সুন্দরবন TV
কুলপি খাল থেকে জোড়া দেহ উদ্ধার
নিজস্ব প্রতিনিধি |কুলপি | রবিবার বিকালে একটি খাল পাড় থেকে জোড়া দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।মৃতদের নাম বিশ্বজিৎ প্রামাণিক(৩০),রঞ্জিত নাইয়া(২৮)।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিন ২৪ পরগনার কুলপি থানার আমড়াতলা শশ্মানতলা নয়নঞ্জলি এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ঢোলাহাট এলাকার বাসিন্দা রঞ্জিত নাইয়া বাঙ্গালোরে সোনার দোকানে কাজ করত।অন্যদিকে হারুড পয়েন্ট এলাকার বাসিন্দা বিশ্বজিৎ প্রামাণিক গড়িয়াতে কাজ করতো।
তারা দুজনে খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল।গত ১৫ জানুয়ারি বাঙ্গালোর থেকে বাড়ি ফিরছিল রঞ্জিত নাইয়া।আর তাকে আনতে গিয়ে ছিল বিশ্বজিৎ প্রামাণিক।তার পর থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় দুই বন্ধু।তাদের খোঁজ না পেয়ে তাদের পরিবারের সদস্যরা এ বিষয়ে মিসিং ডায়েরি করে।এদিন বিকালে স্থানীয় বেশ কিছু মানুষ পচা গন্ধ পায়।আর তারা দেখতে পায় খাল পাড়ে দুটি দেহ।সঙ্গে সঙ্গে তারা কুলপি থানায় খবর দেয়।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বিশাল পুলিশ বাহিনী।পুলিশ দেহ দু’টি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।পুলিশ খালের জল থেকে একটি মোটর বাইক ও বেশ কিছু মদের বোতল উদ্ধার করে।এ দিকে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে মোটরবাইকে যাওয়ার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাল পাড়ে পড়ে গিয়ে এমন ধরনের ঘটনা ঘটে পারে।এমনকি দুজনে মদ্যপান করছিল কিনা সে বিষয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ।পাশাপাশি খুন না দুর্ঘটনা সে বিষয়েও তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।কুলপি কেন্দ্রের বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার বলেন আমড়াতলা শশ্মানতলা নয়নঞ্জলির খাল পাড় থেকে পুলিশ ২ টি দেহ উদ্ধার করে।যে মৃত্যু দুখঃজনক ও বেদনাদায়ক।এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসন কে বলা হয়েছে পূর্ণ তদন্ত করে যথাযথ আইনী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।পুলিশ জানান ২ টি দেহ খালপাড় থেকে উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।দেহের ওখান থেকে একটি মোটরবাইক এবং বেশ কিছু মোদের বোতল উদ্ধার করা হয়েছে।তবে এটি খুন না দুর্ঘটনা সে বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে দুজনে বেশ কিছু দিন ধরে নিখোঁজ ছিল।
কুলপি খাল থেকে জোড়া দেহ উদ্ধার
নিজস্ব প্রতিনিধি |কুলপি | রবিবার বিকালে একটি খাল পাড় থেকে জোড়া দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।মৃতদের নাম বিশ্বজিৎ প্রামাণিক(৩০),রঞ্জিত নাইয়া(২৮)।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিন ২৪ পরগনার কুলপি থানার আমড়াতলা শশ্মানতলা নয়নঞ্জলি এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ঢোলাহাট এলাকার বাসিন্দা রঞ্জিত নাইয়া বাঙ্গালোরে সোনার দোকানে কাজ করত।অন্যদিকে হারুড পয়েন্ট এলাকার বাসিন্দা বিশ্বজিৎ প্রামাণিক গড়িয়াতে কাজ করতো।
তারা দুজনে খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল।গত ১৫ জানুয়ারি বাঙ্গালোর থেকে বাড়ি ফিরছিল রঞ্জিত নাইয়া।আর তাকে আনতে গিয়ে ছিল বিশ্বজিৎ প্রামাণিক।তার পর থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় দুই বন্ধু।তাদের খোঁজ না পেয়ে তাদের পরিবারের সদস্যরা এ বিষয়ে মিসিং ডায়েরি করে।এদিন বিকালে স্থানীয় বেশ কিছু মানুষ পচা গন্ধ পায়।আর তারা দেখতে পায় খাল পাড়ে দুটি দেহ।সঙ্গে সঙ্গে তারা কুলপি থানায় খবর দেয়।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বিশাল পুলিশ বাহিনী।পুলিশ দেহ দু’টি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।পুলিশ খালের জল থেকে একটি মোটর বাইক ও বেশ কিছু মদের বোতল উদ্ধার করে।এ দিকে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে মোটরবাইকে যাওয়ার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাল পাড়ে পড়ে গিয়ে এমন ধরনের ঘটনা ঘটে পারে।এমনকি দুজনে মদ্যপান করছিল কিনা সে বিষয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ।পাশাপাশি খুন না দুর্ঘটনা সে বিষয়েও তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।কুলপি কেন্দ্রের বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার বলেন আমড়াতলা শশ্মানতলা নয়নঞ্জলির খাল পাড় থেকে পুলিশ ২ টি দেহ উদ্ধার করে।যে মৃত্যু দুখঃজনক ও বেদনাদায়ক।এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসন কে বলা হয়েছে পূর্ণ তদন্ত করে যথাযথ আইনী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।পুলিশ জানান ২ টি দেহ খালপাড় থেকে উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।দেহের ওখান থেকে একটি মোটরবাইক এবং বেশ কিছু মোদের বোতল উদ্ধার করা হয়েছে।তবে এটি খুন না দুর্ঘটনা সে বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে দুজনে বেশ কিছু দিন ধরে নিখোঁজ ছিল।