আগামীদিন দিল্লীর বুকে তোমার গদি বাঁচিয়ে দেখাও অভিষেক ব্যান্নার্জী
ডায়মন্ডহারবার|বুধবার বিকালে দক্ষিন ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবার বিধানসভা কেন্দ্রের গোবিন্দপুর কালিচরন হাইস্কুল মাঠে যুব তৃণমূলের এক কোম্বল বিতরন অনুষ্ঠানে ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের সাংসদ তথা রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক ব্যান্নার্জী বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে চালু হয় কন্যাশ্রী প্রকল্প।আর কন্যাশ্রী প্রকল্প দেখে শুরু করল নরেন্দ্র মোদী বেটি বাঁচ বেটি পড়াও।সমগ্র ভারতবর্ষের ২৯ টি রাজ্যের জন্য বাজেট কত ১০০ কোটি টাকা।তারমধ্যে ৫০ কোটি প্রধানমন্ত্রীর প্রচারে এরা খরচ করছে।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শুরু করল কন্যাশ্রী প্রকল্প।এই প্রকল্পে শুধুমাত্র একটা রাজ্যে ৬ বছরে বাজেট কত ৬ হাজার কোটি টাকা।এটাই হচ্ছে মা মাটি মানুষের সরকার।বাংলার বেটি বাংলাই বাঁচিয়ে নেবে।
মোদিবাবু তুমি পারলে আগামীদিন দিল্লীর বুকে তোমার গদি বাঁচিয়ে দেখাও।তারপর প্রমান হয়ে যাবে কার সাথে মানুষ রয়েছে আর মানুষ কাকে সমর্থন করেছে।ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের সাংসদ তথা রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক ব্যান্নার্জী আরও বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছে ফসল বীমা হোক,কৃষক বন্ধন স্কীম হোক,আরআইডিএফ রাস্তা হোক,পিএমজি রাস্তা হোক বাংলার সরকার মা মাটি মানুষের সরকার টাকা দেবে ৫০ শতাংশের বেশি, কৃষক ফসল যোজনা বাংলা টাকা দেবে ৮০ শতাংশ আর মোদিবাবু টাকা দেবে ২০ শতাংশ।তারপর কি বলছে আমার নামে প্রকল্প করতে হবে।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী বলেছে কাচকলা দেবো,তোমাদের টাকা ও লাগবে না,তোমাদের নামও লাগবে না।বাংলা টাকা দেবে আর বাংলার নামে হবে।এটাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী তিনি জাতি ধর্ম দলমত নির্বিশেষে মানুষের জন্য উন্নয়ন করেছে।ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের সাংসদ তথা রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক ব্যান্নার্জী আগামী ১৯ জানুয়ারি তৃণমূলের বিগ্রেড সমাবেশ প্রসঙ্গে বলেন এটি একটি গুরুত্বপূর্ন সমাবেশ।২০১৪ সালে ৩০ জানুয়ারি তৃণমূল শেষ বিগ্রেড সমাবেশ করেছিল সিপিএমের বিরুদ্ধে, আপাত মস্তক দুর্নীতিগ্রস্ত কংগ্রেসের বিরুদ্ধে এবং সাম্প্রদায়িক বিজেপি বিরুদ্ধে বাংলার সর্বস্তরের মানুষকে সংগঠিত করে দিল্লী চলো ডাক দিয়ে ছিল।যার স্বরুপ দেখে ছিলাম ৪২ টি আসনে মধ্যে দলনেত্রী আর্শীবাদ ধন্য তৃণমূলের সাংসদ প্রার্থীরা ৩৪ টা একক ভাবে জয় লাভ করে ছিল।কোন দলের সহয়তা তৃণমূল লড়াই করিনি।এটা শুধুমাত্র তৃণমূলের বিগ্রেড সমাবেশ নয়,এটা শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলার মানুষের চোখের নয়নের মনি নয়,মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুধুমাত্র তৃণমূল নেত্রী নয়,মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজকে দেশনত্রীতে পরিনত হয়েছে।সারা দেশ তাকিয়ে আছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে আগামী ১৯ জানুয়ারি বিগ্রেড প্যারেড গ্রাউন্ডে দিক নির্দেশিকা নেবে এবং তার বক্তব্যের শোনার লক্ষ্যে।সেখানে শুধুমাত্র তৃণমূলের জেনারেল নেতৃত্ববৃন্দ বা রাজ্যস্তরের নেতৃত্ববৃন্দরা উপস্থিত থাকবে না।সেখানে বাংলার বাইরে থেকে সমগ্র ভারতবর্ষ জুড়ে একাধিক গুরুত্বপূর্ন রাজনৈতিক দলের নেত্রীবৃন্দরা এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কৃতজ্ঞ অঙ্গীকার বদ্ধ আগামী দিন বিগ্রেড সমাবেশ হবে।সেখানে উপস্থিত থাকবেন উত্তরপ্রদেশের সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব,তামিলনাড়ুর ডিএমকের এমকে স্ট্যালিন,বিহারের আরজেডি তেজস্বী যাদব,শক্রুঘন সিনহা,যশবন্ত সিনহা,শরদ পাওয়ার, শরদ যাদব সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ন নেত্রীবৃন্দ এসে কি বলবে,মমতাদি তুম আগে বরো,হাম তোমারা সাথ হে।এই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যাকে সিপিএম চুলের মুঠি ধরে রাইটাস থেকে বের করে দিয়ে ছিল দিপালী বাসাকের গন আন্দোলনের প্রতিবাদ করার কারনে।সেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজকে দ্বিতীয়বার মা মাটি মানুষের সরকার বাংলার বুকে এটা প্রতিষ্ঠা করেছে।নরেন্দ্র মোদীর সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে যদি কেউ গর্জে ওঠে প্রধান প্রতিপেক্ষর ভূমিকা পালন করেছে সেই নেত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।সেই নেত্রীকে ধমকে চমকে চোখ রাঙ্গিয়ে আঙুল উচিয়ে গলার স্বর উঠিয়ে ধমকে চমকে বেঁধে রাখা যায়নি।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেস।কোনদিন সিপিআই,ইডি ইনকাম ট্যাক্স বিজেপি বশ্যতা স্বীকার করেনি এটা আমাদের কাছে গর্বের।ভারতবর্ষে যত রাজনৈতিক দল আছে সবাইকে ধমকে চমকে বাড়িতে ঢুকিয়ে দিয়েছে।তিনি বলেন তৃণমূল কংগ্রেস শেষ রক্ত বিন্দু পর্যন্ত আন্দোলন কি করে করতে হয় তা জানে।মানুষের পেটে যদি আঘাত পরে সে যে রাজনৈতিক দল হোক যত বড়ই নেতা হোক তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা বৃহত্তর আন্দোলন মানুষকে সংগঠিত করে আগামী দিন দিল্লীর বুকে তৈরি করতে পিছো পা হবে না দলনেত্রী সেটা প্রমাণ করেছে।এদিনের অনুষ্ঠানে প্রায় ৩ হাজার দুঃস্থ মানুষের হাতে শীতের কোম্বল তুলে দেন তিনি।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের বিধায়ক দীপক হালদার, ডায়মন্ডহারবার-১ ও ২ ব্লক সভাপতি তৃণমূলের উমাকান্ত পুরকাইত,অরুময় গায়েন প্রমুখ।এদিনের মানুষের ভীড় ও উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতন।
ডায়মন্ডহারবার|বুধবার বিকালে দক্ষিন ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবার বিধানসভা কেন্দ্রের গোবিন্দপুর কালিচরন হাইস্কুল মাঠে যুব তৃণমূলের এক কোম্বল বিতরন অনুষ্ঠানে ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের সাংসদ তথা রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক ব্যান্নার্জী বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে চালু হয় কন্যাশ্রী প্রকল্প।আর কন্যাশ্রী প্রকল্প দেখে শুরু করল নরেন্দ্র মোদী বেটি বাঁচ বেটি পড়াও।সমগ্র ভারতবর্ষের ২৯ টি রাজ্যের জন্য বাজেট কত ১০০ কোটি টাকা।তারমধ্যে ৫০ কোটি প্রধানমন্ত্রীর প্রচারে এরা খরচ করছে।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শুরু করল কন্যাশ্রী প্রকল্প।এই প্রকল্পে শুধুমাত্র একটা রাজ্যে ৬ বছরে বাজেট কত ৬ হাজার কোটি টাকা।এটাই হচ্ছে মা মাটি মানুষের সরকার।বাংলার বেটি বাংলাই বাঁচিয়ে নেবে।
মোদিবাবু তুমি পারলে আগামীদিন দিল্লীর বুকে তোমার গদি বাঁচিয়ে দেখাও।তারপর প্রমান হয়ে যাবে কার সাথে মানুষ রয়েছে আর মানুষ কাকে সমর্থন করেছে।ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের সাংসদ তথা রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক ব্যান্নার্জী আরও বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছে ফসল বীমা হোক,কৃষক বন্ধন স্কীম হোক,আরআইডিএফ রাস্তা হোক,পিএমজি রাস্তা হোক বাংলার সরকার মা মাটি মানুষের সরকার টাকা দেবে ৫০ শতাংশের বেশি, কৃষক ফসল যোজনা বাংলা টাকা দেবে ৮০ শতাংশ আর মোদিবাবু টাকা দেবে ২০ শতাংশ।তারপর কি বলছে আমার নামে প্রকল্প করতে হবে।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী বলেছে কাচকলা দেবো,তোমাদের টাকা ও লাগবে না,তোমাদের নামও লাগবে না।বাংলা টাকা দেবে আর বাংলার নামে হবে।এটাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী তিনি জাতি ধর্ম দলমত নির্বিশেষে মানুষের জন্য উন্নয়ন করেছে।ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের সাংসদ তথা রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক ব্যান্নার্জী আগামী ১৯ জানুয়ারি তৃণমূলের বিগ্রেড সমাবেশ প্রসঙ্গে বলেন এটি একটি গুরুত্বপূর্ন সমাবেশ।২০১৪ সালে ৩০ জানুয়ারি তৃণমূল শেষ বিগ্রেড সমাবেশ করেছিল সিপিএমের বিরুদ্ধে, আপাত মস্তক দুর্নীতিগ্রস্ত কংগ্রেসের বিরুদ্ধে এবং সাম্প্রদায়িক বিজেপি বিরুদ্ধে বাংলার সর্বস্তরের মানুষকে সংগঠিত করে দিল্লী চলো ডাক দিয়ে ছিল।যার স্বরুপ দেখে ছিলাম ৪২ টি আসনে মধ্যে দলনেত্রী আর্শীবাদ ধন্য তৃণমূলের সাংসদ প্রার্থীরা ৩৪ টা একক ভাবে জয় লাভ করে ছিল।কোন দলের সহয়তা তৃণমূল লড়াই করিনি।এটা শুধুমাত্র তৃণমূলের বিগ্রেড সমাবেশ নয়,এটা শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলার মানুষের চোখের নয়নের মনি নয়,মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুধুমাত্র তৃণমূল নেত্রী নয়,মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজকে দেশনত্রীতে পরিনত হয়েছে।সারা দেশ তাকিয়ে আছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে আগামী ১৯ জানুয়ারি বিগ্রেড প্যারেড গ্রাউন্ডে দিক নির্দেশিকা নেবে এবং তার বক্তব্যের শোনার লক্ষ্যে।সেখানে শুধুমাত্র তৃণমূলের জেনারেল নেতৃত্ববৃন্দ বা রাজ্যস্তরের নেতৃত্ববৃন্দরা উপস্থিত থাকবে না।সেখানে বাংলার বাইরে থেকে সমগ্র ভারতবর্ষ জুড়ে একাধিক গুরুত্বপূর্ন রাজনৈতিক দলের নেত্রীবৃন্দরা এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কৃতজ্ঞ অঙ্গীকার বদ্ধ আগামী দিন বিগ্রেড সমাবেশ হবে।সেখানে উপস্থিত থাকবেন উত্তরপ্রদেশের সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব,তামিলনাড়ুর ডিএমকের এমকে স্ট্যালিন,বিহারের আরজেডি তেজস্বী যাদব,শক্রুঘন সিনহা,যশবন্ত সিনহা,শরদ পাওয়ার, শরদ যাদব সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ন নেত্রীবৃন্দ এসে কি বলবে,মমতাদি তুম আগে বরো,হাম তোমারা সাথ হে।এই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যাকে সিপিএম চুলের মুঠি ধরে রাইটাস থেকে বের করে দিয়ে ছিল দিপালী বাসাকের গন আন্দোলনের প্রতিবাদ করার কারনে।সেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজকে দ্বিতীয়বার মা মাটি মানুষের সরকার বাংলার বুকে এটা প্রতিষ্ঠা করেছে।নরেন্দ্র মোদীর সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে যদি কেউ গর্জে ওঠে প্রধান প্রতিপেক্ষর ভূমিকা পালন করেছে সেই নেত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।সেই নেত্রীকে ধমকে চমকে চোখ রাঙ্গিয়ে আঙুল উচিয়ে গলার স্বর উঠিয়ে ধমকে চমকে বেঁধে রাখা যায়নি।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেস।কোনদিন সিপিআই,ইডি ইনকাম ট্যাক্স বিজেপি বশ্যতা স্বীকার করেনি এটা আমাদের কাছে গর্বের।ভারতবর্ষে যত রাজনৈতিক দল আছে সবাইকে ধমকে চমকে বাড়িতে ঢুকিয়ে দিয়েছে।তিনি বলেন তৃণমূল কংগ্রেস শেষ রক্ত বিন্দু পর্যন্ত আন্দোলন কি করে করতে হয় তা জানে।মানুষের পেটে যদি আঘাত পরে সে যে রাজনৈতিক দল হোক যত বড়ই নেতা হোক তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা বৃহত্তর আন্দোলন মানুষকে সংগঠিত করে আগামী দিন দিল্লীর বুকে তৈরি করতে পিছো পা হবে না দলনেত্রী সেটা প্রমাণ করেছে।এদিনের অনুষ্ঠানে প্রায় ৩ হাজার দুঃস্থ মানুষের হাতে শীতের কোম্বল তুলে দেন তিনি।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের বিধায়ক দীপক হালদার, ডায়মন্ডহারবার-১ ও ২ ব্লক সভাপতি তৃণমূলের উমাকান্ত পুরকাইত,অরুময় গায়েন প্রমুখ।এদিনের মানুষের ভীড় ও উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতন।