জীবনতলা নাবালিকাকে বিয়ে করতে গিয়ে আটক একজন
নিজস্ব প্রতিনিধি|জীবনতলা|শুক্রবার ক্যানিং-২বিডিও দেবব্রত পালের উদ্যোগে পুলিশ ও চাইল্ড লাইনের যৌথ অভিযানে এক নাবালিকা বিয়ে বন্ধ করে দেয়।পুলিশ আটক করে নাবালিকা কে বিয়ে করতে যাওয়া সালাউদ্দিন মল্লিকে।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জীবনতলা থানার মিয়ারঘেরী গ্রামে।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে মেয়ারঘেরী গ্রামের বাসিন্দা সালাউদ্দিন মল্লিকের সঙ্গে ছয় বছর আগে বিয়ে হয় তাছলিমা বিবির।তাদের প্রথম সন্তান হওয়ার পর থেকে শারিরীক ও মানসিক ভাবে তাকে অত্যাচার করত স্বামী সালাউদ্দিন মল্লিক।এমনিই অভিযোগ গৃহবধূ তাছলিমা বিবির।বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনার জন্য তাছলিমা বিবিকে বারবার চাপ দিতেন তাঁর স্বামী সালাউদ্দিন মল্লিক।গৃহবধূ তাছমিরা বিবি কে মারধর করে বাড়ির বাইরে বার করে দেয় স্বামী সালাউদ্দিন মল্লিক।এই শীতের অন্ধকারে রাস্তায় দাঁড়িয়ে বাবা মায়ের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে তাছলিমা বিবি।গৃহবধূ বাবা মা আহত মেয়েকে নিয়ে যায় স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে।সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাছলিমা বিবিকে বাড়ি নিয়ে যায় তার বাবা মা।সালাউদ্দিন মল্লিক উত্তর ২৪পরগনার পানিহাটি ৮১,নীলগঞ্জ রোড়ের বাসিন্দা নাবালিকাকে প্রেমের ফাঁদে বাঁধে।আর নাবালিকা কে বিয়ের জন্যে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসে সালাউদ্দিন মল্লিক।এই খবর পেয়ে গৃহবধূ তাছমিরা বিবি ক্যানিং-২ বিডিও কাছে গিয়ে লিখিত ভাবে সম্পূর্ণ বিষয়টি জানান এবং সব কিছু খুলে বলেন।ক্যানিং-২ বিডিও দেবব্রত পাল গৃহবধূ তাছলিমা বিবিকে আশ্বাস দেন নাবালিকা বিয়ে বন্ধের জন্যে সবরকম প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার।এদিন ক্যানিং-২ বিডিও দেবব্রত পালের নেতৃত্বে ক্যানিং চাইল্ড লাইন ও জীবনতলা থানার পুলিশ বাহিনী অভিযান চালিয়ে সালাউদ্দিন মল্লিকের বাড়ি গিয়ে নাবালিকা বিয়ে বন্ধ করে দেয়।ঘটনারস্থল থেকে নাবালিকা কে উদ্ধার করে হোমে নিয়ে যায় চাইল্ড লাইন।এই ঘটনায় নারী নির্যাতন সহ প্ররোচনা দিয়ে নাবালিকা মেয়ে কে বিয়ের উদ্দেশ্যে নিজের বাড়িতে আটকে রাখার অপরাধে অভিযুক্ত কে আটক করে পুলিশ।পুলিশ ও চাইল্ড লাইন জানান এক নাবালিকা বিয়ে বন্ধ করা হয়েছে।নাবালিকা কে উদ্ধার করে হোমে পাঠানো হয়েছে।যে ছেলেটি নাবালিকা কে বিয়ে করছিল সে বিবাহিত।তার স্ত্রী এ বিষয়ে অভিযোগ করে।ছেলেটিকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
নিজস্ব প্রতিনিধি|জীবনতলা|শুক্রবার ক্যানিং-২বিডিও দেবব্রত পালের উদ্যোগে পুলিশ ও চাইল্ড লাইনের যৌথ অভিযানে এক নাবালিকা বিয়ে বন্ধ করে দেয়।পুলিশ আটক করে নাবালিকা কে বিয়ে করতে যাওয়া সালাউদ্দিন মল্লিকে।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জীবনতলা থানার মিয়ারঘেরী গ্রামে।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে মেয়ারঘেরী গ্রামের বাসিন্দা সালাউদ্দিন মল্লিকের সঙ্গে ছয় বছর আগে বিয়ে হয় তাছলিমা বিবির।তাদের প্রথম সন্তান হওয়ার পর থেকে শারিরীক ও মানসিক ভাবে তাকে অত্যাচার করত স্বামী সালাউদ্দিন মল্লিক।এমনিই অভিযোগ গৃহবধূ তাছলিমা বিবির।বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনার জন্য তাছলিমা বিবিকে বারবার চাপ দিতেন তাঁর স্বামী সালাউদ্দিন মল্লিক।গৃহবধূ তাছমিরা বিবি কে মারধর করে বাড়ির বাইরে বার করে দেয় স্বামী সালাউদ্দিন মল্লিক।এই শীতের অন্ধকারে রাস্তায় দাঁড়িয়ে বাবা মায়ের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে তাছলিমা বিবি।গৃহবধূ বাবা মা আহত মেয়েকে নিয়ে যায় স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে।সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাছলিমা বিবিকে বাড়ি নিয়ে যায় তার বাবা মা।সালাউদ্দিন মল্লিক উত্তর ২৪পরগনার পানিহাটি ৮১,নীলগঞ্জ রোড়ের বাসিন্দা নাবালিকাকে প্রেমের ফাঁদে বাঁধে।আর নাবালিকা কে বিয়ের জন্যে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসে সালাউদ্দিন মল্লিক।এই খবর পেয়ে গৃহবধূ তাছমিরা বিবি ক্যানিং-২ বিডিও কাছে গিয়ে লিখিত ভাবে সম্পূর্ণ বিষয়টি জানান এবং সব কিছু খুলে বলেন।ক্যানিং-২ বিডিও দেবব্রত পাল গৃহবধূ তাছলিমা বিবিকে আশ্বাস দেন নাবালিকা বিয়ে বন্ধের জন্যে সবরকম প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার।এদিন ক্যানিং-২ বিডিও দেবব্রত পালের নেতৃত্বে ক্যানিং চাইল্ড লাইন ও জীবনতলা থানার পুলিশ বাহিনী অভিযান চালিয়ে সালাউদ্দিন মল্লিকের বাড়ি গিয়ে নাবালিকা বিয়ে বন্ধ করে দেয়।ঘটনারস্থল থেকে নাবালিকা কে উদ্ধার করে হোমে নিয়ে যায় চাইল্ড লাইন।এই ঘটনায় নারী নির্যাতন সহ প্ররোচনা দিয়ে নাবালিকা মেয়ে কে বিয়ের উদ্দেশ্যে নিজের বাড়িতে আটকে রাখার অপরাধে অভিযুক্ত কে আটক করে পুলিশ।পুলিশ ও চাইল্ড লাইন জানান এক নাবালিকা বিয়ে বন্ধ করা হয়েছে।নাবালিকা কে উদ্ধার করে হোমে পাঠানো হয়েছে।যে ছেলেটি নাবালিকা কে বিয়ে করছিল সে বিবাহিত।তার স্ত্রী এ বিষয়ে অভিযোগ করে।ছেলেটিকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।