তিলপিতে সাঁতার প্রতিযোগিতা, তরুণ সমাজের কাছে গ্রামীণ খেলাধুলার বার্তা ।
কুতুবউদ্দিন মোল্লা, ক্যানিং : মোবাইল আসক্তি থেকে ছেলেমেয়েদের দূরে রাখতে ও গ্রামীণ ঐতিহ্যকে জীবিত রাখতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়গর থানার ধোসা চন্দনেশ্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের তিলপির আখনপাড়া গ্রামে অনুষ্ঠিত হলো সুন্দরবন রেনেসাঁ সোসাইটির উদ্যোগে নবম বর্ষের সাঁতার প্রতিযোগিতা।এদিনের এই প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন এলাকার বিশিষ্ট সমাজসেবী আব্দুল হাই আখন। এদিনের প্রতিযোগিতায় মোট ৭৯ জন সাঁতারু অংশগ্রহণ করেন। প্রতিযোগিতা শেষে সফল সাঁতারুদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন আয়োজক সংস্থার সদস্যরা। আর এদিনের এই সাঁতার প্রতিযোগিতা প্রসঙ্গে সোসাইটির সদস্য, প্রাক্তন হাডুডু খেলোয়াড় তথা রেফারি ইকবাল আখন বলেন, “এই প্রতিযোগিতা থেকে বহু প্রতিভাবান সাঁতারু উঠে এসেছে। আগামী দিনে তিলপির ছেলেমেয়েরা আন্তর্জাতিক স্তরে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দেশের নাম উজ্জ্বল করবে—এই স্বপ্ন নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। একই সঙ্গে গ্রাম বাংলার বিলুপ্তপ্রায় খেলা ও ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরাই মূল লক্ষ্য।” তিনি আরও জানান, বর্তমান সময়ে শিশু-কিশোররা মোবাইল গেম, সিনেমা ও নাটকে আসক্ত হয়ে পড়ছে। নিয়মিত এই ধরনের প্রতিযোগিতা আয়োজন করলে তারা শুধু মাদক থেকে দূরে থাকবে না, বরং স্মার্টফোনের নেশাও কাটবে। তাই এই উদ্যোগে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা অত্যন্ত জরুরি। আর এদিনের এই ক্রীড়া অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সুন্দরবন রেনেসাঁ সোসাইটির সদস্য ইশতিয়াক আখন, সাফওয়ানা পারভিন আখন, ইজাজ আহমেদ আখন, জিসান পারভেজ আখন, মফিজুল আখন, সাব্বির আহমেদ আখন সহ এলাকার বহু বিশিষ্টজন।
কুতুবউদ্দিন মোল্লা, ক্যানিং : মোবাইল আসক্তি থেকে ছেলেমেয়েদের দূরে রাখতে ও গ্রামীণ ঐতিহ্যকে জীবিত রাখতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়গর থানার ধোসা চন্দনেশ্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের তিলপির আখনপাড়া গ্রামে অনুষ্ঠিত হলো সুন্দরবন রেনেসাঁ সোসাইটির উদ্যোগে নবম বর্ষের সাঁতার প্রতিযোগিতা।এদিনের এই প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন এলাকার বিশিষ্ট সমাজসেবী আব্দুল হাই আখন। এদিনের প্রতিযোগিতায় মোট ৭৯ জন সাঁতারু অংশগ্রহণ করেন। প্রতিযোগিতা শেষে সফল সাঁতারুদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন আয়োজক সংস্থার সদস্যরা। আর এদিনের এই সাঁতার প্রতিযোগিতা প্রসঙ্গে সোসাইটির সদস্য, প্রাক্তন হাডুডু খেলোয়াড় তথা রেফারি ইকবাল আখন বলেন, “এই প্রতিযোগিতা থেকে বহু প্রতিভাবান সাঁতারু উঠে এসেছে। আগামী দিনে তিলপির ছেলেমেয়েরা আন্তর্জাতিক স্তরে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দেশের নাম উজ্জ্বল করবে—এই স্বপ্ন নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। একই সঙ্গে গ্রাম বাংলার বিলুপ্তপ্রায় খেলা ও ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরাই মূল লক্ষ্য।” তিনি আরও জানান, বর্তমান সময়ে শিশু-কিশোররা মোবাইল গেম, সিনেমা ও নাটকে আসক্ত হয়ে পড়ছে। নিয়মিত এই ধরনের প্রতিযোগিতা আয়োজন করলে তারা শুধু মাদক থেকে দূরে থাকবে না, বরং স্মার্টফোনের নেশাও কাটবে। তাই এই উদ্যোগে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা অত্যন্ত জরুরি। আর এদিনের এই ক্রীড়া অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সুন্দরবন রেনেসাঁ সোসাইটির সদস্য ইশতিয়াক আখন, সাফওয়ানা পারভিন আখন, ইজাজ আহমেদ আখন, জিসান পারভেজ আখন, মফিজুল আখন, সাব্বির আহমেদ আখন সহ এলাকার বহু বিশিষ্টজন।