নাবালকের মৃতদেহ উদ্ধারে শোকের ছায়া, তদন্তে পুলিশ।
নুরসেলিম লস্কর, বাসন্তী : এক নাবালকের মৃতদেহ উদ্ধার কে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ালো এলাকায় । সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে বাসন্তী থানার অন্তর্গত চড়াবিদ্যা গ্রাম -পঞ্চায়েত এলাকার ১০ কুমড়োখালির রেণুপাড়া গ্রামে। মৃতের নাম দেবনাথ রায়(১০) পিতা - বংশী রায়।
স্থানীয় সূত্রে জানাগিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যায় দেবনাথ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। রাত গড়িয়ে গেলেও সে আর ফিরে আসছে না দেখে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীরা। সারারাত বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়েও শিশুটির কোনো হদিস মেলেনি। সোমবার ভোরে রেণুপাড়া গ্রামের একটি পুকুরে ভেসে ওঠা দেহ দেখে স্থানীয়রা চমকে ওঠেন। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় বাসন্তী থানায়। পুলিশ এসে দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের পাঠায়। পুলিশ সূত্রে প্রাথমিক অনুমান, দেবনাথ সম্ভবত অসাবধানতাবশত পুকুরে পড়ে যায় এবং সাঁতার না জানায় তার মৃত্যু হয়। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ স্পষ্ট হবে।
অন্যদিকে এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই গ্রামে নেমে আসে শোকের ছায়া। আর রায় পরিবারে তো শোকের মাতম চলছে। দেবনাথের মা-বাবা ও আত্মীয়রা বারবার অজ্ঞান হয়ে পড়ছেন। প্রতিবেশীরাও শোকাহত হয়ে পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে তাদেরকে সান্তনা দেওয়ার চেষ্টা করছে। সেই সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ওই পুকুরটি গভীর এবং চারপাশে সুরক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। শিশুদের জন্য বিপজ্জনক এই জায়গায় নিয়মিত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তুলেছেন তারা। এলাকাবাসীর অনুরোধ, ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনা আর না ঘটে, সে জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়া হোক।" আর এবিষয়ে পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যদি অন্য কোনো কারণ সামনে আসে, তা নিয়েও তদন্ত চলবে। আপাতত দেবনাথের অকাল মৃত্যুর ঘটনায় গোটা রেণুপাড়া শোকস্তব্ধ।
নুরসেলিম লস্কর, বাসন্তী : এক নাবালকের মৃতদেহ উদ্ধার কে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ালো এলাকায় । সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে বাসন্তী থানার অন্তর্গত চড়াবিদ্যা গ্রাম -পঞ্চায়েত এলাকার ১০ কুমড়োখালির রেণুপাড়া গ্রামে। মৃতের নাম দেবনাথ রায়(১০) পিতা - বংশী রায়।
স্থানীয় সূত্রে জানাগিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যায় দেবনাথ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। রাত গড়িয়ে গেলেও সে আর ফিরে আসছে না দেখে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীরা। সারারাত বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়েও শিশুটির কোনো হদিস মেলেনি। সোমবার ভোরে রেণুপাড়া গ্রামের একটি পুকুরে ভেসে ওঠা দেহ দেখে স্থানীয়রা চমকে ওঠেন। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় বাসন্তী থানায়। পুলিশ এসে দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের পাঠায়। পুলিশ সূত্রে প্রাথমিক অনুমান, দেবনাথ সম্ভবত অসাবধানতাবশত পুকুরে পড়ে যায় এবং সাঁতার না জানায় তার মৃত্যু হয়। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ স্পষ্ট হবে।
অন্যদিকে এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই গ্রামে নেমে আসে শোকের ছায়া। আর রায় পরিবারে তো শোকের মাতম চলছে। দেবনাথের মা-বাবা ও আত্মীয়রা বারবার অজ্ঞান হয়ে পড়ছেন। প্রতিবেশীরাও শোকাহত হয়ে পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে তাদেরকে সান্তনা দেওয়ার চেষ্টা করছে। সেই সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ওই পুকুরটি গভীর এবং চারপাশে সুরক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। শিশুদের জন্য বিপজ্জনক এই জায়গায় নিয়মিত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তুলেছেন তারা। এলাকাবাসীর অনুরোধ, ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনা আর না ঘটে, সে জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়া হোক।" আর এবিষয়ে পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যদি অন্য কোনো কারণ সামনে আসে, তা নিয়েও তদন্ত চলবে। আপাতত দেবনাথের অকাল মৃত্যুর ঘটনায় গোটা রেণুপাড়া শোকস্তব্ধ।