ঘুটিয়ারি শরিফে কিশোরীর রহস্যময় মৃত্যু! বিচারের দাবিতে পথে গ্রামবাসীরা।নুরসেলিম লস্কর, ক্যানিং : দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঘুটিয়ারি শরিফের বেতবেড়িয়া এলাকায় এক কিশোরীর অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে। আর নবম শ্রেণির ঐ স্কুল ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা কে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে উঠে গোটা গ্রাম। অভিযোগ, ঐ ছাত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে ।
স্থানীয় সূত্রে জানাগিয়েছে,সোমবার দুপুরে নিজের বাড়ির বিছানা থেকেই উদ্ধার হয় বছর চোদ্দোর ওই ছাত্রীর নিথর দেহ। সেই সঙ্গে এও জানা গিয়েছে,ওই কিশোরী এক স্থানীয় স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী।পিতৃহীন হওয়াতে সে তার দাদার সঙ্গে বসবাস করত। প্রায় দু’বছর আগে তার বাবা মারা যান। এরপর ছাত্রীটির মা প্রতিবেশী এক ব্যক্তিকে বিয়ে করে অন্যত্র থাকতে শুরু করেন। ঘটনার দিন, রবিবার রাতে ঐ ছাত্রীর দাদা নাইট ডিউটিতে কাজে বেরিয়ে যান। সোমবার দুপুরে মা মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে এসে বিছানায় নিথর অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন মেয়েকে। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় পুলিশে। ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ দেহটি কে উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। বিছানার পাশে পড়ে ছিল একটি গামছা, যা নিয়েও সন্দেহ তৈরি হয়েছে তদন্তকারীদের মধ্যে। পুলিশ ছাত্রীটির মা ও সৎ বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায়। এরপর কিশোরীর মা অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। আর ঘুটিয়ারীর এই রহস্য মৃত্যু সম্পর্কে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদেহের গলায় কালশিটে দাগ এবং শরীরে একাধিক আঁচড়ের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে! প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে !
আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার বিকেল থেকে ব্যাপক বিক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। বেতবেড়িয়া শিবমন্দির থেকে নেতাজি মোড় পর্যন্ত প্রায় ২ কিলোমিটার জুড়ে প্রতিবাদ মিছিল হয়। হাতে পোস্টার, মুখে স্লোগান— “উই ওয়ান্ট জাস্টিস”, “দোষীদের ফাঁসি চাই”, “এনকাউন্টার করে মারো”— এমন গর্জনে মুখর হয়ে ওঠে ঘুটিয়ারি শরিফ। তবে এদিনের এই প্রতিবাদ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন না কিশোরীর মা ও দাদা। তাঁরা তখন হাসপাতালের মর্গে ছিলেন ময়নাতদন্তের আনুষঙ্গিক প্রক্রিয়াযর কাজে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে! কিন্তূ গ্রামবাসীদের প্রতিবাদ ছিল তীব্র। স্থানীয় এক বাসিন্দা হীরেন রায় বলেন,' এই মেয়েটিকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে। আমরা চাই দোষীদের এমন শাস্তি হোক, যা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। যেন কোনো মা তার সন্তানকে এভাবে না হারায়' ।
স্থানীয় সূত্রে জানাগিয়েছে,সোমবার দুপুরে নিজের বাড়ির বিছানা থেকেই উদ্ধার হয় বছর চোদ্দোর ওই ছাত্রীর নিথর দেহ। সেই সঙ্গে এও জানা গিয়েছে,ওই কিশোরী এক স্থানীয় স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী।পিতৃহীন হওয়াতে সে তার দাদার সঙ্গে বসবাস করত। প্রায় দু’বছর আগে তার বাবা মারা যান। এরপর ছাত্রীটির মা প্রতিবেশী এক ব্যক্তিকে বিয়ে করে অন্যত্র থাকতে শুরু করেন। ঘটনার দিন, রবিবার রাতে ঐ ছাত্রীর দাদা নাইট ডিউটিতে কাজে বেরিয়ে যান। সোমবার দুপুরে মা মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে এসে বিছানায় নিথর অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন মেয়েকে। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় পুলিশে। ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ দেহটি কে উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। বিছানার পাশে পড়ে ছিল একটি গামছা, যা নিয়েও সন্দেহ তৈরি হয়েছে তদন্তকারীদের মধ্যে। পুলিশ ছাত্রীটির মা ও সৎ বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায়। এরপর কিশোরীর মা অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। আর ঘুটিয়ারীর এই রহস্য মৃত্যু সম্পর্কে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদেহের গলায় কালশিটে দাগ এবং শরীরে একাধিক আঁচড়ের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে! প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে !
আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার বিকেল থেকে ব্যাপক বিক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। বেতবেড়িয়া শিবমন্দির থেকে নেতাজি মোড় পর্যন্ত প্রায় ২ কিলোমিটার জুড়ে প্রতিবাদ মিছিল হয়। হাতে পোস্টার, মুখে স্লোগান— “উই ওয়ান্ট জাস্টিস”, “দোষীদের ফাঁসি চাই”, “এনকাউন্টার করে মারো”— এমন গর্জনে মুখর হয়ে ওঠে ঘুটিয়ারি শরিফ। তবে এদিনের এই প্রতিবাদ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন না কিশোরীর মা ও দাদা। তাঁরা তখন হাসপাতালের মর্গে ছিলেন ময়নাতদন্তের আনুষঙ্গিক প্রক্রিয়াযর কাজে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে! কিন্তূ গ্রামবাসীদের প্রতিবাদ ছিল তীব্র। স্থানীয় এক বাসিন্দা হীরেন রায় বলেন,' এই মেয়েটিকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে। আমরা চাই দোষীদের এমন শাস্তি হোক, যা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। যেন কোনো মা তার সন্তানকে এভাবে না হারায়' ।