সুন্দরবন TV
যক্ষা নিয়ে সচেতনতা
অকারণ মুখোপাধ্যায়
ক্যানিং - দিনকে দিন জেলা জুড়ে বেড়েই চলছে যক্ষারোগীর হার।উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতরও।যাতে করে যক্ষাকে নির্মূল করা যায় ,সেই উদ্যোগ নিয়ে জেলা স্বাস্থ্য পরিবার কল্যান সমিতির উদ্যোগে এক সচেতনার শিবির অনুষ্ঠিত হল ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে।
স্বাস্থ্য দফতরের হিসাব অনুযায়ী গত ২০১৭ সালে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলায় যক্ষা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪৩৬৩ জন।২০১৮ সালে সেই সংখ্যাটা একলাফে বেড়ে হয়েছে ৫২৯১।
উল্লেখ্য স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশ অনুযায়ী গ্রামীণ চিকিৎসকরা যক্ষার চিকিৎসা করতে পারেন না। তাঁদের কে সেই দিকটি সতর্কতার পাশাপাশি তাঁদের কে সচেতন করা হয় যে কোন রোগী চিকিৎসা করাতে আসলেই যদি যক্ষা মনে হয় সেই খবর টি দ্রুততার সাথে স্থানীয় সরকারী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জানাতে হবে।এছাড়াও যক্ষা রোগ ধরা পড়ার পর ছয় মাস সঠিক ভাবে চিকিৎসা করালে যক্ষা রোগ সেরে যায় পাশাপাশি কোন ব্যক্তির যক্ষা হলে সেই পরিবারে ছয় বছর পর্যন্ত শিশুদের সাবধানে রাখা উচিত। তা না হলে শিশুদের ও যক্ষা হওয়ার সম্ভবনা প্রবল। এছাড়াও ১৪ রকম ঔষধ যক্ষা রোগের জন্য ব্যবহার করা হয়।গ্রামীণ চিকিৎসকরা সেই ঔষধ যাতে করে ব্যবহার না করেন সে বিষয়েও সতর্কতা অবলম্বন করে সচেতন হওয়ার আবেদন জানানো হয়। মঙ্গলবার বিকালে যক্ষা সচেতনতা শিবিরে উপস্থিত ছিলেন জেলা সহকারী ড্রাগ নিয়ন্ত্রণ পরিদর্শক অর্ণব কান্তি সরকার,ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ সমরেন্দ্র রায়,ডাঃ গৌতম মন্ডল,জেলা পিপিএম কো-অর্ডিনেটর সামসুদ্দিন মোল্ল্যা,ক্যানিং ১নং পঞ্চায়েত সমিতির স্বাস্থ্যকর্মাধক্ষা অসিমা নস্কর সহ ক্যানিং মহকুমার শতাধিক গ্রামীণ চিকিৎসক এবং বিভিন্ন ল্যাবরেটরির কর্মকর্তারা।
যক্ষা নিয়ে সচেতনতা
অকারণ মুখোপাধ্যায়
ক্যানিং - দিনকে দিন জেলা জুড়ে বেড়েই চলছে যক্ষারোগীর হার।উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতরও।যাতে করে যক্ষাকে নির্মূল করা যায় ,সেই উদ্যোগ নিয়ে জেলা স্বাস্থ্য পরিবার কল্যান সমিতির উদ্যোগে এক সচেতনার শিবির অনুষ্ঠিত হল ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে।
স্বাস্থ্য দফতরের হিসাব অনুযায়ী গত ২০১৭ সালে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলায় যক্ষা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪৩৬৩ জন।২০১৮ সালে সেই সংখ্যাটা একলাফে বেড়ে হয়েছে ৫২৯১।
উল্লেখ্য স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশ অনুযায়ী গ্রামীণ চিকিৎসকরা যক্ষার চিকিৎসা করতে পারেন না। তাঁদের কে সেই দিকটি সতর্কতার পাশাপাশি তাঁদের কে সচেতন করা হয় যে কোন রোগী চিকিৎসা করাতে আসলেই যদি যক্ষা মনে হয় সেই খবর টি দ্রুততার সাথে স্থানীয় সরকারী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জানাতে হবে।এছাড়াও যক্ষা রোগ ধরা পড়ার পর ছয় মাস সঠিক ভাবে চিকিৎসা করালে যক্ষা রোগ সেরে যায় পাশাপাশি কোন ব্যক্তির যক্ষা হলে সেই পরিবারে ছয় বছর পর্যন্ত শিশুদের সাবধানে রাখা উচিত। তা না হলে শিশুদের ও যক্ষা হওয়ার সম্ভবনা প্রবল। এছাড়াও ১৪ রকম ঔষধ যক্ষা রোগের জন্য ব্যবহার করা হয়।গ্রামীণ চিকিৎসকরা সেই ঔষধ যাতে করে ব্যবহার না করেন সে বিষয়েও সতর্কতা অবলম্বন করে সচেতন হওয়ার আবেদন জানানো হয়। মঙ্গলবার বিকালে যক্ষা সচেতনতা শিবিরে উপস্থিত ছিলেন জেলা সহকারী ড্রাগ নিয়ন্ত্রণ পরিদর্শক অর্ণব কান্তি সরকার,ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ সমরেন্দ্র রায়,ডাঃ গৌতম মন্ডল,জেলা পিপিএম কো-অর্ডিনেটর সামসুদ্দিন মোল্ল্যা,ক্যানিং ১নং পঞ্চায়েত সমিতির স্বাস্থ্যকর্মাধক্ষা অসিমা নস্কর সহ ক্যানিং মহকুমার শতাধিক গ্রামীণ চিকিৎসক এবং বিভিন্ন ল্যাবরেটরির কর্মকর্তারা।