সুন্দরবন বেড়িয়ে ফেরার পথে নদীর চড়ে ধাক্কা লেগে লঞ্চ ফুটো,আতঙ্কিত পর্যটকরা
নামখানা।রবিবার রাতে ৫০ জনের দল একটি লঞ্চে করে সুন্দরবন বেড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে নদীর চড়ে ধাক্কা খেয়ে লঞ্চটি ফুঁটো হয়ে গিয়ে লঞ্চের মধ্যে জল ঢুকে গেলে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে পযটকরা।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিন ২৪ গরগনার হুগলী নদীর কাঁকড়ামারির চড় এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়া দুর্গাচক এলাকার ৫০ জনের দল গত ৪ জানুয়ারী এম ভি মা শিতলা লঞ্চে ওঠে সুন্দরবন ভ্রমনের জন্য।সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা ২ দিন ঘুরে রাতে বাড়ি ফিরছিল পর্যটকরা।ভাটির সময় হঠাৎই কাঁকড়ামারি চড়ে ধাক্কা মারলে লঞ্চটি ফুঁটো হয়ে যায় এবং লঞ্চে জল ঢুকতে থাকে।
পর্যটকরা আতঙ্কিত হয়ে চিৎকার করতে থাকে।তাদের চিৎকার শুনে আশপাশের বেশ কিছু মাছের নৌকা লঞ্চের কাছে আসে।তারা পযটকদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়।রাতেই দুর্ঘটনার খবর পেয়ে সুন্দরবন পুলিশ জেলার ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল, হারুউডপয়েন্ট কোস্টাল ও নামখানা থানায় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়।কিন্তু ভাটা থাকায় রাতে সমস্ত পর্যটকদের কড়া নিরাপত্তায় রাখা হয়।পরের দিন সোমবার বেলা ১টা নাগাদ একটি লঞ্চে করে পর্যট্কদের নামখানার নারায়ণপুর ঘাটে নিয়ে আসা হয়। তবে পর্যটকরা সরকলেই সুস্থ আছেন।সুন্দরবন জেলা পুলিশের সুপার তথাগত বসু বলেন ৫০ জনের দল লঞ্চে করে সুন্দরবন ভ্রমন করে বাড়ি ফেরার সময় রাতে লঞ্চটি নদীর চড়ায় ধাক্কা মারলে লঞ্চটি ফুঁটো হয়ে জল ঢুকে যায়।আশপাশের ফিসার বোর্ড দেখতে পেয়ে পযটকদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসে।পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায়।কিন্তু ভাঁটি থাকার কারনে রাতে নিরাপদ স্থানে রাখা হয় পযটকদের এবং সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।পরের দিন পযটকদের একটি লঞ্চে করে পুলিশ নামখানা নারায়ণপুর ঘাটে আনা হয়। সকলেই সুস্থ আছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।এদিকে পুলিশের ভূমিকায় এবং তৎপরতায় খুশি পযটকরা।পযটক রঞ্জন প্রধান, শুভময় দাস সহ অন্যান্যরা বলেন পুলিশ সব ধরনের সহযোগিতা করেছে।কোন অসুবিধা হয়নি।আমরা খুবই খুশি।তারা আরও বলেন হঠাৎই চড়ে লঞ্চটি ধাক্কা মারলে লঞ্চটি ফুঁটো হয়ে জল ঢুকে এমন ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে।প্রথমে আতঙ্কিত হয়ে পড়লে পরে ঠিক হয়ে যায়।তবে আশপাশের কিছু মাছের নৌকা এসে আমাদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়।
নামখানা।রবিবার রাতে ৫০ জনের দল একটি লঞ্চে করে সুন্দরবন বেড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে নদীর চড়ে ধাক্কা খেয়ে লঞ্চটি ফুঁটো হয়ে গিয়ে লঞ্চের মধ্যে জল ঢুকে গেলে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে পযটকরা।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিন ২৪ গরগনার হুগলী নদীর কাঁকড়ামারির চড় এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়া দুর্গাচক এলাকার ৫০ জনের দল গত ৪ জানুয়ারী এম ভি মা শিতলা লঞ্চে ওঠে সুন্দরবন ভ্রমনের জন্য।সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা ২ দিন ঘুরে রাতে বাড়ি ফিরছিল পর্যটকরা।ভাটির সময় হঠাৎই কাঁকড়ামারি চড়ে ধাক্কা মারলে লঞ্চটি ফুঁটো হয়ে যায় এবং লঞ্চে জল ঢুকতে থাকে।
পর্যটকরা আতঙ্কিত হয়ে চিৎকার করতে থাকে।তাদের চিৎকার শুনে আশপাশের বেশ কিছু মাছের নৌকা লঞ্চের কাছে আসে।তারা পযটকদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়।রাতেই দুর্ঘটনার খবর পেয়ে সুন্দরবন পুলিশ জেলার ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল, হারুউডপয়েন্ট কোস্টাল ও নামখানা থানায় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়।কিন্তু ভাটা থাকায় রাতে সমস্ত পর্যটকদের কড়া নিরাপত্তায় রাখা হয়।পরের দিন সোমবার বেলা ১টা নাগাদ একটি লঞ্চে করে পর্যট্কদের নামখানার নারায়ণপুর ঘাটে নিয়ে আসা হয়। তবে পর্যটকরা সরকলেই সুস্থ আছেন।সুন্দরবন জেলা পুলিশের সুপার তথাগত বসু বলেন ৫০ জনের দল লঞ্চে করে সুন্দরবন ভ্রমন করে বাড়ি ফেরার সময় রাতে লঞ্চটি নদীর চড়ায় ধাক্কা মারলে লঞ্চটি ফুঁটো হয়ে জল ঢুকে যায়।আশপাশের ফিসার বোর্ড দেখতে পেয়ে পযটকদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসে।পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায়।কিন্তু ভাঁটি থাকার কারনে রাতে নিরাপদ স্থানে রাখা হয় পযটকদের এবং সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।পরের দিন পযটকদের একটি লঞ্চে করে পুলিশ নামখানা নারায়ণপুর ঘাটে আনা হয়। সকলেই সুস্থ আছে।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।এদিকে পুলিশের ভূমিকায় এবং তৎপরতায় খুশি পযটকরা।পযটক রঞ্জন প্রধান, শুভময় দাস সহ অন্যান্যরা বলেন পুলিশ সব ধরনের সহযোগিতা করেছে।কোন অসুবিধা হয়নি।আমরা খুবই খুশি।তারা আরও বলেন হঠাৎই চড়ে লঞ্চটি ধাক্কা মারলে লঞ্চটি ফুঁটো হয়ে জল ঢুকে এমন ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে।প্রথমে আতঙ্কিত হয়ে পড়লে পরে ঠিক হয়ে যায়।তবে আশপাশের কিছু মাছের নৌকা এসে আমাদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়।