সুন্দরবন TV
বাঘের আক্রমণে মৃত্যু এক মৎস্যজীবি
নৌকা থেকে জলে ছিটকে পড়ে মৎস্যজীবি স্বপন রপ্তান।বাকী মৎস্যজীবিরা এই দৃশ্য দেখে প্রথমে হতবাক হয়ে যায়।বাঘটি মৎস্যজীবি স্বপন রপ্তানকে টেনে নিয়ে জঙ্গলে ঢুকতে গেলে বাকী মৎস্যজীবিদের হুস আসে।সঙ্গে সঙ্গে তারা লাটি সোটা নিয়ে বাঘের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।প্রায় ৩০ মিনিট ধরে চলে বাঘের সঙ্গে মৎস্যজীবিদের লড়াই।
ভাব খারাপ দেখে শিকার ছেড়ে বাঘ গভীর জঙ্গলে ঢুকে যায়।জখম মৎস্যজীবি স্বপন রপ্তানকে নৌকা করে আনার সময় নৌকায় তার মৃত্যু হয়।খবর পেয়ে পরের দিন সুন্দরবন কোষ্টাল থানার পুলিশ দেহটি উদ্দার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।এদিকে এই খবর ছড়িয়ে পড়তে কান্নায় ভেঙে পড়ে মৃতের স্ত্রী কল্যাণী রপ্তানি ও দুই ছেলে এক মেয়ে।এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর নিলাঞ্জন মল্লিক বলেন বাঘের আক্রমণে এক মৎস্যজীবির মৃত্যু হয়।তবে কিভাবে এমন ধরনের ঘটনা ঘটল সে বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।পুলিশ জানান বাঘের আক্রমণে এক মৎস্যজীবির মৃত্যু হয়।দেহটি উদ্ধার করা হয়েছে।বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।
বাঘের আক্রমণে মৃত্যু এক মৎস্যজীবি
- নিজস্ব প্রতিনিধি| গোসাবা|বৃহস্পতিবার রাতে হঠাৎই বাঘে আক্রমণ করলে মৃত্যু হয় এক মৎস্যজীবির।মৃত মৎস্যজীবির নাম স্বপন রপ্তানি(৪৬)।ঘটনাটি ঘটে দক্ষিন ২৪ পরগনার ভাইজুরি খাল এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে কুমিরমারি গ্রামের বাসিন্দা স্বপন রপ্তানি সহ আরও ৫ জন মৎস্যজীবি একটি নৌকা করে সুন্দরবনের নদীতে কাঁকড়া ধরার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় গত ২৯ জানুয়ারি।সুন্দরবনের নদী গুলিতে কয়েক দিন ধরে কাঁকড়া ধরে নৌকা করে বাড়ি ফিরছিল গত ৩১ জানুয়ারি।নৌকাটি চিলমারি খাল দিয়ে ঝিলাম নদীর ভাইজুরি খালে এলে হঠাৎই জঙ্গল দিয়ে একটি বাঘ বের হয়ে ঝাপিয়ে পড়ে মৎস্যজীবি স্বপন রপ্তানের উপর।
নৌকা থেকে জলে ছিটকে পড়ে মৎস্যজীবি স্বপন রপ্তান।বাকী মৎস্যজীবিরা এই দৃশ্য দেখে প্রথমে হতবাক হয়ে যায়।বাঘটি মৎস্যজীবি স্বপন রপ্তানকে টেনে নিয়ে জঙ্গলে ঢুকতে গেলে বাকী মৎস্যজীবিদের হুস আসে।সঙ্গে সঙ্গে তারা লাটি সোটা নিয়ে বাঘের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।প্রায় ৩০ মিনিট ধরে চলে বাঘের সঙ্গে মৎস্যজীবিদের লড়াই।
ভাব খারাপ দেখে শিকার ছেড়ে বাঘ গভীর জঙ্গলে ঢুকে যায়।জখম মৎস্যজীবি স্বপন রপ্তানকে নৌকা করে আনার সময় নৌকায় তার মৃত্যু হয়।খবর পেয়ে পরের দিন সুন্দরবন কোষ্টাল থানার পুলিশ দেহটি উদ্দার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।এদিকে এই খবর ছড়িয়ে পড়তে কান্নায় ভেঙে পড়ে মৃতের স্ত্রী কল্যাণী রপ্তানি ও দুই ছেলে এক মেয়ে।এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর নিলাঞ্জন মল্লিক বলেন বাঘের আক্রমণে এক মৎস্যজীবির মৃত্যু হয়।তবে কিভাবে এমন ধরনের ঘটনা ঘটল সে বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।পুলিশ জানান বাঘের আক্রমণে এক মৎস্যজীবির মৃত্যু হয়।দেহটি উদ্ধার করা হয়েছে।বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।