ক্যানিং এস ডি ও রোডে এম জি এন আর ই জিএ প্রকল্পের ১০০ দিনের কাজের বৃক্ষ রোপনের নারকেল,ফল ও ফুল বাগানে দুষ্কৃতীদের হামলা,সরকারি কয়েক লক্ষ টাকার সম্পত্তি ক্ষয়ক্ষতি,জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিদের হেনস্থা, সাংবাদিক কে খুনের হুমকি
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং| দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং থানার ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট রোড থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত এবং ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে চলতি বছরে প্রায় ৫ মাস ধরে ৩৫২০ টি বৃক্ষ রোপন করে দেখভাল করছে এম জি এন আর ই জি এ প্রকল্পে মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।সরকারি কয়েক লক্ষ টাকা ব্যয়ে কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপন করে দেখভাল করছে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।আর এই মডেল ইতিমধ্যে রাজ্য থেকে শুরু করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে।
ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলে নারকেল,ফল ও ফুল গাছের বাগানের পরিবেষ্ঠনী ভাঙচুর করে ভেঙে দেয় দুষ্কৃতীরা।
জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা প্রায় ১৩ ঘন্টা শ্রম দিয়ে কাজ করে চলেছে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে।আর এই সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করতে গত ২ ডিসেম্বর বেশ কয়েক জন দুষ্কৃতী নারকেল,ফল ও ফুল বাগানে ঢুকে ক্ষতি করতে থাকে গাছের।দুষ্কৃতীরা নষ্ট করে বহু নারকেল গাছের চারা এবং বাগানের পরিবেষ্ঠনী।ফলে ক্ষতিগ্রস্ত কয়েক লক্ষ টাকার সরকারি সম্পত্তি।যখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলছেন ভালোবেসে গাছ লাগন আর তখন চিত্রটা এরকম।
সুন্দরবনের বিশিষ্ট্য সাংবাদিক তথা বৃক্ষ প্রেমিক বিশ্বজিৎ পাল।
এমনকি দুষ্কৃতীরা বাগানে ঢুকে মহিলাদের গালিগালাজ, বিভিন্ন ভাবে হুমকি এবং ধাক্কাধাক্কি করে চম্পট দেয়।এমনকি সেই সময় দুষ্কৃতীরা একটি দৈনিক নিউজ পেপার কাগজের সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পালের উপর চড়াও হয় এবং বিশ্রী ভাষায় গালিগালাজ করে,ধাক্কা মারে।এ বিষয়ে জব কার্ডের মহিলারা ক্যানিং থানায় লিখিত ভাবে জিডিই করে এবং লিখিত ভাবে ক্যানিং-১ বিডিও এবং ক্যানিং মহকুমা শাসক কে জানায়।এ বিষয়ে বিভাগীয় দফতর গুলি পূর্ন তদন্ত করে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান।ক্যানিং-১ ব্লক তৃণমূলের সভাপতি তথা জেলা পরিষদের বিদ্যুৎ কর্মধ্যক্ষ শৈবাল লাহিড়ী বলেন একজন সাংবাদিকের সঙ্গে এমন ধরনের ব্যবহার এইটা একটা নিন্দনীয়।এমনকি সরকারি এম জি এন আর ই জি এ প্রকল্পের ১০০ দিনের বৃক্ষ রোপনের কাজে সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করা এবং জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিদের হেনস্থা করা এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।
বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকে বলা হয়েছে পূর্ণ তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।রাজ্যের বনমন্ত্রী বিনয়কৃষ্ণ বর্মন এ বিষয়ে বলেন সাংবাদিক উপর চড়াও হওয়া খুবই নিন্দনীয়।ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে এম জি এন আর ই এ প্রকল্পের ১০০ দিনের কাজের সময় জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিদের উপর হেনস্থা করা এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।বিষয়টি বিভাগীয় দফতরের জানানো হয়েছে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া জন্য।পুলিশ জানান এক সাংবাদিকের উপর বেশ কয়েক জন চড়াও হওয়া এবং ১০০ দিনের কাজে জব কার্ডের মহিলাদের হেনস্থা করা এ বিষয়ে অভিযোগ দায়ের হয়েছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ বলেন এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ক্যানিং| দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং থানার ক্যানিং পুরাতন নৌকাঘাট রোড থেকে মাতলা ব্রীজ পর্যন্ত এবং ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে চলতি বছরে প্রায় ৫ মাস ধরে ৩৫২০ টি বৃক্ষ রোপন করে দেখভাল করছে এম জি এন আর ই জি এ প্রকল্পে মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।সরকারি কয়েক লক্ষ টাকা ব্যয়ে কেরলের মডেলে নারকেল গাছের চারা রোপন করে দেখভাল করছে জব কার্ডের বেনিফিসারিরা।আর এই মডেল ইতিমধ্যে রাজ্য থেকে শুরু করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে।
ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে কেরলের মডেলে নারকেল,ফল ও ফুল গাছের বাগানের পরিবেষ্ঠনী ভাঙচুর করে ভেঙে দেয় দুষ্কৃতীরা।
জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিরা প্রায় ১৩ ঘন্টা শ্রম দিয়ে কাজ করে চলেছে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার্থে।আর এই সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করতে গত ২ ডিসেম্বর বেশ কয়েক জন দুষ্কৃতী নারকেল,ফল ও ফুল বাগানে ঢুকে ক্ষতি করতে থাকে গাছের।দুষ্কৃতীরা নষ্ট করে বহু নারকেল গাছের চারা এবং বাগানের পরিবেষ্ঠনী।ফলে ক্ষতিগ্রস্ত কয়েক লক্ষ টাকার সরকারি সম্পত্তি।যখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলছেন ভালোবেসে গাছ লাগন আর তখন চিত্রটা এরকম।
সুন্দরবনের বিশিষ্ট্য সাংবাদিক তথা বৃক্ষ প্রেমিক বিশ্বজিৎ পাল।
এমনকি দুষ্কৃতীরা বাগানে ঢুকে মহিলাদের গালিগালাজ, বিভিন্ন ভাবে হুমকি এবং ধাক্কাধাক্কি করে চম্পট দেয়।এমনকি সেই সময় দুষ্কৃতীরা একটি দৈনিক নিউজ পেপার কাগজের সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পালের উপর চড়াও হয় এবং বিশ্রী ভাষায় গালিগালাজ করে,ধাক্কা মারে।এ বিষয়ে জব কার্ডের মহিলারা ক্যানিং থানায় লিখিত ভাবে জিডিই করে এবং লিখিত ভাবে ক্যানিং-১ বিডিও এবং ক্যানিং মহকুমা শাসক কে জানায়।এ বিষয়ে বিভাগীয় দফতর গুলি পূর্ন তদন্ত করে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান।ক্যানিং-১ ব্লক তৃণমূলের সভাপতি তথা জেলা পরিষদের বিদ্যুৎ কর্মধ্যক্ষ শৈবাল লাহিড়ী বলেন একজন সাংবাদিকের সঙ্গে এমন ধরনের ব্যবহার এইটা একটা নিন্দনীয়।এমনকি সরকারি এম জি এন আর ই জি এ প্রকল্পের ১০০ দিনের বৃক্ষ রোপনের কাজে সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করা এবং জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিদের হেনস্থা করা এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।
বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকে বলা হয়েছে পূর্ণ তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।রাজ্যের বনমন্ত্রী বিনয়কৃষ্ণ বর্মন এ বিষয়ে বলেন সাংবাদিক উপর চড়াও হওয়া খুবই নিন্দনীয়।ক্যানিং মাতলা নদীর পাড়ে এম জি এন আর ই এ প্রকল্পের ১০০ দিনের কাজের সময় জব কার্ডের মহিলা বেনিফিসারিদের উপর হেনস্থা করা এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।বিষয়টি বিভাগীয় দফতরের জানানো হয়েছে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া জন্য।পুলিশ জানান এক সাংবাদিকের উপর বেশ কয়েক জন চড়াও হওয়া এবং ১০০ দিনের কাজে জব কার্ডের মহিলাদের হেনস্থা করা এ বিষয়ে অভিযোগ দায়ের হয়েছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।জেলা পরিষদের সভাধিপতি সামিমা সেখ বলেন এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।