সুন্দরবন TV
গঙ্গাসাগর এ কন্যাশ্রী ময়দান ও প্রসূতি অন্ত্ব বিভাগের উদ্ভোধনে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
নিজস্ব প্রতিনিধি | সাগর|রবিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগর ব্লকের সুন্দরবন জনকল্যাণ সংঘ বিদ্যানিকেতন স্কুলে পঞ্চম মহিলা সম্মেলনে যোগ দিতে এসে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচাৰ্য সাগর গ্রামীণ হাসপাতালে ৫৮ লক্ষ টাকা ব্যায়ে নব নির্মিত প্রসূতি অন্তবিভাগ ভবনের শুভ উদ্বোধন করেন।সেইসাথে চৌরঙ্গি তে কন্যাশ্রী মাঠের শিলান্যাস করেন।আর কন্যাশ্রী মাঠের ভীত পুজো দিলেন রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা।এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচাৰ্য বলেন বিগত বাম সরকারের আমলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে ছিল তা সকলের কাছে অজানা নয়।মা মাটি মানুষের সরকারের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ও অনুপ্রেরণায় রাজ্যজুড়ে স্বাস্থ্য পরিষেবায় যে উন্নয়ন হচ্ছে তা বাংলার মানুষ চোখে দেখতে পাচ্ছে।এমনকি নারীর সম্মান ও মর্যাদা বেড়েছে।পাশাপাশি আরও বেশি বেশি স্বনির্ভর হয়েছে এই রাজ্যের মহিলারা। আগামীদিনে বাংলার মহিলারা ভারতবর্ষের এক পথচালিকা শক্তি হবে।মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্রাচার্য আরও বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যখন এখানে এসে ছিলেন তখন সাগরবাসী দাবি করে ছিলেন একটি কন্যাশ্রী মাঠ।
আর সেই কন্যাশ্রী মাঠের শুভ শিলান্যাস হল।৩৩ লক্ষ টাকা ব্যয়ে মাঠটি তৈরি হবে।ফলে উপকৃত হবে কন্যাশ্রীরা।কন্যাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে বহু স্কুল ছুট যেমন হচ্ছে না তেমনি শিশু মৃত্যুর হারও অনেক কমেছে। সাগর বিধায়ক বঙ্কিম চন্দ্র হাজরা বলেন, মহিলা শক্তি এগিয়ে না এলে সমাজের উন্নয়ন হবেনা। সমাজ গড়াতে মহিলাদের এগিয়ে আসতে হবে।মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন রাজ্যের মধ্যে সাগরে প্রথম কন্যাশ্রী মাঠ তৈরি হবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কন্যাশ্রী মাঠের জন্য প্রায় ৩৩ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছেন এবং প্রাচীর দেওয়ার জন্য ২০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছেন। ভাবতেই পারিনা আজকে কন্যাশ্রী আগামীদিনে পথপ্রদর্শক।সারা বিশ্বের কাছে কন্যাশ্রী থেকে রূপশ্রী, সবুজ সাথী বিশেষ সম্মান পেয়েছে। সুন্দরবনের মেয়েরা পড়াশোনা থেকে পিছিয়ে না আসতে পারে তা আমাদের দেখতে হবে।এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিতি ছিলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি শামিমা শেখ,জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ প্রতিমা মন্ডল নস্কর, মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ চৌধুরী মোহন জাটুয়া প্রমূখ। এদিনের মহিলা সম্মেলনে সাগর দ্বীপের প্রায় বারো হাজার মহিলা অংশগ্রহন করে।যা ছিল চোখে পড়ার মতন।
গঙ্গাসাগর এ কন্যাশ্রী ময়দান ও প্রসূতি অন্ত্ব বিভাগের উদ্ভোধনে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
নিজস্ব প্রতিনিধি | সাগর|রবিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগর ব্লকের সুন্দরবন জনকল্যাণ সংঘ বিদ্যানিকেতন স্কুলে পঞ্চম মহিলা সম্মেলনে যোগ দিতে এসে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচাৰ্য সাগর গ্রামীণ হাসপাতালে ৫৮ লক্ষ টাকা ব্যায়ে নব নির্মিত প্রসূতি অন্তবিভাগ ভবনের শুভ উদ্বোধন করেন।সেইসাথে চৌরঙ্গি তে কন্যাশ্রী মাঠের শিলান্যাস করেন।আর কন্যাশ্রী মাঠের ভীত পুজো দিলেন রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা।এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচাৰ্য বলেন বিগত বাম সরকারের আমলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে ছিল তা সকলের কাছে অজানা নয়।মা মাটি মানুষের সরকারের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ও অনুপ্রেরণায় রাজ্যজুড়ে স্বাস্থ্য পরিষেবায় যে উন্নয়ন হচ্ছে তা বাংলার মানুষ চোখে দেখতে পাচ্ছে।এমনকি নারীর সম্মান ও মর্যাদা বেড়েছে।পাশাপাশি আরও বেশি বেশি স্বনির্ভর হয়েছে এই রাজ্যের মহিলারা। আগামীদিনে বাংলার মহিলারা ভারতবর্ষের এক পথচালিকা শক্তি হবে।মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্রাচার্য আরও বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যখন এখানে এসে ছিলেন তখন সাগরবাসী দাবি করে ছিলেন একটি কন্যাশ্রী মাঠ।
আর সেই কন্যাশ্রী মাঠের শুভ শিলান্যাস হল।৩৩ লক্ষ টাকা ব্যয়ে মাঠটি তৈরি হবে।ফলে উপকৃত হবে কন্যাশ্রীরা।কন্যাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে বহু স্কুল ছুট যেমন হচ্ছে না তেমনি শিশু মৃত্যুর হারও অনেক কমেছে। সাগর বিধায়ক বঙ্কিম চন্দ্র হাজরা বলেন, মহিলা শক্তি এগিয়ে না এলে সমাজের উন্নয়ন হবেনা। সমাজ গড়াতে মহিলাদের এগিয়ে আসতে হবে।মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন রাজ্যের মধ্যে সাগরে প্রথম কন্যাশ্রী মাঠ তৈরি হবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কন্যাশ্রী মাঠের জন্য প্রায় ৩৩ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছেন এবং প্রাচীর দেওয়ার জন্য ২০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছেন। ভাবতেই পারিনা আজকে কন্যাশ্রী আগামীদিনে পথপ্রদর্শক।সারা বিশ্বের কাছে কন্যাশ্রী থেকে রূপশ্রী, সবুজ সাথী বিশেষ সম্মান পেয়েছে। সুন্দরবনের মেয়েরা পড়াশোনা থেকে পিছিয়ে না আসতে পারে তা আমাদের দেখতে হবে।এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিতি ছিলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি শামিমা শেখ,জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ প্রতিমা মন্ডল নস্কর, মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ চৌধুরী মোহন জাটুয়া প্রমূখ। এদিনের মহিলা সম্মেলনে সাগর দ্বীপের প্রায় বারো হাজার মহিলা অংশগ্রহন করে।যা ছিল চোখে পড়ার মতন।