ডায়মন্ডহারবারে দুষ্কৃতীদের আক্রমনে জখম বিজেপি দুই জেলা নেতা
নিজস্ব প্রতিনিধি|ডায়মন্ডহারবার|শুক্রবার বিকালে বিজেপি দলীয় সভায় যাবার পথে বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী আক্রমন করলে জখম হয় জেলার দুই জন বিজেপি নেতা।জখম বিজেপি পশ্চিম জেলার সভাপতি ও সহ সভাপতি অভিজিৎ দাস ও সুফল ঘাঁটু।বর্তমানে তারা ডায়মন্ডহারবার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবার থানার কপাটহাট এলাকায়।রাজনৈতিক সূত্রে জানা গিয়েছে বিজেপির দক্ষিন ২৪ পরগনা জেলার পশ্চিম সভাপতি ও সহ সভাপতি অভিজিৎ দাস ও সুফল ঘাটু গাড়ি করে দলীয় সভা করতে যাচ্ছিল।সেই সময় হঠাৎই জনা ৪০ দুষ্কৃতি তার গাড়ি ঘিরে ধরে।গাড়ি থামানো মাত্রই চারিদিক থেকে ইঁট, বাঁশ দিয়ে তাদের গাড়িতে বারেবারে আঘাত করত থাকে দুষ্কৃতীরা।পাশাপাশি বিজেপি জেলা নেতা অভিজিত দাস ও সুফল ঘাঁটুকে দুষ্কৃতীরা গাড়ি থেকে নামিয়ে ইঁট, বাঁশ দিয়ে মাথায়, বুকে ও শরিরের একাধিক জায়গায় বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ।মারধর করে গাড়ি চালককেও।এদিকে জখম বিজেপি জেলা নেতা অভিজিৎ দাস ও সুফল ঘাঁটু অভিযোগ করে বলেন তৃণমূলের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা পরিকল্পিত ভাবে হামলা চালায়।এ দিকে স্থানীয় বিজেপি কর্মীরা খবর পেয়ে আক্রান্তদের উদ্ধার করে ডায়মন্ডহারবার হাসপাতালে ভর্তি করে।সেখানে তাদের চিকিৎসা চলছে।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশবাহিনী। এলাকায় উত্তেজনা ছড়ালে পুলিশ তৎপরতার সাথে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।এ বিষয়ে তৃণমূলের ডায়মন্ডহারবার-২ ব্লকের সভাপতি অরুময় গায়েন
বিজেপির তোলা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন এই ঘটনায় তৃনমূল কংগ্রেসের কেউ জড়িত নয়।এখানে বিজেপি কোন অসিত্ব নেই।খবর নিয়ে জানা গিয়েছে বিজেপি গোষ্ঠী কোন্দলে এই ঘটনা ঘটে।পুলিশ প্রশাসনের উচিত নিরপেক্ষ তদন্ত করে দোষীদের গ্রেফতার করে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া।পুলিশ জানান দুষ্কৃতীদের আক্রমনে দুইজন জখম হয়।জখমরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|ডায়মন্ডহারবার|শুক্রবার বিকালে বিজেপি দলীয় সভায় যাবার পথে বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী আক্রমন করলে জখম হয় জেলার দুই জন বিজেপি নেতা।জখম বিজেপি পশ্চিম জেলার সভাপতি ও সহ সভাপতি অভিজিৎ দাস ও সুফল ঘাঁটু।বর্তমানে তারা ডায়মন্ডহারবার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবার থানার কপাটহাট এলাকায়।রাজনৈতিক সূত্রে জানা গিয়েছে বিজেপির দক্ষিন ২৪ পরগনা জেলার পশ্চিম সভাপতি ও সহ সভাপতি অভিজিৎ দাস ও সুফল ঘাটু গাড়ি করে দলীয় সভা করতে যাচ্ছিল।সেই সময় হঠাৎই জনা ৪০ দুষ্কৃতি তার গাড়ি ঘিরে ধরে।গাড়ি থামানো মাত্রই চারিদিক থেকে ইঁট, বাঁশ দিয়ে তাদের গাড়িতে বারেবারে আঘাত করত থাকে দুষ্কৃতীরা।পাশাপাশি বিজেপি জেলা নেতা অভিজিত দাস ও সুফল ঘাঁটুকে দুষ্কৃতীরা গাড়ি থেকে নামিয়ে ইঁট, বাঁশ দিয়ে মাথায়, বুকে ও শরিরের একাধিক জায়গায় বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ।মারধর করে গাড়ি চালককেও।এদিকে জখম বিজেপি জেলা নেতা অভিজিৎ দাস ও সুফল ঘাঁটু অভিযোগ করে বলেন তৃণমূলের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা পরিকল্পিত ভাবে হামলা চালায়।এ দিকে স্থানীয় বিজেপি কর্মীরা খবর পেয়ে আক্রান্তদের উদ্ধার করে ডায়মন্ডহারবার হাসপাতালে ভর্তি করে।সেখানে তাদের চিকিৎসা চলছে।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশবাহিনী। এলাকায় উত্তেজনা ছড়ালে পুলিশ তৎপরতার সাথে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।এ বিষয়ে তৃণমূলের ডায়মন্ডহারবার-২ ব্লকের সভাপতি অরুময় গায়েন
বিজেপির তোলা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন এই ঘটনায় তৃনমূল কংগ্রেসের কেউ জড়িত নয়।এখানে বিজেপি কোন অসিত্ব নেই।খবর নিয়ে জানা গিয়েছে বিজেপি গোষ্ঠী কোন্দলে এই ঘটনা ঘটে।পুলিশ প্রশাসনের উচিত নিরপেক্ষ তদন্ত করে দোষীদের গ্রেফতার করে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া।পুলিশ জানান দুষ্কৃতীদের আক্রমনে দুইজন জখম হয়।জখমরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।