দিয়ে বয়ে চলেছে বিদ্যাধরী নদী। এই নদীর পাশে ছোট্ট একটা মন্দির। এবং এই মন্দিরে বিশ্বাস ও ভক্তি অনেক বড়ো। কয়েক শত মানুষ তাদের রোগ জীরা সহ নানা সমস্যা নিয়ে জড়ো হয় এই মন্দিরে। এবং তাদের বিশ্বাস সমস্ত রোগ দূরে সরে যায় , এই মন্দিরের স্পর্শ পেলে। ভক্তি ভরা এক ভক্ত বলেন ,আজ আমি সন্তানের মা হতে পেরেছি এই মন্দিরে এসে। মন্দিরে আসা শান্তনা দেবী বলেন,বিশ্বাসের জোরে নিজের রোগ মুক্ত হতে এসেছি।
এই গ্রামের মানুষদের জীবিকা বলতে নদীর মাছ, কাঁকড়া ধরা আর জঙ্গলের মধু সংগ্রহ করা। আর সেখানেই তাদের বিপদ ছায়ার মতো সঙ্গে থাকে। এবং সেই বিপদ থেকে রক্ষা পেতে ছুটে আসেন এই মন্দিরে। মায়ের পূজা দিয়ে ও মাকে জানিয়ে তাঁরা যাত্রা শুরু করে নিজেদের রোজগারের লক্ষ্যে। সেই জন্যই মা তাদের সন্তানের ন্যায় সব সময় রক্ষা করেন বিপদ থেকে। মন্দিরের এক সেবক তথা পুরোহিত বলেন,এই পূজা তাদের পিতৃ পুরুষ করে আসছেন , স্বপ্নাদেশ পাওয়া মাকে নিয়ে।
আর এই পূজাটা ৩৫ বছর বাংলাদেশে করেছেন তাদের পিতৃ পুরুষ তথা ঠাকুর চন্দ্রকান গোসাইয়ের পিতা। ওপার বাংলা থেকে এপার বাংলায় মা কে নিয়ে চলে আসেন ঠাকুর চন্দ্রকান্ত গোসাই। এই পূজা ৪০ বছর আজও এভাবে ধরে রেখেছেন এপার বাংলার বাসিন্দা। তাদের দাবী, তাঁরা সারা জীবন এভাবে ধরে রাখবেন পিতৃপুরুষের এই পূজা টাকে। এবং এই মন্দিরের পরিবেশটা যেন অন্য রকম। যেখানে ভক্তি, বিশ্বাস আর ভালোবাসা দিয়ে শক্ত বাঁধনে বেঁধে রেখেছে মন্দিরের চারপাশ কে।
রনজিৎ সরদার, দক্ষিন ২৪ পরগনা— মনের বিশ্বাস আর ভক্তির কাছে পৃথিবীর সব কিছু যে হার মেনে যায়। এই পৃথিবী বিশ্বাস আর ভক্তির উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। যখন বিশ্বাস ও ভক্তি কমতে থাকবে,তখনিই সৃষ্টি বিনাশের পথে এগিয়ে যাবে। আর এই বিশ্বাস ও ভক্তি টাকে মনের মধ্যে জড়িয়ে ধরে রেখেছেন প্রত্যন্ত সুন্দরবনের মানুষ জন। যাদের পূর্ব পুরুষ ছিল ওপার বাংলার বাসিন্দা। এমনিই অভিরূপ চিত্র দেখা গেল সুন্দরবন লাগোয়া ঝড়খালি প্রজাঘেরী গ্রামে। আর এই গ্রামের পাস দিয়ে বয়ে চলেছে বিদ্যাধরী নদী। এই নদীর পাশে ছোট্ট একটা মন্দির। এবং এই মন্দিরে বিশ্বাস ও ভক্তি অনেক বড়ো। কয়েক শত মানুষ তাদের রোগ জীরা সহ নানা সমস্যা নিয়ে জড়ো হয় এই মন্দিরে। এবং তাদের বিশ্বাস সমস্ত রোগ দূরে সরে যায় , এই মন্দিরের স্পর্শ পেলে। ভক্তি ভরা এক ভক্ত বলেন ,আজ আমি সন্তানের মা হতে পেরেছি এই মন্দিরে এসে। মন্দিরে আসা শান্তনা দেবী বলেন,বিশ্বাসের জোরে নিজের রোগ মুক্ত হতে এসেছি।
এই গ্রামের মানুষদের জীবিকা বলতে নদীর মাছ, কাঁকড়া ধরা আর জঙ্গলের মধু সংগ্রহ করা। আর সেখানেই তাদের বিপদ ছায়ার মতো সঙ্গে থাকে। এবং সেই বিপদ থেকে রক্ষা পেতে ছুটে আসেন এই মন্দিরে। মায়ের পূজা দিয়ে ও মাকে জানিয়ে তাঁরা যাত্রা শুরু করে নিজেদের রোজগারের লক্ষ্যে। সেই জন্যই মা তাদের সন্তানের ন্যায় সব সময় রক্ষা করেন বিপদ থেকে। মন্দিরের এক সেবক তথা পুরোহিত বলেন,এই পূজা তাদের পিতৃ পুরুষ করে আসছেন , স্বপ্নাদেশ পাওয়া মাকে নিয়ে।
আর এই পূজাটা ৩৫ বছর বাংলাদেশে করেছেন তাদের পিতৃ পুরুষ তথা ঠাকুর চন্দ্রকান গোসাইয়ের পিতা। ওপার বাংলা থেকে এপার বাংলায় মা কে নিয়ে চলে আসেন ঠাকুর চন্দ্রকান্ত গোসাই। এই পূজা ৪০ বছর আজও এভাবে ধরে রেখেছেন এপার বাংলার বাসিন্দা। তাদের দাবী, তাঁরা সারা জীবন এভাবে ধরে রাখবেন পিতৃপুরুষের এই পূজা টাকে। এবং এই মন্দিরের পরিবেশটা যেন অন্য রকম। যেখানে ভক্তি, বিশ্বাস আর ভালোবাসা দিয়ে শক্ত বাঁধনে বেঁধে রেখেছে মন্দিরের চারপাশ কে।