সুন্দরবন TV
ক্যানিং ষ্টেশনে দুষ্কৃতিদের বাড়-বাড়ন্ত কমেছে রেলপুলিশের জন্য
অকারণ মুখোপাধ্যায়
ক্যানিং- সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলে দুষ্কৃতিদের দাপট। চুরি,ছিনতাই,দুরপাল্লা ট্রেনের টিকিট ব্ল্যাক সহ দেহ ব্যবসার কাজে লিপ্ত মহিলাদের দাপটে অতিষ্ট সাধারণ রেলযাত্রীরা।এমনই নানান অপকর্মের রমরমা শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার ক্যানিং ষ্টেশন সহ সংলগ্ন এলাকায়।ইদানিং রেলপুলিশ নজরদারি বাড়িয়ে শক্তহাতে মোকাবিলা করে ক্যানিং ষ্টেশন সহ সংলগ্ন এলাকায় দুষ্কৃতিরাজ ধ্বংস করে সাধারণ রেলযাত্রীদের কাছে প্রশংসিত।
একের পর এক চুরি,ছিনতাই সহ খোয়া যাওয়া টাকা,ব্যাগ,মূল্যবান জিনিসপত্র একাধিকবার উদ্ধার করে প্রকৃত মালিক কে খুঁজে বের করে তাদের হাতে পৌঁছে দিয়েই বাহবা পেয়েছেন ক্যানিং ষ্টেশনের রেলপুলিশ।
গত প্রায় ছয় সাতদিন আগে এক সকালে সামান্য কিছু টাকা ও মূল্যবান কাগজপত্র সহ একটি ব্যাগ ক্যানিং ষ্টেশনে হারিয়ে ফেলেন উত্তর ২৪ পরগণা জেলার ন্যাজাট থানার বয়ারসিং গ্রামের অনিমা মন্ডল।অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে হতাশ হয়ে বাড়ীর উদ্দেশ্যে রওনা দেন। ঘন্টাখানেক পরে ব্যাগটি ক্যানিং ষ্টেশনে কর্তব্যরত রেল পুলিশের নজরে আসলে ব্যাগটি উদ্ধার করে ব্যাগে থাকা একটি মোবাইল নম্বর এ ফোন করে ব্যাগের হদিশ জানান অনিমা দেবী কে।রেলপুলিশের ফোন পেয়ে তড়িঘড়ি ক্যানিং ষ্টেশনে হাজীর হয়ে উপযুক্ত প্রমান দিয়ে হারিয়ে যাওয়া টাকা,মুল্যবান কাগজপত্র সহ ব্যাগ রেলপুলিশের কাছ থেকে নেন অনিমা দেবী। নিজের হারানো ব্যাগ যে এইভাবে পেয়ে যাবেন তা কল্পনাতে ও ভাবেন নি ঐ মহিলা যাত্রী। তিনি বলেন রেলপুলিশ যে এমন মানবিক হতে পারে তা দেখে সত্যিই আশ্চর্য ।
একটি বিশেষ সুত্রে জানাগেছে বিগত প্রায় এক বছরের অধিক ক্যানিং ষ্টেশনে দুষ্কৃতিদের দমন করতে সক্ষম হয়ে রেলযাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্য ফিরিয়ে দিতে প্রায়ই তৎপর রেল পুলিশ। রেলপুলিশের দাপটে ক্যানিং ষ্টেশন এবং সংলগ্ন এলাকায় দুষ্কৃতিদের দাপট ব্যাপক ভাবে কমে গিয়েছে।
দুষ্কৃতিদের দাপট কমায় খুশি নিত্য রেলযাত্রীরাও।
যদিও নিজেরদের এমন কাজের ব্যাপারে ক্যানিং ষ্টেশনের কর্তব্যরত রেলপুলিশ কোন মন্তব্য করতে রাজী নন।
ক্যানিং ষ্টেশনে দুষ্কৃতিদের বাড়-বাড়ন্ত কমেছে রেলপুলিশের জন্য
অকারণ মুখোপাধ্যায়
ক্যানিং- সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলে দুষ্কৃতিদের দাপট। চুরি,ছিনতাই,দুরপাল্লা ট্রেনের টিকিট ব্ল্যাক সহ দেহ ব্যবসার কাজে লিপ্ত মহিলাদের দাপটে অতিষ্ট সাধারণ রেলযাত্রীরা।এমনই নানান অপকর্মের রমরমা শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার ক্যানিং ষ্টেশন সহ সংলগ্ন এলাকায়।ইদানিং রেলপুলিশ নজরদারি বাড়িয়ে শক্তহাতে মোকাবিলা করে ক্যানিং ষ্টেশন সহ সংলগ্ন এলাকায় দুষ্কৃতিরাজ ধ্বংস করে সাধারণ রেলযাত্রীদের কাছে প্রশংসিত।
একের পর এক চুরি,ছিনতাই সহ খোয়া যাওয়া টাকা,ব্যাগ,মূল্যবান জিনিসপত্র একাধিকবার উদ্ধার করে প্রকৃত মালিক কে খুঁজে বের করে তাদের হাতে পৌঁছে দিয়েই বাহবা পেয়েছেন ক্যানিং ষ্টেশনের রেলপুলিশ।
গত প্রায় ছয় সাতদিন আগে এক সকালে সামান্য কিছু টাকা ও মূল্যবান কাগজপত্র সহ একটি ব্যাগ ক্যানিং ষ্টেশনে হারিয়ে ফেলেন উত্তর ২৪ পরগণা জেলার ন্যাজাট থানার বয়ারসিং গ্রামের অনিমা মন্ডল।অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে হতাশ হয়ে বাড়ীর উদ্দেশ্যে রওনা দেন। ঘন্টাখানেক পরে ব্যাগটি ক্যানিং ষ্টেশনে কর্তব্যরত রেল পুলিশের নজরে আসলে ব্যাগটি উদ্ধার করে ব্যাগে থাকা একটি মোবাইল নম্বর এ ফোন করে ব্যাগের হদিশ জানান অনিমা দেবী কে।রেলপুলিশের ফোন পেয়ে তড়িঘড়ি ক্যানিং ষ্টেশনে হাজীর হয়ে উপযুক্ত প্রমান দিয়ে হারিয়ে যাওয়া টাকা,মুল্যবান কাগজপত্র সহ ব্যাগ রেলপুলিশের কাছ থেকে নেন অনিমা দেবী। নিজের হারানো ব্যাগ যে এইভাবে পেয়ে যাবেন তা কল্পনাতে ও ভাবেন নি ঐ মহিলা যাত্রী। তিনি বলেন রেলপুলিশ যে এমন মানবিক হতে পারে তা দেখে সত্যিই আশ্চর্য ।
একটি বিশেষ সুত্রে জানাগেছে বিগত প্রায় এক বছরের অধিক ক্যানিং ষ্টেশনে দুষ্কৃতিদের দমন করতে সক্ষম হয়ে রেলযাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্য ফিরিয়ে দিতে প্রায়ই তৎপর রেল পুলিশ। রেলপুলিশের দাপটে ক্যানিং ষ্টেশন এবং সংলগ্ন এলাকায় দুষ্কৃতিদের দাপট ব্যাপক ভাবে কমে গিয়েছে।
দুষ্কৃতিদের দাপট কমায় খুশি নিত্য রেলযাত্রীরাও।
যদিও নিজেরদের এমন কাজের ব্যাপারে ক্যানিং ষ্টেশনের কর্তব্যরত রেলপুলিশ কোন মন্তব্য করতে রাজী নন।