বঙ্গোপসাগরের কেঁদো দ্বীপে ও খাঁড়িতে ট্রলার ডুবি প্রাকৃতিক দুর্যোগে,নিখোঁজ ১৯ জন মৎস্যজীবী
বঙ্গোপসাগরের কেঁদো দ্বীপের দক্ষিণে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সমুদ্রের ঢেউয়ের তোড়ে ডুবে যাচ্ছে ট্রলার।
বিশ্বজিৎ পাল|কাকদ্বীপ|সোমবার রাতে হঠাৎই প্রাকৃতিক দুর্যোগে সমুদ্রের ঢেউয়ের তোড়ে ৩ টি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেলে নিখোঁজ হয় ঘনশ্যাম পাত্র,ভক্তি বিশ্বাস, শক্তিপদ করন,গোবিন্দ দাস,সন্তোস দোলুই সহ আরও ১৪ জন মৎস্যজীবী।ডুবে যাওয়া ট্রলার গুলির নাম এফ বি জয়কৃষান,শিবানী ও মালেরশ্বর।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪পরগনার কাকদ্বীপ মহকুমা বঙ্গোপসাগরের কেঁদো দ্বীপ দক্ষিণ ও ফ্রেজারগঞ্জ খাঁড়ি এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে কাকদ্বীপ মহকুমা বাসিন্দা মৎস্যজীবী ঘনশ্যাম পাত্র, ভক্তি বিশ্বাস, শক্তিপদ করন,গোবিন্দ দাস, সন্তোষ দোলুই সহ আরও ৩৪ জন মৎস্যজীবী এফ ভি জয়কৃষান, এফ বি শিবানী ও এফ বি মালেরশ্বর ট্রলারে করে গত ১৪ জুলাই মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে যায়।এর মধ্যে এফ বি শিবানী ট্রলারে ১৭ জন মৎস্যজীবী, এফ বি জয়কৃষান ট্রলারে ১৬ জন মৎস্যজীবী, এফ বি মালেরশ্বর ট্রলারে ১১ জন মৎস্যজীবী গত ১৬ জুলাই রাতে বঙ্গোপসাগরে ফ্রেজারগঞ্জের খাড়ি ও কেঁদো দ্বীপ দক্ষিণ এলাকায় জোয়ারে মাছ ধরছিল।
হঠাৎই প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সমুদ্রের জোয়ারের টানে সমুদ্র উতাল পাতল হতে থাকে।সমুদ্রের ঢেউয়ের তোড়ে ট্রলার টি ডুবে যায়।আশপাশে বেশ কিছু ট্রলারের মৎস্যজীবীরা দেখতে পেয়ে এগিয়ে গিয়ে ২৩ জন মৎস্যজীবী কে উদ্ধার করে ডুবে যাওয়া ট্রলারগুলি থেকে।ট্রলার ৩ টি সমুদ্রে ডুবে গেলে মৎস্যজীবীরা সমুদ্রের জলে সাঁতার কাটছিল।সেই সময় তাদের উদ্ধার করে আশপাশের ট্রলারের মৎস্যজীবীরা।এই ৩ টি ডুবে যাওয়া ট্রলারের ১৬ জন মৎস্যজীবী এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ।অন্যদিকে বেশ কয়েকটি ট্রলার থেকে সমুদ্রের ঢেউয়ের তোড়ে ট্রলার থেকে পড়ে গিয়ে সমুদ্রের জোয়ারের টানে নিখোঁজ হয় আরও ৩ জন মৎস্যজীবী।ফলে মোট নিখোঁজ ১৯ জন মৎস্যজীবী।এ দিকে খবর পেয়ে নিখোঁজ মৎস্যজীবীদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে কোষ্টাল পুলিশ ও উপকূল বাহিনী।সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র বলেন গত ১৪ জুলাই ফ্রেজারগঞ্জ জেটিঘাট থেকে এফ বি মালেরশ্বর ট্রলারটি ১১ জন মৎস্যজীবী কে নিয়ে মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে যায় এবং কাকদ্বীপ জেটিঘাট থেকে এফ বি শিবানী ট্রলারে ১৭ জন মৎস্যজীবী ও জয়কৃষান ট্রলারে ১৬ জন মৎস্যজীবী সমুদ্র মাছ ধরতে যায়।গত ১৬ জুলাই রাতে হঠাৎই প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফ্রেজারগঞ্জ খাঁড়ি তে জয়কৃষান ট্রলাটি ডুবে যায়।এই ট্রলারের ১০ জন মৎস্যজীবী নিখোঁজ।কেঁদো দ্বীপের দক্ষিণে এফ বি শিবানী ও মালেরশ্বর ট্রলারটি ডুবে যায়।মালেরশ্বর ট্রলারের ৬ জন মৎস্যজীবী নিখোঁজ।তবে শিবানী ট্রলারে সব কজন মৎস্যজীবী উদ্ধার হয়েছে।এছাড়া অন্যান্য ট্রলার থেকে ৩ জন মৎস্যজীবী পড়ে গিয়ে নিখোঁজ হয়।এ বিষয়ে বিভাগীয় দফতরে জানানো হয়েছে।কোষ্টাল পুলিশ ও উপকূল বাহিনী চিরুনী তল্লাশি শুরু করছে জল পথে।পুলিশ জানান হঠাৎই প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ৩ টি মাছের ট্রলার বঙ্গোপসাগরের মাছ ধরার সময় ট্রালার ডুবে গেলে নিখোঁজ হয় ১৬ জন মৎস্যজীবী।এছাড়া অন্যান্য ট্রলার থেকে পড়ে গিয়ে সমুদ্রে নিখোঁজ হয় আরও ৩ জন মৎস্যজীবী।এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।কোষ্টাল পুলিশ জল পথে তল্লাশি শুরু করেছে।
হঠাৎই প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সমুদ্রের জোয়ারের টানে সমুদ্র উতাল পাতল হতে থাকে।সমুদ্রের ঢেউয়ের তোড়ে ট্রলার টি ডুবে যায়।আশপাশে বেশ কিছু ট্রলারের মৎস্যজীবীরা দেখতে পেয়ে এগিয়ে গিয়ে ২৩ জন মৎস্যজীবী কে উদ্ধার করে ডুবে যাওয়া ট্রলারগুলি থেকে।ট্রলার ৩ টি সমুদ্রে ডুবে গেলে মৎস্যজীবীরা সমুদ্রের জলে সাঁতার কাটছিল।সেই সময় তাদের উদ্ধার করে আশপাশের ট্রলারের মৎস্যজীবীরা।এই ৩ টি ডুবে যাওয়া ট্রলারের ১৬ জন মৎস্যজীবী এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ।অন্যদিকে বেশ কয়েকটি ট্রলার থেকে সমুদ্রের ঢেউয়ের তোড়ে ট্রলার থেকে পড়ে গিয়ে সমুদ্রের জোয়ারের টানে নিখোঁজ হয় আরও ৩ জন মৎস্যজীবী।ফলে মোট নিখোঁজ ১৯ জন মৎস্যজীবী।এ দিকে খবর পেয়ে নিখোঁজ মৎস্যজীবীদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে কোষ্টাল পুলিশ ও উপকূল বাহিনী।সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র বলেন গত ১৪ জুলাই ফ্রেজারগঞ্জ জেটিঘাট থেকে এফ বি মালেরশ্বর ট্রলারটি ১১ জন মৎস্যজীবী কে নিয়ে মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে যায় এবং কাকদ্বীপ জেটিঘাট থেকে এফ বি শিবানী ট্রলারে ১৭ জন মৎস্যজীবী ও জয়কৃষান ট্রলারে ১৬ জন মৎস্যজীবী সমুদ্র মাছ ধরতে যায়।গত ১৬ জুলাই রাতে হঠাৎই প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফ্রেজারগঞ্জ খাঁড়ি তে জয়কৃষান ট্রলাটি ডুবে যায়।এই ট্রলারের ১০ জন মৎস্যজীবী নিখোঁজ।কেঁদো দ্বীপের দক্ষিণে এফ বি শিবানী ও মালেরশ্বর ট্রলারটি ডুবে যায়।মালেরশ্বর ট্রলারের ৬ জন মৎস্যজীবী নিখোঁজ।তবে শিবানী ট্রলারে সব কজন মৎস্যজীবী উদ্ধার হয়েছে।এছাড়া অন্যান্য ট্রলার থেকে ৩ জন মৎস্যজীবী পড়ে গিয়ে নিখোঁজ হয়।এ বিষয়ে বিভাগীয় দফতরে জানানো হয়েছে।কোষ্টাল পুলিশ ও উপকূল বাহিনী চিরুনী তল্লাশি শুরু করছে জল পথে।পুলিশ জানান হঠাৎই প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ৩ টি মাছের ট্রলার বঙ্গোপসাগরের মাছ ধরার সময় ট্রালার ডুবে গেলে নিখোঁজ হয় ১৬ জন মৎস্যজীবী।এছাড়া অন্যান্য ট্রলার থেকে পড়ে গিয়ে সমুদ্রে নিখোঁজ হয় আরও ৩ জন মৎস্যজীবী।এমন ধরনের খবর পাওয়া গেছে।কোষ্টাল পুলিশ জল পথে তল্লাশি শুরু করেছে।