মথুরাপুর কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাইস্কুলে সকলের জন্য শিক্ষা বললেন সুন্দরবন মন্ত্রী।
নিজস্ব প্রতিনিধি|মথুরাপুর|রবিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দক্ষিন ২৪ পরগনার মথুরাপুর-১ ব্লকের কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাইস্কুলে রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয়ের দশম বর্ষপূর্তি উৎসব উদ্যাপন যথাযথ ভাবে পালিত হল।এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা, রায়দিঘী কেন্দ্রর বিধায়ক দেবশ্রী রায়,রাজ্যের রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয়ের সম্পাদক অমিতাভ বাগচি,জেলার বিদ্যালয় পরিদর্শক নজরুল হক সিপাহী,স্কুলের প্রধান শিক্ষক তথা সম্পাদক চন্দন কুমার মাইতি,সভাপতি সুর্দশন মন্ডল প্রমুখ।এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন ২০০৮ সাল থেকে এই স্কুলে রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয় চালু হয়।
আর দেখতে দেখতে দশম বর্ষে পদার্পণ করল।সুন্দরবনের প্রত্যন্ত গ্রামের প্রিয় কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাইস্কুলের শিক্ষার প্রসারে পরিকাঠামোর উন্নয়নে শৃঙ্খলায় পরিবেশ প্রকল্প রুপায়নে সারা বাংলার মধ্যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছে।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ও অনুপ্রেরণা রাজ্যজুড়ে উন্নয়নের কর্মযঞ্জ চলছে তা সকলের কাছে অজানা নয়।কন্যাশ্রী থেকে যুবশ্রী, সবুজশ্রী থেকে শিক্ষাশ্রী।সকলের জন্য শিক্ষা এই আদর্শ কে সামনে রেখে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।আর এই সুন্দরবনে ছেলে মেয়েরা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আগামী দিনে শুধু রাজ্য নয়, সারা দেশের এক নতুন পথ দেখাবে।মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা আরও বলেন প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি স্কুল ছুট,অবহেলিত, বঞ্চিত,পিছিয়ে পড়া মানুষজনকে শিক্ষার মূল স্রোতে নিয়ে আসার জন্য রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয় পাঠ কেন্দ্র চালু হয়েছে।
আর এই দশম বর্ষ পর্যন্ত এই স্কুলে প্রায় ৫ হাজার স্কুলছুট ছাত্র এখানে সরকারি ওপেন স্কুলিং এ পাশ করে সমাজের মূল স্রোতে ফিরতে পেরেছে।এদিনের অনুষ্ঠানে সাধারণ মানুষ এবং অভিভাবকদের উপস্থিত ছিল চোখে পড়ার মতন।সাংস্কৃতিক মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।মঞ্চে আলোচিত হয় বিস্তারিত ভাবে স্কুলছুট ছাত্র ছাত্রীদের বিষয়ে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|মথুরাপুর|রবিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দক্ষিন ২৪ পরগনার মথুরাপুর-১ ব্লকের কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাইস্কুলে রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয়ের দশম বর্ষপূর্তি উৎসব উদ্যাপন যথাযথ ভাবে পালিত হল।এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা, রায়দিঘী কেন্দ্রর বিধায়ক দেবশ্রী রায়,রাজ্যের রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয়ের সম্পাদক অমিতাভ বাগচি,জেলার বিদ্যালয় পরিদর্শক নজরুল হক সিপাহী,স্কুলের প্রধান শিক্ষক তথা সম্পাদক চন্দন কুমার মাইতি,সভাপতি সুর্দশন মন্ডল প্রমুখ।এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন ২০০৮ সাল থেকে এই স্কুলে রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয় চালু হয়।
আর দেখতে দেখতে দশম বর্ষে পদার্পণ করল।সুন্দরবনের প্রত্যন্ত গ্রামের প্রিয় কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাইস্কুলের শিক্ষার প্রসারে পরিকাঠামোর উন্নয়নে শৃঙ্খলায় পরিবেশ প্রকল্প রুপায়নে সারা বাংলার মধ্যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছে।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ও অনুপ্রেরণা রাজ্যজুড়ে উন্নয়নের কর্মযঞ্জ চলছে তা সকলের কাছে অজানা নয়।কন্যাশ্রী থেকে যুবশ্রী, সবুজশ্রী থেকে শিক্ষাশ্রী।সকলের জন্য শিক্ষা এই আদর্শ কে সামনে রেখে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।আর এই সুন্দরবনে ছেলে মেয়েরা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আগামী দিনে শুধু রাজ্য নয়, সারা দেশের এক নতুন পথ দেখাবে।মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা আরও বলেন প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি স্কুল ছুট,অবহেলিত, বঞ্চিত,পিছিয়ে পড়া মানুষজনকে শিক্ষার মূল স্রোতে নিয়ে আসার জন্য রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয় পাঠ কেন্দ্র চালু হয়েছে।
আর এই দশম বর্ষ পর্যন্ত এই স্কুলে প্রায় ৫ হাজার স্কুলছুট ছাত্র এখানে সরকারি ওপেন স্কুলিং এ পাশ করে সমাজের মূল স্রোতে ফিরতে পেরেছে।এদিনের অনুষ্ঠানে সাধারণ মানুষ এবং অভিভাবকদের উপস্থিত ছিল চোখে পড়ার মতন।সাংস্কৃতিক মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।মঞ্চে আলোচিত হয় বিস্তারিত ভাবে স্কুলছুট ছাত্র ছাত্রীদের বিষয়ে।