স্বনির্ভর করে তোলা হচ্ছে বাঘের আক্রমণে নিহতদের পরিবার।
প্রশান্ত সরকার, ঝড়খালীঃ স্বজন হারানোর বেদনা আজও কুরে কুরে খাচ্ছে। জীবন হাতে নিয়ে বাঘ কুমিরের সাথে লড়াই করেছেন দুমুঠো ভাতের জন্য। জীবন সংগ্রামে হেরে গেছে বহু পরিবারের অভিভাবক। ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের দিনে ঝড়খালী অঞ্চলের মধ্যে যারা বাঘের আক্রমনে নিহত হয়েছেন এমন কিছু পরিবারকে এদিন মুরগির বাচ্চা দেওয়া হয় স্বনির্ভর করে তোলার জন্য।
সেচ্ছাসেবী সংগঠন চম্পা মহিলা সোসাইটি ও হোপ হেল্প অ্যাণ্ড হিউম্যানিটি দীর্ঘদিন ধরে ঝড়খালীতে ও গোসাবার কিছু গ্রামে বাঘে আক্রমণে নিহতদের পরিবারকে সহযোগীতা করে আসছেন। চালু করেছেন রেশন ব্যবস্থা প্রতি মাসে। চাল,ডাল,তেল,সাবান সহ সংসারের নিত্য প্রয়োজনী কিছু সামগ্রী। কিছু পরিবারের ছেলে মেয়েদের পড়াশুনোর দায়িত্বও কাধে তুলে নেন। আগামী দিনেও তাদের পাসে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন সংস্থার কর্মকর্তা শিক্ষক অমল নায়েক। পিছিয়ে পড়া পরিবার গুলির জন্য সবসময় তিনি আছেন এমনটায় জানান সংস্থার কর্মী রাম প্রসাদ সরকার।
সেচ্ছাসেবী সংগঠন চম্পা মহিলা সোসাইটি ও হোপ হেল্প অ্যাণ্ড হিউম্যানিটি দীর্ঘদিন ধরে ঝড়খালীতে ও গোসাবার কিছু গ্রামে বাঘে আক্রমণে নিহতদের পরিবারকে সহযোগীতা করে আসছেন। চালু করেছেন রেশন ব্যবস্থা প্রতি মাসে। চাল,ডাল,তেল,সাবান সহ সংসারের নিত্য প্রয়োজনী কিছু সামগ্রী। কিছু পরিবারের ছেলে মেয়েদের পড়াশুনোর দায়িত্বও কাধে তুলে নেন। আগামী দিনেও তাদের পাসে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন সংস্থার কর্মকর্তা শিক্ষক অমল নায়েক। পিছিয়ে পড়া পরিবার গুলির জন্য সবসময় তিনি আছেন এমনটায় জানান সংস্থার কর্মী রাম প্রসাদ সরকার।