ঈশ্বর ডাক শুনেছিল তাই বেঁচে ফিরেছি বাঘের মুখ থেকেই -অমল বিশ্বাস।
বাঘের সাথে লড়াইয়ে জয়ী - অমল বিশ্বাস।
নিজস্ব প্রতিনিধি | ঝড়খালী | মুখ চেপে কান্না, অঝরে ঝরতে থাকা চোখের জলে বুক ভাসিয়ে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলে একটু চুপ হয়ে বসে থাকলেন কিছু সময়। চোখ মুখ মুছে আবার বলতে থাকেন অমল বিশ্বাস সেইদিনের কথা। "আজ থেকে ২৫ বছর আগের কথা সদিন ছিলল ২৭ মার্চ মঙ্গল বার ১৯৯০ সাল। আমরা গেছিলাম মাছ ধরতে ।
অমলের হাতে সেই কুঠার যেটা দিয়ে বাঘের সাথে লড়াই করেছিলেন
বেচে থাকতে গেলে সুন্দরবনের নদী জঙ্গলকে আঁকড়ে ধরে থাকা ছারা গতি নেই আমাদের মতন অসহায় মানুষদের। নদী জঙ্গলে মাছ কাঁকড়া ধরা আমাদের নিত্য কাজ ছিলো। শুধু মাত্র ছেলে মেয়েদের মুখে দুমুঠো ভাত তুলে দেওয়ার জন্য।নদী কারো কেড়ে নিয়েছে আবার কারো দিয়েছেন উজাড় করে। সেদিন আমরা পাঁচ সঙ্গী ছিলাম মাছ ধরার পর পরন্ত বেলার সময় ঝোড়ার মুখে নোকা রেখে জালানি কাট খুটতে জঙ্গলে প্রবেশ করি। সেই সময় পেছন থেকে বাঘ লাফিয়ে আমার ঘাড়ে কামড় বসান পাসে ছিল আমার শশুর নিমাই বাড়ুই বিকট চিৎকার করে কুঠার উচু করেন বাঘের দিকে, বাঘ আমায় ছেড়ে লাফ মারেন শশুরের দিকে। তখন চলতে থাকে লড়াই আমাদের সাথে বাঘের।শেষমেশ বাঘ পালিয়ে যান।ফিরে এসে চিকিৎসা হতে যায় কোলকাতার নিলরতন সরকার হাসপাতালে। সুস্থ্য হওয়ার পর আর কখনো নদীমুখ হয়নি আমি। কোলকাতায় কল বসানোর কাজে লেগেপরি "। বহু ক্ষোভ আক্ষেপ নিয়ে দিন কাটাচ্ছেন অমল বাবু। আজ পর্যন্ত মেলেনি কোনো সরকারি সহযোগীতা এমনটায় জানান অমল বিশ্বাস।
বাঘের সাথে লড়াইয়ে জয়ী - অমল বিশ্বাস।
নিজস্ব প্রতিনিধি | ঝড়খালী | মুখ চেপে কান্না, অঝরে ঝরতে থাকা চোখের জলে বুক ভাসিয়ে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলে একটু চুপ হয়ে বসে থাকলেন কিছু সময়। চোখ মুখ মুছে আবার বলতে থাকেন অমল বিশ্বাস সেইদিনের কথা। "আজ থেকে ২৫ বছর আগের কথা সদিন ছিলল ২৭ মার্চ মঙ্গল বার ১৯৯০ সাল। আমরা গেছিলাম মাছ ধরতে ।
অমলের হাতে সেই কুঠার যেটা দিয়ে বাঘের সাথে লড়াই করেছিলেন
বেচে থাকতে গেলে সুন্দরবনের নদী জঙ্গলকে আঁকড়ে ধরে থাকা ছারা গতি নেই আমাদের মতন অসহায় মানুষদের। নদী জঙ্গলে মাছ কাঁকড়া ধরা আমাদের নিত্য কাজ ছিলো। শুধু মাত্র ছেলে মেয়েদের মুখে দুমুঠো ভাত তুলে দেওয়ার জন্য।নদী কারো কেড়ে নিয়েছে আবার কারো দিয়েছেন উজাড় করে। সেদিন আমরা পাঁচ সঙ্গী ছিলাম মাছ ধরার পর পরন্ত বেলার সময় ঝোড়ার মুখে নোকা রেখে জালানি কাট খুটতে জঙ্গলে প্রবেশ করি। সেই সময় পেছন থেকে বাঘ লাফিয়ে আমার ঘাড়ে কামড় বসান পাসে ছিল আমার শশুর নিমাই বাড়ুই বিকট চিৎকার করে কুঠার উচু করেন বাঘের দিকে, বাঘ আমায় ছেড়ে লাফ মারেন শশুরের দিকে। তখন চলতে থাকে লড়াই আমাদের সাথে বাঘের।শেষমেশ বাঘ পালিয়ে যান।ফিরে এসে চিকিৎসা হতে যায় কোলকাতার নিলরতন সরকার হাসপাতালে। সুস্থ্য হওয়ার পর আর কখনো নদীমুখ হয়নি আমি। কোলকাতায় কল বসানোর কাজে লেগেপরি "। বহু ক্ষোভ আক্ষেপ নিয়ে দিন কাটাচ্ছেন অমল বাবু। আজ পর্যন্ত মেলেনি কোনো সরকারি সহযোগীতা এমনটায় জানান অমল বিশ্বাস।