ক্যানিং পাবলিক লাইব্রেরীতে এবং পুরানো ক্যানিং-২বিডিও অফিসের বিল্ডিং ও ল্যান্ড ভিজিটে মহকুমা শাসক।



ক্যানিং পাবলিক লাইব্রেরীতে এবং পুরানো ক্যানিং-২বিডিও অফিসের বিল্ডিং ও ল্যান্ড ভিজিটে মহকুমা শাসক।

                             
নিজস্ব প্রতিনিধি |ক্যানিং| ক্যানিং পাবলিক লাইব্রেরীতে হঠাৎই  ভিজিট করলেন ক্যানিং মহকুমার শাসক অদিতি চৌধুরী মঙ্গলবার দুপুর ২ টায়।এই লাইব্রেরিটি ১৯৩৩ সালে স্থাপিত হয়।বর্তমানে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং ১ ব্লকের মাতলা ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের মাতলা ৪-৫ ওর্য়াডের গ্রাম সভায় অবস্থিত।সরকারি ক্যানিং পাবলিক লাইব্রেরীয়ান লিপিকা গুপ্তা ও কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন মহকুমা শাসক এবং সবকিছু খতিয়ে দেখেন।বর্তমানে ক্যানিং মহকুমা ১৮ লক্ষ মানুষের বসবাস।আর এই লাইব্রেরী তে ৪৫০ জন পাঠক পাঠিকা।



ক্যানিং পাবলিক লাইব্রেরী ভিজিট করছে ক্যানিং মহকুমা শাসক অদিতি চৌধুরী।ছবি : নিজস্ব চিত্র



লাইব্রেরী তে মহিলাদের কোন শৌচালয় নেই।নেই শিশুদের বসে বই পড়ার মতন পরিবেশ।নেই পানীয় জলের ব্যবস্থা।এমনকি পাকা পাঁচিল নেই।ফলে জবরদখল হয়ে যাচ্ছে সরকারি লাইব্রেরীর জায়গা।এখানে একটা লাইব্রেরী আছে তা অনেকের জানা নেই।ভিজিট করে ক্যানিং মহকুমা শাসক বলেন বহু পুরনো ক্যানিং পাবলিক লাইব্রেরী।অনেক ছেলে মেয়ে আসে এখানে পড়াশুনা করার জন্য।তবে বেশ কিছু সমস্যা আছে।
সেই গুলি দ্রুততার সঙ্গে ঠিক করে দেওয়া হবে বিভাগীয় দফতরের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে।এছাড়া ক্যানিং মহকুমা শাসক অদিতি চৌধুরী মাতলা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের মাতলা ১ নং ওর্য়াডের মাতলা মৌজায় অবস্থিত পুরানো ক্যানিং-২ বি ডি ও অবস্থিত।১৯৯৩ সালে ক্যানিং-২ বিডিও অফিস টি এখান থেকে স্হান্তরিত হয়ে জীবনতলা চলে যায়।১৯৫১ সালে এখানে খাসমহল দফতরটি চলতো।কিন্তু বর্তমানে পুরানো ক্যানিং-২ বিডিও অফিস টি ভগ্নদশা হয়ে পড়ে আছে।আর বিডিও অফিসের প্রায় ৬ একর জায়গা এবং প্রায় ১ বিঘের নোনা পুকুরটি অবৈধভাবে জবরদখল হয়ে যাচ্ছে এই সরকারি ল্যান্ড।ক্যানিং মহকুমা শাসক সরকারি এই ল্যান্ড ও বিল্ডিং পরিদর্শন করেন।পাশাপাশি এখানে অবস্থিত ক্যানিং শান্তি ব্যায়াম সমিতির মাল্টি জিমটি পরিদর্শন করেন।






আমাদের টিভি চ্যানেল দেখতে ক্লিক করুন টিভি দেখুন

1 মন্তব্যসমূহ

নবীনতর পূর্বতন