সুন্দরবন TV
বারুইপুর-ক্যানিং সড়ক অবরোধ গ্রামবাসীদের
নিজস্ব প্রতিনিধি | ক্যানিং|রবিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং-বারুইপুর সড়ক পথ অবরোধ করে কয়েকশো গ্রামবাসী দাঁড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধান শবনম নস্করের স্বামী রাজু নস্করের খুনের মূল অভিযুক্ত খলিল মোল্লার গ্রেফতারের দাবি তে।প্রায় ২ ঘন্টা ধরে অবরোধ চলে।ফলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী।পুলিশ অবরোধকারীদের অভিযোগ শুনে আশ্বাস দিলে অবরোধকারীরা অবরোধ তুলে নেয়।উল্লেখ্য বারুইপুর জেলা পুলিশের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ টিম চিরুনী তল্লাশি চালিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার তালদি অঞ্চল থেকে দাঁড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধানের স্বামী কে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার করে রাজু সরদার নামে এক ব্যক্তিকে।
তৃণমূলের প্রধানের স্বামী খুনের অভিযোগে মূল অভিযুক্ত পলাতক খলিল মোল্লা।
এই খুনের ঘটনায় পুলিশ গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আমিন উদ্দিন মোল্লা কে গ্রেফতার করে।তাকেই জেরা করে নাম উঠে আসে রাজু সরদারের।এই নিয়ে পুলিশ মোট ২ জনকে গ্রেফতার করে।বাকীদের খোঁজে পুলিশ চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে।পুলিশ ধৃতদের জেরা করলে নাম উঠে আসে খলিল মোল্লার।খলিল মোল্লার খোঁজ চালাচ্ছা পুলিশ।খলিল মোল্লা পলাতক। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে গত ২৪ ফেব্রুয়ারী রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং থানার দাঁড়িয়ার ঝাড়োরপোল এলাকায় বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতীরা ধারালো অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা করলে মৃত্যু হয় তৃণমূলের প্রধান শবনম নস্করের স্বামী রাজু নস্কর(২৭)।দাঁড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধান শবনম নস্করের স্বামী রাজু নস্কর মোটর বাইক করে সাতমুখী বাজার থেকে বাড়ি যাচ্ছিল।সেই সময় বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতীরা গুলি ছুঁড়িলে গুলি লক্ষ্য ভষ্ট হয়।তখন দুষ্কৃতীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে চম্পট দেয়।ঘটনাস্হলে মৃত্যু হয় রাজু নস্করের।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বিশাল পুলিশ বাহিনী।পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।এই ঘটনায় মৃতের বাবা শম্ভু নস্কর এ বিষয়ে ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে।
কি বললেন শৈবাল লাহিড়ী দেখে নিন
ক্যানিং-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শৈবাল লাহিড়ী বলেন দাঁড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূলের প্রধান শবনম নস্করের স্বামী রাজু নস্কর খুন হয় দুষ্কৃতীদের আক্রমণে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাতে।এটি খুবই অমানবিক দুর্ভাগ্য ঘটনা ঘটেছে।পুলিশ প্রশাসন এই ঘটনায় তদন্ত করছে দ্রুততার সাথে।পুলিশ বেশ কয়েক জনকে গ্রেফতার করেছে।বিভিন্ন মহলে খোঁজ খবর নিয়ে জানা যাচ্ছে এই খুনের ঘটনায় তৃণমূলের দাঁড়িয়া অঞ্চলের সভাপতি খলিল মোল্লার নাম উঠে আসছে।দলীয় সিধান্তে সমস্ত পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল এবং দল থেকে খলিল মোল্লাকে বহিস্কার করা হয়েছে।যার নাম খুনের তালিকায় হিংসার তালিকায় থাকবে তার দলে থাকার কোন অধিকার নেই।
বারুইপুর-ক্যানিং সড়ক অবরোধ গ্রামবাসীদের
নিজস্ব প্রতিনিধি | ক্যানিং|রবিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং-বারুইপুর সড়ক পথ অবরোধ করে কয়েকশো গ্রামবাসী দাঁড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধান শবনম নস্করের স্বামী রাজু নস্করের খুনের মূল অভিযুক্ত খলিল মোল্লার গ্রেফতারের দাবি তে।প্রায় ২ ঘন্টা ধরে অবরোধ চলে।ফলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী।পুলিশ অবরোধকারীদের অভিযোগ শুনে আশ্বাস দিলে অবরোধকারীরা অবরোধ তুলে নেয়।উল্লেখ্য বারুইপুর জেলা পুলিশের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ টিম চিরুনী তল্লাশি চালিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার তালদি অঞ্চল থেকে দাঁড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধানের স্বামী কে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার করে রাজু সরদার নামে এক ব্যক্তিকে।
তৃণমূলের প্রধানের স্বামী খুনের অভিযোগে মূল অভিযুক্ত পলাতক খলিল মোল্লা।
এই খুনের ঘটনায় পুলিশ গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আমিন উদ্দিন মোল্লা কে গ্রেফতার করে।তাকেই জেরা করে নাম উঠে আসে রাজু সরদারের।এই নিয়ে পুলিশ মোট ২ জনকে গ্রেফতার করে।বাকীদের খোঁজে পুলিশ চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে।পুলিশ ধৃতদের জেরা করলে নাম উঠে আসে খলিল মোল্লার।খলিল মোল্লার খোঁজ চালাচ্ছা পুলিশ।খলিল মোল্লা পলাতক। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে গত ২৪ ফেব্রুয়ারী রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং থানার দাঁড়িয়ার ঝাড়োরপোল এলাকায় বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতীরা ধারালো অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা করলে মৃত্যু হয় তৃণমূলের প্রধান শবনম নস্করের স্বামী রাজু নস্কর(২৭)।দাঁড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধান শবনম নস্করের স্বামী রাজু নস্কর মোটর বাইক করে সাতমুখী বাজার থেকে বাড়ি যাচ্ছিল।সেই সময় বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতীরা গুলি ছুঁড়িলে গুলি লক্ষ্য ভষ্ট হয়।তখন দুষ্কৃতীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে চম্পট দেয়।ঘটনাস্হলে মৃত্যু হয় রাজু নস্করের।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বিশাল পুলিশ বাহিনী।পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।এই ঘটনায় মৃতের বাবা শম্ভু নস্কর এ বিষয়ে ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে।
কি বললেন শৈবাল লাহিড়ী দেখে নিন
শৈবাল লাহিড়ী
ক্যানিং-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা জেলা পরিষদের বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ,দক্ষিণ ২৪ পরগনা।
ক্যানিং-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শৈবাল লাহিড়ী বলেন দাঁড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূলের প্রধান শবনম নস্করের স্বামী রাজু নস্কর খুন হয় দুষ্কৃতীদের আক্রমণে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাতে।এটি খুবই অমানবিক দুর্ভাগ্য ঘটনা ঘটেছে।পুলিশ প্রশাসন এই ঘটনায় তদন্ত করছে দ্রুততার সাথে।পুলিশ বেশ কয়েক জনকে গ্রেফতার করেছে।বিভিন্ন মহলে খোঁজ খবর নিয়ে জানা যাচ্ছে এই খুনের ঘটনায় তৃণমূলের দাঁড়িয়া অঞ্চলের সভাপতি খলিল মোল্লার নাম উঠে আসছে।দলীয় সিধান্তে সমস্ত পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল এবং দল থেকে খলিল মোল্লাকে বহিস্কার করা হয়েছে।যার নাম খুনের তালিকায় হিংসার তালিকায় থাকবে তার দলে থাকার কোন অধিকার নেই।